বিষয় টা আসলেই হাস্যকর আপনার কাছে মনে হতে পারে৷ কিন্তু সূর্য আসলেই লকডাউনে যাচ্ছে। আপনে জানেন কি?
এতে আমাদের কত ক্ষতি হইতে পারে? শুনতে হাসির হলেও এটা আমাদের জন্য খুব ক্ষতিকর এবং এক অভিশাপ ময় হতে চলেছে৷ এটা এতটাই ক্ষতিকর যেটা আমাদের মানবজাতিকে ধবংস করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে৷ কেননা আমরা ভাবতেই পারি যে আমরা গরম পছন্দ করি না কিন্তু যদি এমন হয় যে লকডাউনে যাওয়ার ফলে তাপমাত্রা কমে যাচ্ছে৷ আর তার ফলে আপনার খুশি হওয়ার কথা না?
হ্যা মনে মনে এটা খুশির সংবাদ হলেও এটা অত্যান্ত বেদনার সংবাদ৷ অনেক তো মজার কথাই শুনলেন এখন আসি আসল কথায়।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা নাসা,,, জানিয়েছে –
সূর্য যাচ্ছে ঠান্ডা হয়ে। যদিও তারা প্রথমে সান্সপট ভেবেছিল – কিন্তু আসলে এটা তা নয়৷ আর এমন ঘটনা কয়েক শতাব্দীতে আরো ঘটেছে। সুতরাং এটা প্রথমবার নয়।
এর অনেক বড় বড় প্রভাব পরতে পারে পৃথিবী তে। তার মদ্ধে বড় যে প্রভাব আছে তা হলো –
মানুষ কে না খেয়ে বেচে থাকতে হবে। হ্যা এখন আপনের মনে প্রশ্ন আসতেই পারে যে –
আরে ভাই সূর্য ঠান্ডা হচ্ছে তাতে মানুষ না খেয়ে থাকবে কেন।।
এতে কিছু কারণ আছে।
কারণ তার মদ্ধ্যে যদি একটা দেই তা হলে হবে –
এই সূর্য এতটাই ঠান্ডা হবে যে এতটাই – সেটা ২° তে নেমে আসবে৷ হ্যা আপনের কাছে মনে হবে তাতে না খেয়ে থাকার কি আছে?
আসলে এখানেও কারণ আছে। সেটা হলো যদি দুই ডিগ্রী তাপমাত্রা তে সুর্যের তাপমাত্রা থাকে তবে সেটা পৃথিবী তেই পাওযা যাবে কত? তখন আর ফসল ফলানো যাবে না । কিন্তু আপনে মনে করতে পারেন যে কেন ফসল ফলানো যাবে না?
এখানেও একটা বড় যুক্তি আছে৷ আর তা পুর্বে ঘটিত এমন কাহিনী এর সাথে ঘটিত। অর্থাৎ এর আগের যে শতাব্দীতে যা হয়েছিল তা এখনি অনুমান করা সম্ভব। তবে এ নিয়ে নিচে লেখা হবে।
তো আগের কথায় আসি। কারণ ছিল – যদি দুই ডিগ্রী তাপমাত্রাই থাকে তবে কিভাবে ফসল হবে?
কারণ আমরা জানি যে, ফসল এর একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রা লাগে যা ছাড়া কখনোই যে বেড়ে উঠতে পারেনা। আর তা ৩ ধরনের। যদি আমাদের দেশের শীত কাল এর সাথে রিলেটেড করেন তাহলে সেই গাছের সর্ব নিম্ন তাপমাত্রা দরকার দশ ডিগ্রী আর সর্বোচ্চ লাগে পচিশ ডিগ্রী৷ আবার বড় দিনের বা গরম কালের যে ফসল থাকে সে গুলার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ত্রিশ ডিগ্রী থেকে পঞ্চাশ ডিগ্রী লাগে। তবে যদি তখন পৃথিবী তেই দুই ডিগ্রী অবস্থান করেন তাইলে এগুলা ফলানোই সম্ভব নয়। আর যার ফলে এক বিশাল দুভিক্ষ দেখা যাবে।
এর ফলে আরো প্রভাবিত হবে আমাদের এই গ্রহে –
তার মদ্ধ্যে আগ্নেওগিরি ও ভুমি কম্প কমন ব্যাপার হয়ে উঠবে।
কথিত নয় এর আগের শতাব্দিতে ঘটিত আছে৷
১৭ শতকে এবং ১৫ শতকে ঠিক এমন টাই হয়েছিল।
পৃথিবিতে বড় এক দুর্ভিক্ষ তৈরি হয়। তাছাড়া ইন্দোনেশিয়ায় সে সময় গ্রীষ্মকাল ই দেখা যায় নাই৷ এবং পর পর দুইশ বছরের মদ্ধ্যে দুইবার আগ্নেওগিরির দেখা মিলেছিল যেখানে ৭১ হাজার মানুষ মারা যায়।
এবার আসি আসল কথায়৷
মহাকাশ গবেষক – স্যার ডালটন বলেন –
এটি বর্তমানের সুর্যের সর্বনিম্ন তারমাত্রা তে অবস্থাম করছে। এবংং ১৫ শতাংশ সান্স স্পট দেখা গেছে। এছাড়া আরো কমার গভিরভাবে নিশ্চিয়তা দিয়েছেন তিনি।
এছাড়া আরো জৌতিষ বিজ্ঞানী তার সাথে একমত ছিল৷
এছাড়াও তিনি বলেছিলেন যে –
এই শতাব্দির মদ্ধে সবচেয়ে কম তাপমাত্রায় অবস্থান করছে।
তাছাড়া সবচেয়ে ক্ষতিকর প্রভাব পরবে –
যারা নভোচারী তাদের জন্য এবং যারা মেরু অঞ্চলে বসবাস করেন তাদের জন্য।
যেহেতু বিজ্ঞানী স্যার ডাল্টন বলছেন কোনো সময়ে পনেরো শতাংশ থেকে সাতাত্তর শতাংশ এর তাপমাত্রা শেষ হয়ে যাবে, তাই এখানে আরেকটি ইলেকট্রনিক ধাতব আকর্ষণ এর আভির্ভাব ঘটবে।
আর এটি ডাক্টার ফিলিপস ব্যাখ্যা করেছিলেন৷
এছাড়াও আঠারো শতাব্দিতে এর প্রকোপে সারা দেশে তুষার পাতে ভেসে ছিল।
তবে যাই হোক করোনার সময়ে এমন খারাপ লক্ষণ আর দুর্যোগ দুইটাই আমাদের কে শিওতে তোলে৷ সকলেই ভালো থাকবেন৷ আল্লাহ হাফেজ।