بسم الله الرحمن الرحيم
আসসালামু-আলাইকুম। বন্ধুরা আশা করি ভালো আছেন। মহান আল্লাহ তায়ালা মানুষকে সৃষ্টি করেছেন এবং বান্দার রিজিকের ব্যাবস্থাও তিনিই করেছেন। তিনি কোনো না কোনো মাধ্যমে আমাদের রিজিকের ব্যাবস্থা করেন। কাজ শুধু মাধ্যম মাত্র, তবে এই কাজ আমাদের সৎ ও ন্যায়ের সাথে করতে হবে।
হালাল বা বৈধ উপায়ে রুজি উপার্জন করা প্রতিটি মুসলিমের উপর অপরিহার্য। করো রুজি উপার্জন করার প্রয়োজনীয়তা না থাকলেও তাকে অবশ্যই হালাল রুজি ভক্ষন, পরিধান ও ভোগ করতে হবে। কেননা আল্লাহ তায়ালা নিজে যেমন পবিত্র তেমনি তিনি পবিত্র ছাড়া অন্য কিছু গ্রহন করেন না। হালাল বা বৈধ দুই দিক দিয়ে হতে পারে।
এক, শরিয়তে যাকে হালাল ঘোষণা করা হয়েছে, অথবা হারাম হয় নাই। দুই, হালাল বা বৈধ উপায়ে অর্জিত। সম্পদ অর্জনের বৈধ পদ্বতি সমূহের মধ্যে উত্তরাধিকারী সূত্রে প্রাপ্ত নিজ জমিতে ফসল ফলানো, বৈধ ব্যবসায়ের মাধ্যমে অর্জিত মূনাফা ও শ্রমের বিনিময়ে অর্থ। নিজের ও অন্যের ভরণ পোষনের জন্য বৈধ উপার্জনের পন্থা অবলম্বন করা নামাজ, রোজা ও অন্যান্য ইবাদতের মতোই ফরয।
হারাম ভক্ষণ বা অবৈধ উপায় অর্জিত সম্পদের দ্বারা ক্রয়কৃত পোষাক পরে নামাজ, রোজা, হজ্জ ও জাকাত কোনো কিছুই আল্লাহর নিকট গ্রহন যোগ্য নয়। শরিয়তে ইবাদত বন্দেগি কবুল হওয়ার পূর্বশর্ত হলো হালাল রুজি। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন -“যে ব্যক্তি তার আত্নাকে পরিশুদ্বি করলো সে সফলতা অর্জন করলো।
আর যে ব্যক্তি আত্নাকে কলুষিত করলো সে ব্যর্থ হলো ” (সূরা শামসঃ৯-১০)
বর্তমান যুগে সুৎ, ঘোষের হার অনেক যা ইসরামে সম্পূর্ণ হারাম। আল্লাহ তায়ালা ব্যবসাকে হালাল আর সূৎ কে হারাম ঘোষণা করেছেন। আর যারা এর বিপরিত সমর্থন করবে তাদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি। হাদিসে আছে ” সাবধান! নিশ্চয় শরীরের মধ্যে একটুকরা মাংস আছে, যখন তা পরিশুদ্ধ হয় তখন সমস্ত শরীর পরিশুদ্ধ হয়। আর যখন তা বিনষ্ট হয়তখন সমাসত শরীর বিনষ্ট হয়। সবধান! তা হলো
‘ কলব ‘
Masallah
nice post
Tnx
Valo chilo
Thx fr post
Nice
gd