২০২০ সালের ৫মে ১৯ থেকে ২১ তারিখ পর্যন্ত বর্ষা কালের কিছু মুহূর্ত যা ছিল খুবই ক্ষতি কর। আমাদের জীবনে না না ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে। আর সেই ক্ষতি গুলো হয় আমাদের কারনে। কিন্তু প্রাকৃতিক দুর্যোগের ক্ষতি অনেক বেশি পরিমাণে হয়। আর আজকের গল্পে বলবো ২০২০ সালের ৫ মে মাসের ১৯ থেকে ২১ তারিখ পর্যন্ত বর্ষার কারণে কি পরিমান ক্ষতি হয়েছে। তাহলে আজকের গল্প শুরু করা যাক। প্রথমে গ্রামের মানুষ দের কি ক্ষতি হয়েছে তা সম্পর্কে বলবো। আমরা সবাই জানি গ্রামের বাড়ির ছাদ হয় টিনের শুধু কয়েক টি বাড়ি ছাড়া আর যাদের টিনের বাড়ি তাদের বাড়ির ছাদের টিন ওরে চলে গেছে কারো আবার কারো কারো ধান কাটা হয়নি এতে গ্রামের মানুষ দের অনেক ক্ষতি হয়েছে আর তাছাড়া এই সময় রোজার ঈদের কারণে বিদ্যালয় বন্ধ থাকে আর এই সময় গ্রামের ছেলেরা মাঠে খেলা করে কিন্তু এই ৫মে ১৯ থেকে ২১ তারিখে যে পরিমাণ বৃষ্টি হয়েছে তাতে গ্রামের সব ছেলেরা বাড়িতে ঢুকে আছে যদিও ফুটবল খেলা জলেয় খেলে গ্রামের ছেলেরা কিন্তু এই সময় জলে ফুট বল খেলা করলে জর সর্দি কাশি হবে আর করোনা ভাইরাস হওয়ার যথেষ্ট কারণ এতে রয়েছে আর এই কারণে গ্রামের ছেলেরা ঘর থেকে বেরিয়ে আসছে না। এটা হলো গ্রামের ক্ষতি এবার বলবো শহরের কী ক্ষতি হয়েছে সাধারণত শহরে কোনো টিনের বাড়ি ঘর নেই আর থাকলেও খুব কম এই কারণে শহরে খুব কম ক্ষতি হয়েছে আর গ্রামের ছেলে দের মতো নি শহরের ছেলে রাও মাঠে খেলতে পারছে না আর তাছাড়া শহরে বড়ো কোনো ক্ষতি হয় নি। আরেক টা জায়গা আছে সেখানে অনেক ক্ষতি হয়েছে আর সেই জায়গা কোনো গ্রাম নয় আবার কোনো শহরো নয় সেই জায়গা টি হলো বন আর তার নাম সুন্দর বন সেখানে ও অনেক ক্ষতি হয়েছে অনেক। গাছ ভেঙ্গে পড়ে গেছে এতে প্রাকৃতিক উপাদানের অনেক আর তাছাড়া ও সুন্দর বনের অনেক জায়গায় মানুষ বসবাস করে তাদের ও হয়তো অনেক ক্ষতি হয়েছে যেমন গাছ ভেঙ্গে বাড়ি ঘরের উপরে পরে মানুষ মরার কথা বেশিরভাগ সময়েই সোনা যায় সুন্দর বন থেকে। প্রতি বছর যেই ভাবে ঝর বৃষ্টি হয় তাতে বাংলাদেশের অর্থনীতির অনেক ক্ষতি হয় আর এই ঝড় টি প্রবেশ করে সুন্দর বনের ভিতর দিয়ে। আর এই সুন্দর বন দিয়ে ঢুকে পুরো বাংলাদেশ কে তছনছ করে দিয়ে যায়।বাংলাদেশে প্রতি বছর এই ধরনের ঝড় হয়ে থাকে আর সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয় গ্রামের কৃষক দের ধান ভিজে যায় আর ধান কাটতে পারা যায় না আর তখন সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয় কৃষক দের।
Even after 6 hours the fire is still burning in Mohammadpur Krishi Market
The fire broke out at Dhaka's Mohammadpur Krishi Market around 3:30 pm. Six hours later, the fire is still burning....