ঘুমাতে গিয়ে ফোন ব্যাবহার করা-
এই খারাপ অভ্যাসটি আপনাকে কর্ম দক্ষতাকে কতটা কমিয়ে দিচ্ছে আপনি ভাবতেও পারবেন না।অন্ধকারে মোবাইল ফোনের এই আলো ঘুমের সম্যায় কারন হয়ে দাঁড়ায়।যার ফলে তৈরি হয় আস্থিরতা ।ঘুমানোর সময় আপনি স্বাভাবিকভাবে ক্লান্ত থাকেন এরফলে মোবাইল ফোনের আলো আপনার চোখে সমস্যা করে।রাতে কম ঘুমানোর অভাব আপনার সকালে কর্ম দক্ষতা কমিয়ে দেয়।কাজে অমনোযোগি করে তলে।
কঠিন কাজ বাকি রাখা-
কঠিন কাজটি আগে সেরে ফেলা উঠিত।কারন, কাজটি কঠিন হলে আপনার মানসিক চাপ মাথায় কাজ করবে। যার প্রভাব পড়বে আপনার অন্য কাজগুলোতে ।এর চাপে স্বাভাবিকভাবে অন্যকাজে মনোযোগ হারিয়ে যাবে।তাই দিনের শুরুতে জটিল কাজগুলো প্রথমে করলে চাপমুক্তভাবে বাকি কাজ করতে পারবেন।কারন, জটিল কঠিন কাজ করার পর ,পরে কাজগুলা সহজ এবং আনন্দের সাথে করতে পারবেন।
একই সঙ্গে একাধিক কাজ
কাজের প্রতি অনিহা বা ভয়ধরার অন্যতম কারন হচ্ছে একই সঙ্গে একাধিক কাজ নিয়ে পড়ে থাকা।এক সাথে অনেক কাজ করতে গেলে ভেতরে ভেতরে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হয়।এর ফলে অজানতে অলসতা কাজের অমনোযোগিতা চলে আসে।অনেক গুলো কাজ একসাথে করতে গেলে মনে ভিবক্ত হয়ে যায়।এক্ষেত্তে সব থেকে ভালো উপায় হচ্ছে , সব কাজ লেখে রাখা তারপর তালিকা ধরে একটি একটি করে শেষ করা।এতে আপনার সময় ও শ্রম দুটো কম লাগবে। আপনি হবেন কাজের প্রতি গুরুত্বপূর্ন।
প্রতিনিয়ত অ্যালার্ম স্কুজ করা –
আমাদের মস্তিষ্ক হচ্ছে বিরাট রহস্যময়।এটি একটি নিদির্ষ্ট নিয়মে চলে।প্রতিদিন একটি সময় ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস আমাদের মস্তিষ্ককে সর্তক করে দেয়।তাই ঘুম থেকে জাগায় সময় হলে ঠিক কাছাকাছি সময় জেগে যায়। আপনি যদি প্রতিদিন অ্যালার্ম স্কুজ বোতাম চেপে এই নিয়ম ভাঙ্গেন তাহলে আপনার মস্তিষ্কের স্বাভাবিক কাজ বিকৃতি হয়।এর ফলে ঘুম থেকে উঠাটা কঠিন কাজ হয়ে যায়।
কাজের সময় ইন্টারনেট ব্রাউজিং-
কম্পিউটারে কাজ করতে গেলে আমরা বেশিভার ক্ষেত্তে প্রয়োজনের চেয়ে অনেক বেশি সময় লাগিয়ে দেয়।কারন,কম্পিউটারে ইন্টারনেট থাকলে আমরা কাজের চেয়ে বেশি মনোযোগি থাকি অনলাইনে বিশেষ করে ফেসবুক এবং ইউটিউবে। একটু কাজ করি এবং একটু অনলাইনে যায়।এতে ৫ মিনিটের কাজ করতে নিজের অজানতে সময় লেগে যায় ১৫-২০ মিনিট।তাই কাজের সময় ইন্টারনেট ব্রাউজিং থেকে বিরত থাকুন।বরং তারাতারি কাজ ছেড়ে ফেলে তারপর অলাইনে সময় দিন।