কখন থেকে শুরু করবো গল্পটা ১৯৭১, ১৯৬৯,১৯৬৬,১৯৫৮, ১৯৫২ নাকি ১৯৪৮। না বরং গল্পটা শুরু করি ১৯২০ সাল থেকে।
আজ আমরা সবাই মুক্ত, আজ আমরা স্বাধিন,আজ আমাদের একটি নিজের দেশ আছে,আজ আমরা পৃথিবীর বুকে বাঙালি জাতি হিসেবে বেচে আছি।
এই প্রাপ্তিটা আমাদের অর্জন হয়েছিলো ১৯৭১ সালের ১৬ ঈ ডিসেম্বর কিন্তু এই প্রাপ্তি টা যে মহানায়কের জন্য পেয়েছে বাঙ্গালিরা। আজ আমি সেই মহামানবের কথা বলবো।
হ্যা,আমি অন্য আর কারো কথা বলছি না।আমি বলছি,বাঙালির জাতির পিতার কথা,আমি বলছি বাঙালি জাতির জনকের কথা। তিনি হলেন ইতিহাসের মহামানব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
তিনি ১৯২০ সালের ১৮ ঈ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন।কিন্তু,উপরে যে কয়টা বলেছিলাম ওই সাল কয়টায় তার ভুমিকা ছিলো নেতৃত্বের, তার ভুমিকা ছিলো অগ্রনি।
তিনি এই বাংলাদেশ নামক একটা দেশ গড়ার জন্য দিয়েছেন তার প্রানবিসর্জন,জীবনের অধিকাংশ সময় এবং তার যৌবনের দিনগুলি সে কাটিয়েছেন কারাগারে,ভাষা আন্দোলন হোক কিংবা শিক্ষা আন্দোলন। হোক ৬ দফা কিংবা গনঅভুথ্যান।হোক নির্বাচন কিংবা মুক্তিযুদ্ধ নেতৃত্বের জন্য একজন ঈ আছে সে হলো বঙ্গবন্ধু।
তার,সফল নেতৃত্বের জন্য আজ এই বাংলাদেশ। তার অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল এই বাঙালি জাতি।তিনি যদি তার বুক ভরা সাহস এবং তার বুদ্ধিমত্তা কাজে না লাগাতো তাহলে হয় আমিও আজ বাংলাদেশ এর একটি অংশ হয়ে এই অনুপ্রেরণামুলক পোষ্টটি প্রকাশ করতে পারতাম না।
তাহলে,আজ ও আমাদের থাকতে অন্য জাতির জিম্মিতে,আমাদের করতে হতো তাদের দাসত্ব।আমাদের করা হতো আমাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত।
তাই,যার জন্য এই বঙ্গবন্ধু,৩০ লক্ষ শহিদ এবং ২ লক্ষ মা-বোন, আজ আপনাদের আমরা স্বরন করছি স্বাধিনিতার জন্মদিনের মাস ডিসেম্বরে।
আপনাদের এই বুকচেরা রক্তের উপহার বাংলাদেশ যতদিন থাকবে ততদি এই বাংলার ইতিহাসে আপনারা,আপনি অমর ও অবিস্মরণীয়।
“Foundation for friends” from Facebook friendship
98-2000. 25 years have passed since passing SSC and HSC exams at that time of school life. In this long...