প্রশ্ন:একজন ধানচাষি চটের বস্তার ধানের বীজ সংরক্ষণ করে বীজতলায় বপন করলে খুব কম সংখ্যক বীজ অঙ্কুরিত হয়। অন্যদিকে এক জন দুগ্ধ খামার মালিক বছরব্যাপী তার গাভীগুলোকে কাঁচা ঘাস সরবরাহ করেন। কিন্ত হঠাৎ বন্যার কারণে তার গাভীগুলো কাঁচা ঘাস সরবরাহ করে। কিন্তু হঠাৎ বন্যার কারণে তার গাভীগুলো মারাত্নক খাদ্য সংকটে পরে। উপরোক্ত ধানচাষি ও দুগ্ধ ধানচাষি ও দুগ্ধ খামারি কি কি ব্যবস্থা গ্রহণ করে বীজ ও ঘাস কি কি ব্যবস্থা গ্রহণ করে বীজ ও ঘাস সংরক্ষণ করলে এ সংকটে পারতেন না। এ ব্যাপারে তোমার মতামতসহ একটি প্রতিবেদন রচনা কর।
তারিখ ২২ জুন ,২০২১
বরাবর ,
প্রধান শিক্ষক
হাজীগঞ্জ আমিন ম্যামোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়
হাজীগঞ্জ,চাঁদপুর
বিষয় :”ধান চাষির ধানের বীজ দুধ খামারির ঘাস সংরক্ষণে যেসব ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত”এই সংক্রান্ত প্রতিবেদন।
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে,আপনার আদেশ নং হা.আমি.মে.উ.বি ১৮৭-১ ;তারিখ ২৬/৬/২০২১ অনুসারে উপরোক্ত বিষয়ের উপর আমার প্রতিবেদনটি নিম্নে পেশ করা হলো।
বীজ ও ঘাস সংরক্ষণ
ধান চাষির বীজ সংকট থেকে মুক্তি পেতে বীজের সংরক্ষণ পদ্ধতি:
বীজ সংরক্ষণ প্রাথমিক উদ্দ্যেশ হলো বীজের গুনাগুন রক্ষা করে ও যেসব বিষয়ে বীজের ক্ষতি হতে পারে সেগুলোর সম্পর্কে সতর্ক হওয়া ও প্রতিরোধের ব্যবস্থা করা।
বীজ সংরক্ষণের কতগুলো পদ্ধতি রয়েছে। এক এক ফসলের বীজের জন্য এক এক রকম পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়। যেমন : দানাজাতীয় সময়-ধান ,গম ও ভুট্টা,বীজের জন্য ধানখোলা ,দোল মাটির পাত্র,চটের বস্তা ,পলিব্যাগ ও ব্যাড ব্যবহার করা হয়। নিম্নে বীজ সংরক্ষণের পদ্ধতি আলোচনা করা হলো:
বীজ শুকানো ও চোটের বস্তা সংরক্ষণ:
বীজ শুকানো অর্থ বীজ থেকে অতিরিক্ত আদ্রতা সরানো এবং ১২ -১৩%আদ্রতায় নিয়ে আসো। বাংলাদেশে বীজ শুকানো হয় রোদে। বা সূর্যতাপে। এই আদ্রতা ১২-১৩ শতাংশ নামাতে বীজগুলোকে প্রায় প্রতিদিন প্রক্ষোর রোদে শুকাতে হবে। বীজে কামড় দেওয়ার পর যদি কট করে করে আওয়াজ হয় তবে মনে করতে হবে বীজ ভালমতে শুকিয়েছে।
ধান গোলায় সংরক্ষণ:
ধান গোলায় বীজ রাখার আগে ধান গোলায় ভিতরে ও বাইরে গোবর ও মাটির মিশ্রনের প্রলেপ দিয়ে বীজ রাখার উপযুক্ত করতে হবে। বীজগুলো এমনভাবে রাখতে হবে জেন্ এর ভিতরে কোনো বাতাস না থাকে। সেই জন্য ধানগোলার মুখ বন্ধ করে এর উপর গোবর ও মাটির মিশ্রণ এর প্রলেপ দিতে হবে।
ডোলে সংরক্ষণ:
ডোল আকারে ধানগোলার চেয়ে ছোট। এটি বাশঁ বা কাঠ দিয়ে গোলাকার করে তৈরী করে হয়। ধানগোলার মতোই ডোলের বাইরে ও ভিতরে গোবর ও মাটির মিশ্রনের প্রলেপ দিয়ে ভালোভাবে শুকিয়ে বীজ রাখার উপযুক্ত।
পলিথিন ব্যাগে সংরক্ষণ:
আজকাল পাঁচ কেজি ধারণক্ষমতা সম্পন্ন পলিথিন ব্যাগ বীজ সংরক্ষণ করা হয়। এই ব্যাগ আরডিআরএস কতৃক উদ্ভাবিত। সাধারণ পলিথিনের চেয়ে বীজ রাখার পলিথিন অপেক্ষাকৃত মোটা হয়।
উপরোক্ত পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করে ঘাস সংরক্ষণ করলে দুগ্দ্ধ খামারি ঘাসের সংকটে পড়তেন না।
প্রশ্ন:একজন ধানচাষি চটের বস্তার ধানের বীজ সংরক্ষণ করে বীজতলায় বপন করলে খুব কম সংখ্যক বীজ অঙ্কুরিত হয়। অন্যদিকে এক জন দুগ্ধ খামার মালিক বছরব্যাপী তার গাভীগুলোকে কাঁচা ঘাস সরবরাহ করেন। কিন্ত হঠাৎ বন্যার কারণে তার গাভীগুলো কাঁচা ঘাস সরবরাহ করে। কিন্তু হঠাৎ বন্যার কারণে তার গাভীগুলো মারাত্নক খাদ্য সংকটে পরে। উপরোক্ত ধানচাষি ও দুগ্ধ ধানচাষি ও দুগ্ধ খামারি কি কি ব্যবস্থা গ্রহণ করে বীজ ও ঘাস কি কি ব্যবস্থা গ্রহণ করে বীজ ও ঘাস সংরক্ষণ করলে এ সংকটে পারতেন না। এ ব্যাপারে তোমার মতামতসহ একটি প্রতিবেদন রচনা কর।
তারিখ ২২ জুন ,২০২১
বরাবর ,
প্রধান শিক্ষক
হাজীগঞ্জ আমিন ম্যামোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়
হাজীগঞ্জ,চাঁদপুর
বিষয় :”ধান চাষির ধানের বীজ দুধ খামারির ঘাস সংরক্ষণে যেসব ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত”এই সংক্রান্ত প্রতিবেদন।
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে,আপনার আদেশ নং হা.আমি.মে.উ.বি ১৮৭-১ ;তারিখ ২৬/৬/২০২১ অনুসারে উপরোক্ত বিষয়ের উপর আমার প্রতিবেদনটি নিম্নে পেশ করা হলো।
বীজ ও ঘাস সংরক্ষণ
ধান চাষির বীজ সংকট থেকে মুক্তি পেতে বীজের সংরক্ষণ পদ্ধতি:
বীজ সংরক্ষণ প্রাথমিক উদ্দ্যেশ হলো বীজের গুনাগুন রক্ষা করে ও যেসব বিষয়ে বীজের ক্ষতি হতে পারে সেগুলোর সম্পর্কে সতর্ক হওয়া ও প্রতিরোধের ব্যবস্থা করা।
বীজ সংরক্ষণের কতগুলো পদ্ধতি রয়েছে। এক এক ফসলের বীজের জন্য এক এক রকম পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়। যেমন : দানাজাতীয় সময়-ধান ,গম ও ভুট্টা,বীজের জন্য ধানখোলা ,দোল মাটির পাত্র,চটের বস্তা ,পলিব্যাগ ও ব্যাড ব্যবহার করা হয়। নিম্নে বীজ সংরক্ষণের পদ্ধতি আলোচনা করা হলো:
বীজ শুকানো ও চোটের বস্তা সংরক্ষণ:
বীজ শুকানো অর্থ বীজ থেকে অতিরিক্ত আদ্রতা সরানো এবং ১২ -১৩%আদ্রতায় নিয়ে আসো। বাংলাদেশে বীজ শুকানো হয় রোদে। বা সূর্যতাপে। এই আদ্রতা ১২-১৩ শতাংশ নামাতে বীজগুলোকে প্রায় প্রতিদিন প্রক্ষোর রোদে শুকাতে হবে। বীজে কামড় দেওয়ার পর যদি কট করে করে আওয়াজ হয় তবে মনে করতে হবে বীজ ভালমতে শুকিয়েছে।
ধান গোলায় সংরক্ষণ:
ধান গোলায় বীজ রাখার আগে ধান গোলায় ভিতরে ও বাইরে গোবর ও মাটির মিশ্রনের প্রলেপ দিয়ে বীজ রাখার উপযুক্ত করতে হবে। বীজগুলো এমনভাবে রাখতে হবে জেন্ এর ভিতরে কোনো বাতাস না থাকে। সেই জন্য ধানগোলার মুখ বন্ধ করে এর উপর গোবর ও মাটির মিশ্রণ এর প্রলেপ দিতে হবে।
ডোলে সংরক্ষণ:
ডোল আকারে ধানগোলার চেয়ে ছোট। এটি বাশঁ বা কাঠ দিয়ে গোলাকার করে তৈরী করে হয়। ধানগোলার মতোই ডোলের বাইরে ও ভিতরে গোবর ও মাটির মিশ্রনের প্রলেপ দিয়ে ভালোভাবে শুকিয়ে বীজ রাখার উপযুক্ত।
পলিথিন ব্যাগে সংরক্ষণ:
আজকাল পাঁচ কেজি ধারণক্ষমতা সম্পন্ন পলিথিন ব্যাগ বীজ সংরক্ষণ করা হয়। এই ব্যাগ আরডিআরএস কতৃক উদ্ভাবিত। সাধারণ পলিথিনের চেয়ে বীজ রাখার পলিথিন অপেক্ষাকৃত মোটা হয়।
উপরোক্ত পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করে ঘাস সংরক্ষণ করলে দুগ্দ্ধ খামারি ঘাসের সংকটে পড়তেন না।