কিছু কিছু নিয়ম মেনে চললে শীতে চুলকানি হতে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
পর্যাপ্ত পানি পান করাঃশীতের দিনে পর্যাপ্ত পানি ও অন্যান্য তরল পান করা অত্যন্ত জরুরি।পানির অভাবজনিত রুক্ষতা কোনো ময়েশ্চারাইজার দ্বারাই দূর করা সম্ভব না।
গরম পানিতে গোসল না করাঃগরম পানিতে গোসল করতে আরাম কিন্তু গরম পানি আপনার ত্বকের অবস্থা আরও শোচনীয় করে তুলবে।হালকা গরম পানিতে গোসল করতে হবে।
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহারঃগোসলের পরে শরীর ভেজা ভেজা থাকা অবস্থাই ময়েশ্চারাইজার ক্রীম লাগাতে হবে।এক্সট্রা ভার্জিন অয়েল বা অলিভ অয়েল চলতে পারে।পেট্রোলিয়াম জেলিও ব্যবহার করতে পারেন।কিন্তু সুগন্ধিযুক্ত ক্রীম ব্যবহার করা যাবে না।
নরম শীত পোশাকঃউল বা পশমিনা থেকেও কিন্তু আপনার ত্বকে সমস্যা হতে পারে।তাই নরম সুতি সিল্কের পোশাক পরতে পারেন বা ডাবল লেয়ারের হুডিজ বা জ্যাকেটও পরতে পারেন।এমন কিছু পরবেন না যাতে ত্বকের অস্তিত্ব বাড়ে।
সূর্যের আলোঃসকাল ১০ টার মধ্যে গায়ে আধা ঘণ্টা হলেও সূর্যের আলো লাগাতে হবে।ভিটামিন ডি স্তরে ঘাটতি না থাকলে ত্বক ভালো থাকবে।
খাবার নিয়ন্ত্রণ করাঃখুব বেশি চিনি দুধ লাল মাংস তৈলাক্ত খাবার খাওয়া যাবে না।এতে শরীরে উত্তাপ বেড়ে আপনার ত্বকের আরও ক্ষতি হতে পারে।