আমরা সবাই জানি প্রাচীন কালে কোনো ঘড়ি ছিলো না। সূর্যের আলোর উপর নির্ভর করে সময় বুজতে হতো কিন্তু এখন আর সে কাজটি করতে হবে না। এখন ২০২০ সাল আজ থেকে প্রায় ৫০ থেকে ৭০ বছর আগে ঘড়ি তৈরি হয় আর এই সময় থেকে আর মানুষ দের সূর্য দেখে সময় বুজতে হতো না।
এই ঘড়ি সৃষ্টি হওয়ার পর থেকে। ঘড়ি আমাদের জীবনে কি প্রাভাব ফেলেছে। ঘড়ি যখন সর্ব প্রথম সৃষ্টি হয় তখন অনেক মানুষ বিশ্বাস করতে পারেনি কারন আগের যুগের মানুষ বিঙ্গান কে বিশ্বাস করতো না। এই কারণে প্রাচীন কালের মানুষ বিশ্বাস করতে পারেনি।
কিন্তু তার পর থেকে কিছু কিছু মানুষ ঘড়ি টি কে দেখে এবং তার পুর থেকে। প্রাচীন কালের মানুষরা ধিরে ধিরে বিশ্বাস করতে শুরু করে যে ঘড়ি সত্যি হয়। এটা তো গেলো প্রাচীন কালের কথা। কিন্তু এখন যে ধরনের ঘড়ি তৈরি হয়েছে এই সব কথা শুনলে আপনি হয়তো বিশ্বাস করতে পারবেন না।
আমরা যে সব ঘড়ি কিনি মানে ঘরে লাগানোর জন্য এগুলো তো সাধারণ ঘড়ি কিন্তু আমরা যে সব ঘড়ি হাতে পরি মানে যাকে বলে হাত ঘড়ি এগুলো এখন নতুন মডেলের বেরিয়েছে মানে আমরা যে সব ঘড়ি হাতে পরি সেগুলো এখন মোবাইলের কাজ করে। মানে কথা বলা যায় গান শোনা যায় ফেসবুক আইডি খোলা যায়।
ইউটিউব থেকে গান ডাউনলোডে করা যায়। আর তার থেকেও বড় কথা হলো ভিডিও কল দিয়ে কথা বলা যায়। আর একেই বলে ডিজিটাল যুগের ডিজিটাল ঘড়ি। ও আরেকটি কথা বলতে ভুলে গেছি আর সেটা হলো ডিজিটাল ঘড়ি এই ঘড়ি খুব সহজে নষ্ট হয় না আর এক বার যদি নষ্ট হয় তাহলে আর খুব সহজে ঠিক ও হয় না।
আর এগুলো আমাদের কি উপকার করে তা বলবো এবার। এই ঘড়ি তৈরি হওয়ার পর থেকে আমাদের বিদ্যালয়ে যাওয়ার একটা নির্দিষ্ট সময় হয়ে গেছে এই সময়ের মধ্যে বিদ্যালয়ে যেতে হয়। ডিজিটাল হাত ঘড়ি হওয়ার উপকারিতা হলো।
আপনি যদি কোনো জায়গায় যেতে চান তাহলে সব সময় আপনি আপনার মোবাইল ফোন নিয়ে জান কিন্তু তাতে আপনার অনেক অসুবিধা হয় যেমন আপনি কোনো বিয়ে বাড়ীতে গেলেন তখন আপনার মনে হয়। মোবাইল কোথায় রাখবো পকেটে রাখলে হয়তো মোবাইলের ডিসপ্লে ভেঙ্গে যেতে পারে।
কিন্তু এই ক্ষেত্রে যদি আপনার কাছে ডিজিটাল হাত ঘড়ি থাকতো তাহলে আপনার আর কোনো সমস্যা হতো না। কারণ ডিজিটাল হাত দিয়ে অনেক ছোট হয় এবং তার সাথে সাথে এই ডিজিটাল হাত ঘড়ির ডিসপ্লে অনেক শক্ত হয়।
এই কারণে অই সময় যদি আপনার কাছে ডিজিটাল হাত ঘড়ি থাকতো তাহলে আর আপনার কোনো সমস্যা হতো না। এছাড়াও আরো অনেক কারণ রয়েছে। তো বন্ধুরা এই ছিলো সাধারণ ঘড়ি ও ডিজিটাল ঘড়ির প্রয়োজনীয়তা।