আমরা সবাই বর্তমানে সোস্যাইল মিডিয়ার সাথে সংযুক্ত রয়েছি।বর্তমানে পৃথিবীর সকল খবরই মিনিটের মধ্যে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌছে যাচ্ছে শুধু মাএ সোস্যাইল মিডিয়ার দ্বারাই।সোস্যাইল মিডিয়ার যেমন ভালো দিক রয়েছে তেমনি খারাপ দিকও রয়েছে।অতিরিক্ত সোস্যাইল মিডিয়া ব্যাবহার করলে আমাদের বিভিন্ন প্রকার মাসিক চাপ ও একাকীত্ব ও অদক্ষতার অনুভূতি আরো বারিয়ে চলছে যা ২০১৬ সালের এক গবেষণায় অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানি প্রমাণিত করেন।সোস্যাইল মিডিয়ার ক্ষতিকর দিক থেকে রক্ষা পেতে নিচের টিপসগুলো ফলো করুন।
১.চেক করা কমানঃ সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে যারা বেশি বেশি ফেসবুক চেক করে ও ইমেল এর নোটিফিকেশনের ফলে বেশি ইমেল চেক করে এতে তাদের মানসিক চাপ বৃদ্ধি পায় ও কর্মদক্ষতা হ্রাস পায়।
যদি আমরা ইমেল ও ফেসবুক দিনে ৩ বারের বেশি চেক না করি এতে আমাদের সময় বাঁচবে ও মানসিক চাপ কমবে।ফলে আমরা কর্মমুখী হয়ে উঠব।
২.ভেবে-চিন্তে পোস্ট করাঃকয়েক বছর আগে ফেসবুক ও টুইটার এর এক গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা পোস্ট এ হিংসাত্মক ও আক্রমণাত্নক পোস্ট করে তাদের হৃদরোগ ও হার্টএ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাঔ অনলাইনে পোস্ট করার ক্ষেএে ভেবেচিন্তে পোস্ট করা উচিত।
৩.অনলাইন এ সক্রিয় ভূমিকা পালন করুনঃ
অনলাইন এ অস্ক্রিয় থেকে যদি আমরা অন্যদের ফলো করি তাহলে আমরা তাদের সাথে তুলনা করি যে এর লাইমস্টাইল ভালো আমার কেন নয়।আবার অসক্রিয় অবস্থায় অন্যকে ফলো করলে আমরা তাদের প্রতি হিংসাত্মক অনূভুতি সৃষ্টি হয়।তাই স্ক্রিয় থেকে অন্য সাথে কথা বলে যোগাযোগ স্হাপন করতে পারি ফলে তাদের প্রতি আমাদের হিংসাত্নক অনুভূতি দূর হয়ে যায়।
৪.ঘুমানোর আগে ডিভাইস ব্যাবহার না করাঃ
আমরা যারা ঘুমানোর আগে ডিভাইস ব্যবহার করি তারা প্রায় সময় দেখা যায় মোবাইল ব্যবহার করতে করতে রাত ২-৩টা বেজে যায় আমরা কত ক্ষণ মোবাইল ব্যবহার করছি তার ধারণাই থাকে আবার গবেষণায় দেখা গেছে যারা রাত জেগে মোবাইল ব্যবহার করে তারা ব্রেন স্টোক ও ক্যান্সারের মতো রোগের ঝুঁকিতে থাকে।তাই আমাদের রাতে সোস্যাইল মিডিয়া ব্যবহারে ও রাতে মোবাইল ব্যবহারে সচেতন হতে হবে।