ক্যান্সার একটি প্রাণঘাতী রোগ। এই রোগ হলে 80 পার্সেন্ট মানুষের মৃত্যু হয়। তাই আমাদের খুব সচেতন থাকতে হবে এই রোগ নিয়ে। আমি যে লক্ষণগুলো বলবে এখন এই লক্ষণগুলো যদি মানুষের মধ্যে দেখা দেই তাহলে90 পারসেন্ট ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বা আপনার সন্দেহ করতে পারবেন। প্রথমত হঠাৎ করে একটি মানুষের শরীরের ওজন কমতে থাকা কোন কারন ছাড়াই। স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনি আপনিই ওজন কমে যাচ্ছে তাহলে আমাদেরকে সন্দেহ করতে হবে যে ক্যান্সার হতে পারে। সব ক্ষেত্রেই যে ক্যান্সার হবে ব্যাপারটি সেরকম না। তবে তবে আমাদের এই রোগটি নিয়ে পজিটিভ ভাবতে হবে। তারপর যদি কোন কারণে শরীরের রক্ত কমে যায় হিমোগ্লোবিন কমে যায়ে। তখন আমাদের সন্দেহ করতে হবে যে এর পিছনে ক্যান্সার লুকিয়ে নেই তো। কোনো কারণে যদি খাবার গিলতে অসুবিধা হয় সেই খাবারটা কঠিন হোক বা তরল খাদ্য বা পানীয় আপনার গিলতে সমস্যা হচ্ছে। সে ক্ষেত্রে আপনার মাথায় রাখতে হবে যে এটা ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। দীর্ঘদিন ধরে যারা গ্যাস্ট্রিকের ভুগছেন। এবং তাদের সেই সমস্ত রোগের ক্ষেত্রে হঠাৎ করে দেখা গেল যে তার ওজন কমে যাচ্ছে খাদ্যে অরুচি। সে ক্ষেত্রে আমাদের সন্দেহ করতে হবে যে তার পাকস্থলীর কোন ক্যান্সার হয়েছে কিনা। যদি কোন ব্যক্তি জন্ডিস হয়েছে এবং জন্ডিস টা বেড়েই চলেছে এবং আমরা কোন সাধারণ জন্ডিস হওয়ার কারণ গুলো তারমধ্যে দেখছি না। সে ক্ষেত্রে আমাদের মনে রাখতে হবে লিভার ,যকৃত এর আশেপাশের যে প্রত্যঙ্গ গুলো আছে সেগুলোর ক্যান্সার হলো কি না। যদি কোন ব্যক্তির ক্রমাগত কাশি হচ্ছে। এবং সাধারণত যে কাশির লক্ষণ সেটা তার ভিতরে নাই তাহলে বুঝতে হবে যে তার ফুসফুসে ক্যান্সার হতে পারে। কোন ব্যক্তি দীর্ঘদিন কাশি এবং সাথে শ্বাসকষ্ট । এবং কাশির সাথে ছেরা ছেরা রক্ত উঠছি। তাহলে বুঝতে হবে ওই ব্যক্তির ফুসফুস জনিত ক্যান্সার হয়েছে। যদি কোন ব্যক্তির চোখ সবসময় হলুদ থাকে। তাহলে ধারণা করতে হবে যে ওই ব্যক্তির লিভার ক্যান্সার হতে পারে। হঠাৎ যদি কোন ব্যক্তির একটানা কাশি এবং জ্বর হয় তাহলে ধারণা করতে হবে যে তার ক্যান্সার হতে পারে। এবং খুব দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবেো। যদি কোন ব্যক্তির একটানা মাথা এবং কোমরে ব্যথা হয়। তাহলে অবহেলা না করে ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন। এই লক্ষণীয় ক্যান্সার হতে পারে।যদি কোন মহিলার স্তন থেকে রক্ত আসে। তাহলে সেটা স্তন ক্যান্সারের কারণ হতে পারে। তাই বিষয়টাকে অবহেলা না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। যদি কোন ব্যক্তির সব সময় ক্লান্তি ভাব থাকে বিশ্রাম নেওয়ার পরও ক্লান্তিভাব দূর হয় না। তখন আমরা ভাবি আমাদের পরিমিত বিশ্রাম নেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু এই কারণটিও ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে। তাই ব্যাপারটিকে তুচ্ছ না ভেবে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। ক্যান্সারের প্রধান কারণ হলো নখের রঙ বদলে যাওয়া। যদি কোন ব্যক্তির হঠাৎ করে নখের রং বদলে যায়ে। তাহলে ব্যাপারটিকে তুচ্ছ না ভেবে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হন। এই নখের রং বদলে যাওয়া একটি প্রধান ক্যান্সার এর লক্ষণ।
লজ্জা নয় জানতে হবে, পিরিয়ডে পেটে কেন ব্যাথা করে?
পিরিয়ড যাকে মাসিক অথবা ঋতুস্রাব বলা হয়। অনেকে পিরিয়ড হওয়াটা অনেক লজ্জার মনে করে। পিরিয়ড হলে ঘর থেকে বাইরে যেতে...