ঘৃতকুমারী প্রকৃতির এমন একটি উপাদান যা মানব দেহের সুন্দর্য বাড়াতে এবং ধরে রাখতে সাহায্যে করে।
এর নিয়মিত ব্যাবহারের মাধ্যমে যে কেউ নিজের সুন্দর্য কে অনেক অংশে বারিয়ে তুলতে পারে
এবং নিজেকে করে তুলতে পারে সবার কাছে অর্কষনী ।
ঘৃতকুমারীর ব্যাবহার এর প্রচলন রয়েছে অতী প্রচীন যুগ থেকে।
ঘৃতকুমারীর ব্যাহার এশিয়ার বিভিন্ন দেশে প্রচলিত।
তো ঘৃতকুমারীর ব্যাপারে বলা শুরু করলে শেষ হবে।
তো আজ আমি যে ঘৃতকুমারীর ব্যাপারে যে তথ্যগুলো দিব আশা করি সেগুলো বাস্তবিক জীবনে ব্যাবহার করে আপনারা উপকার পাবেন।
১) চুলপার রোধঃ নারী হোক বা পুরুষ চুল সকল মানুষ এর সুন্দর্যের একটা অন্যতম অঙ্গ। চুল মানুষে মুখে খুটিনাটি ক্ষুদ ধাকতে অনেক ভাবেই সাহায্য করে। আর আমাদের দেশের অর্থাৎ বাংলার মেয়েরা ত নিজেদের লম্বা,ঘন, কাল এবং মসৃন চুলের জন্য বিখ্যাত। আর তাই চুল মেয়েদের কাছে একটা অমূল্য সম্পদ কিন্তু বর্তমানে বিভিন্ন কারনে সময়ের আগেই অকালে ঝরে যাচ্ছে চুল। কিন্তু ঘৃতকুমারীর নিয়মিত ব্যাবহারের মাধ্যমে চুল ঝরে যাওয়া রোধ করা সম্ভাব৷ এর জন্য ঘৃতকুমারীর বাইরে সবুজ অংশ ফেলেদিয়ে ভিতর এর জেল বের করতে হবে। এর সাথে পিয়াজ এর রস মিসিয়ে মাথায় এবং পুর চুলে লাগিয়ে রাখতে হবে ১ ঘন্টা তার পর যে কন শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
২) চুলের আগা ফাটাঃ চুলের এর আগা ফাটা মেয়েদের একটা অনেক বড় সমস্যা এর জন্য চুলের বৃদ্ধি হয় না এবং চুল হয়ে একটা চুল পুষ্টি হারিয়ে চুল ঝরে পরে।
ঘৃতকুমারীর নিয়মিত ব্যাবহার এর ফলে চুলের আগা ফাটা কমান সম্ভাব এর জন্য ঘৃতকুমারীর সাথে নারকেলের তেল মিসিয়ে সপ্তাহে তিনিদিন পুর চুলে লাগাতে হবে এতে চুলের আগা ফাটা কমবে এবং চুল হয়ে উঠবে প্রানবন্ত ।
৩) চুলের রুক্ষতাঃ অনেক সময় দেখা যায় চুল রুক্ষ হয়ে যায়। এর দেখতে বাজেলাগে। চুলের রুক্ষতা দূর করার ঘৃতকুমারীর সাথে টক দই মিশিয়ে পুরো চুলে লাগিয়ে রাখতে হবে ১ঘন্টা এটি মাত্র কয়েক দিন ব্যাবহারের চুল হয়ে উঠেবে নরম, কোমল, এবং ঝলমলে।
৫) খুসকি র সমস্যাঃ খুসকি আজ প্রায় অঅধিকাংশ মানুষের সমস্যা সে হোক নারী বা পুরুষ।
খুসকির সমস্যার ক্ষেত্রে ও ঘৃতকুমারীর ভিষণ কার্যকরী এর জন্য ঘৃতকুমারীর সাথে লেবুর রস মিসিয়ে মাথা লাগিয়ে রাখতে হবে কিছু ক্ষন।
৬) মুখের দাগঃ ঘৃতকুমারীর সাহায্য মুখের বিভিন্ন দাগ সহজেই দূর করা যায়। এর জন্য ঘৃতকুমারীর ভেতরের জেলের সাথে চন্দন এবং মধু মিসিয়ে লাগালে মুখের দাগ দূর করা সম্ভাব।
৭) উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিঃ বিভিন্ন কারনে আমার আমদের তকের উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফেলি যার ফলে আমাদের তক হয়ে যায় কাল এর কারন হতে পারে অধিক সময় রোদে থাকার জন্য, বাইরের ধুল বালি ইত্যাদি
ঘৃতকুমারী ব্যাবহার এর মাধ্যমে আমার পুনরায় ফিরে পেতে পারি আমারা আমাদের উজ্জ্বলতা এর জন্য ঘৃতকুমারীর ভেতরের জেল বের করে মুখে লাগিয়ে রাখতে হবে। নিয়মিত ব্যাবহার এ উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে।
৮) রুক্ষতাঃ ঘৃতকুমারীর মধ্যে যে সব উপকরন আছে তা দিয়ে খুব ই সহজেই রুক্ষা দূর করা সম্ভাব। আমার অনেক সময় দেখতে পাই আমাদের মুখ ভিষণ রুক্ষ হয়ে যাচ্ছে এর জন্য ঘৃতকুমারীর সাথে দুধ এবং মধু মিসিয়ে লাগালে
রুক্ষতা দূর হবে এবং তক হয়ে ঊঠবে প্রানবন্ত।
ঘৃতকুমারী পুরো শরীরে ব্যাবহার করা যায় এবং এর ব্যাবহারের মাধ্যমে বয়সের ছাপ অনেক টা কম দেখায়।
ত আজ আমার এই টিপস থেকে আপনার উপকার পাবেন আশা করি।