Cheap price backlink from grathor: info@grathor.com

হৃদরোগ সম্পর্কে

আপনারা সবাই কেমন আছে,আশা করি
আপনারা যে যেই অবস্তানে আছেন সুস্থ
দেহে সুস্থ মনে বেশ ভালো আছেন।
আমিও বেশ ভালো আছি।আপনারা যে
যেই অবস্থানে আছেন সে সেই অবস্থানে
থেকে সবর্দা সুস্থ দেহে সুস্থ মনে মনে বেশ
ভালো থাকুন এই প্রত্যাশাই করি সব
সময়।আজ আমি স্বাস্হ্য বিষয়ক নতুন
একটি আর্টিকেল নিয়ে আবার
আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।
রক্ত নালীতে অতিরিক্ত চর্বি জমার
কারণে হৃদপিন্ডে রক্তের স্বাভাবিক
কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে,যাকে হার্ট
অ্যাটাক বলা হয়। হার্ট অ্যাটাক হলে
রোগীর শরীরে প্রচুর ঘাম হবে,শ্বাস নিতে
কষ্ট হবে এবং বুকে প্রচণ্ড ব্যাথা হবে। এই
অবস্থায় রোগীকে সাথে সাথে হাসপাতালে
নিয়ে যেতে হবে কারণ প্রথম এক ঘন্টার
মধ্যেই রোগীকে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়।
পরিকল্পিত খাদ্যাভাস ও জীবন ব্যবস্হার
মাধ্যমে হৃদরোগ প্রতিরোধ সুস্হ জীবন যাপন করা যায়।
হৃদরোগের করনীয়:
১.জীবনের দৃক্টি ভঙ্গী পরিবর্তন করতে হবে।
২.নিয়মিত রোটিন অনুযায়ী খাদ্যাভাস করতে হবে।
৩.নিয়মিত প্রতিদিন ৪০মি: হাটার অভ্যাস করতে হবে।
৪.শাক সবজি,ফলমূল সালাদ পানি বেশি করে খেতে হবে।
৫.নিয়মিত রক্তের কোলেস্টোরেল পরীক্ষা করতে হবে।
৬.সুগার ও কোলেস্টোরেল পরীক্ষা করতে
হবে।
৭.পেয়ারা,কমলা, লেবু, হলুদ,ধনিয়া গ্রীনটি,তরমুজ বেশি খেতে হবে।
৮.ধনিয়া গুড়া পানিতে মিশিয়ে দৈনিক ২বার খাওয়া ভালো।ধনিয়া ক্ষতিকারক কোলেস্টোরেল কমায় এবং উপকারী বাড়ায়।
৯.লেবুর রস,আখের রস,কাজু বাদাম,মধু, পেয়াজের রস খাওয়া ভালো।
১০.নিদিষ্ট সময়ে ঘুমানো ও সকলে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস ভালো।
হৃদরোগ বর্জননীয়:
১.ধূমপান,মাদক,সেবন, করা যাবেনা।
২.অতিরিক্ত ওজন বর্জন করতে হবে।
৩.উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
৪.রক্তে চবির মাত্রা নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে।
৫.মাছ মাংস চর্বিযুক্ত খাবার কম খেতে হবে।
৬.জাংক ফুড, ফাষ্ট ফড,কফি, আইসক্রিম,মসলাদার খাবার,কোল্ড ড্রিংকস পরিহার করতে হবে।
৭.তৈলাক্ত খাবার পরিহার করতে হবে।
৮.অধিক রাত ধরে কাজ করা যাবে না।
৯.আলগা অথবা অতিরিক্ত লবন খাওয়া নিষেধ।

Related Posts

10 Comments

Leave a Reply

Press OK to receive new updates from Firstsheba OK No