বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
ইন্টারনেটে মজা করার জন্য শীর্ষ ১০ ওয়েবসাইট


একঘেয়েমি থেকে মুক্তি পেতে ইন্টারনেট ব্যবহার করে যে যার ফ্রি সময় ব্যয় করে তাদের প্রায় সবাই ফেসবুক এবং টুইটারের নিউজফিডে তাকিয়ে তাদের সময় ব্যয় করে। তবে তাদের মধ্যে অনেকেই কী জানেন না তা হ’ল এখানে প্রচুর মজাদার ওয়েবসাইট রয়েছে যা ফেসবুক এবং টুইটারের বাইরে বিরক্তিকর বা অবসর সময় কাটানো। ফেসবুক এবং টুইটারে সময় কাটানো ওয়েবসাইটগুলি একঘেয়েমি ব্যক্তিকে একঘেয়েমিতা থেকে মজাদার বিশ্বে নিয়ে যাবে।
বিশ্বে শীর্ষ ১০ মজাদার বিনোদন ওয়েবসাইটগুলি:
৹ Virtual Mount Everest Climbing
ওয়েবসাইটটি ভার্চুয়াল থ্রিডি সাহায্যে আপনাকে এভারেস্টের পুরো উচ্চতায় নিয়ে যাবে।
ওয়েবসাইট থেকে আপনি আপনার হেডফোন ব্যবহার করে আপনার চারপাশের পরিবেশ পছন্দ মত নিবাচন করে নিতে পারবেন।
ওয়েবসাইটিতে সমগ্র ফেসবুক ব্যবহারকারীর (১.২ বিলিয়ন) প্রোফাইল পিকচার আপলোড করা থাকে যা থেকে অবসরে আপনি নিজের পিকচার খোঁজ করতে পারেন।
ওয়েবসাইটিতে রিডার সমাধান করতে হয় অদ্ভুদ আওয়াজ ও পরিবেশের উপর ভিত্তি করে।
ওয়েবসাইটটি আপনাকে আপনার অনুভূতি বুঝতে সাহায্য করবে এবং আপনি বিরক্তিকর কিছু জানতে চাইতে পারেন।
ওয়েবসাইটিতে মহাজগতের ছোট ছোট অংশ দেখাবে আপনাকে।
৹ Google Maps 2D Driving Simulator
ওয়েবসাইট থেকে আপনি রাস্তায় একটি বাস বা গাড়ি চালাতে পারেন।
ওয়েবসাইটি থেকে উপগ্রহের সবচেয়ে সেরা ছবিগুলো দেখতে পারেন।
৹ 9-Eyes
ওয়েবসাইটি থেকে মজার বাস্তায় ঘটা ছবি দেখা যায়।
ওয়েবসাইট থেকে কী ছাড়া আপনি সঠিক জায়গায় আঘাত করে পিয়ানো বাজাতে পারেন।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
টেলি প্রেজেন্স এর প্রয়োগ ক্ষেত্র


আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় পাঠক এবং পাঠিকাগণ। কেমন আছেন আপনারা সবাই?আশা করি আপনারা সকলে যে যার অবস্থানে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।আপনারা সকলে নিজ নিজ অবস্থানে ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন সেই কামনাই ব্যক্ত করি সবসময়। টেলি প্রেজেন্স এর প্রয়োগ ক্ষেত্র –
আজকাল অনেক সময় আমাদের নিজেদের কাজে নেই নিজেদের প্রয়োজনে বিভিন্ন জায়গায় যেতে হয়।কখনো কখনো নতুন নতুন জায়গায় যেতে আমাদের খানিকতা বিপত্তির মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।কেমবহয় এমন একটি প্রযুক্তি যা আপনাকে আপনার সাথে আপনাকে পথপ্রদর্শক হিসেবে কাজ করতে ভূমিকা পালন করবে।
টেলিপ্রেজেন্স বলতে বোঝায় এমন প্রযুক্তির একটি সেট যা কোনও ব্যক্তিকে উপস্থিত থাকার মতো অনুভূতি দেয় বা তার প্রকৃত অবস্থান ব্যতীত অন্য কোনও স্থানে টেলি-বায়োটিকের মাধ্যমে প্রভাব ফেলতে দেয়।
টেলিফোনে উপস্থিতিগুলির প্রয়োজন হয় যে ব্যবহারকারীদের সংবেদনগুলি যেমন অন্যান্য জায়গায় থাকার অনুভূতি দেয় তেমন উদ্দীপনা সরবরাহ করা উচিত। অতিরিক্তভাবে, ব্যবহারকারীদের দূরবর্তী অবস্থানকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা দেওয়া যেতে পারে। এই ক্ষেত্রে, ব্যবহারকারীর অবস্থান, গতিবিধি, ক্রিয়া, কণ্ঠস্বর ইত্যাদি এই প্রভাবটি আনতে দূরবর্তী স্থানে সংবেদন, সংক্রমণ এবং নকল হতে পারে। সুতরাং তথ্য ব্যবহারকারী এবং দূরবর্তী অবস্থানের মধ্যে উভয় দিক ভ্রমণ করতে পারে।
একটি জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন টেলিফেরেন্স ভিডিও কনফারেন্সিংয়ে পাওয়া যায়, যা ভিডিওটেলিফোনের সর্বোচ্চ সম্ভাব্য স্তরের। ভিডিওর মাধ্যমে টেলিপ্রেসেন্স প্রচলিত ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের চেয়ে বৃহত্তর প্রযুক্তিগত পরিশীলতা এবং দৃষ্টি এবং শব্দ উভয়ের উন্নত বিশ্বস্ততা মোতায়েন করে। মোবাইল সহযোগিতায় প্রযুক্তিগত অগ্রগতি হ্যান্ড-হোল্ড মোবাইল ডিভাইসগুলির সাথে ব্যবহারের জন্য বোর্ডরুমের বাইরে ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের সক্ষমতা বাড়িয়েছে, অবস্থানের তুলনায় স্বাধীনভাবে সহযোগিতা সক্ষম করে।
টেলিপ্রেজেন্স আমাদের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োগে খুব গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে।টেলিপ্রেজেন্স আমাদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে।তাই সকল ক্ষেত্রে আমাদের টেলিপ্রেজেন্স এর ভূমিকা রয়েছে।
ধন্যবাদ সবাইকে।সামনে নতুন কোন টপিক নিয়ে হাজির হব।
মাস্ক পড়ুন
সুস্থ থাকুন
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
পুনর্জন্ম বাস্তব নাকি কাল্পনিক


বর্তমানে আমরা প্রায়ই একটা জিনিস বেশি শুনতে পাচ্ছি। তা হলো পুনর্জন্ম। যা বর্তমানে প্রত্যেক মুভিতে আমরা লক্ষ্য করছি। আসলে এই পুনর্জন্ম জিনিসটা কী এটা কী বাস্তব না কাল্পনিক এই বিষয়টা জানার জন্য আমার সকলের মনের ভিতর একটি প্রশ্ন আনচান করছে। পুনর্জন্ম বাস্তব নাকি কাল্পনিক –
তাহলে মূল বিষয়ে আশা যাক। পুনর্জন্ম এটা ইসলাম কোনোভাবেই বিশ্বাস করতে পারে না। এমনকি আহলে কিতাব ভুক্ত যতগুলো ধর্ম আছে সবগুলো ধর্মই এই পুনর্জন্ম কে একটি কাল্পনিক কল্পকথা মনে করে। হ্যাঁ, তবে হিন্দু ধর্মে এর ভালো রেওয়াজ আছে।
অনেক আগে থেকেই হিন্দুরা এই বিশ্বাস নিয়ে বেচে আছে যে, যে ব্যক্তি দুনিয়াতে পূন্য করবে সে মারা যাওয়ার পর আবার মানুষ হয়ে পুনর্জন্ম গ্রহণ করবে। আর যে ব্যক্তি খারাপ কাজ করবে, সে পরের জন্মে কুকুর, বিড়াল, অর্থ্যাৎ যে যত বেশী পাপ কাজ করবে। সে অত্যন্ত নিকৃষ্ট প্রাণী হয়ে পুনরায় জন্ম লাভ করবে। তো আমরা দেখতে পারলাম যে শুধু হিন্দু ধর্মের মধ্যেই এই বিষয়টা খুব জোড়ালো ভাবে চালু আছে। আর কোন ধর্মই এই বিষয়টাকে অত একটা গুরুত্ব দিয়ে দেখছে না।
মূল বিষয়ে আসি, যে জন্য আমি এই আর্টিক্যেলটি লিখার ইচ্ছা করলাম। সে কারণটি হলো,
কিছুদিন পূর্বে আমি প্রবন্ধ পড়ছিলাম। প্রবন্ধটির মধ্যে বিখ্যাত উর্দূ সাহিত্যিক এবং সাংবাদিক মাওলানা মুহাম্মদ আবূ তাহের নাক্কাশ। একটি অদ্ভুত ঘটনায় বর্ণনা করেছেন। ঘটনাটি হলো
“এক সবজি বিক্রেতা পরিবারে তার সাতজন ছেলে/মেয়ে একজন স্ত্রী। এর মধ্যে চতুর্থ ছেলেটির নাম ইসমাঈল। কিন্তু ছেলেটির বয়স যখন আটমাস হলো। তখন থেকেই সে অস্বীকার করতে শুরু করল যে, না আমার নাম ইসমাঈল না আমার নাম আবেদ সুৎযুলিমস।
আমি একজন বড় ব্যবসায়ী। আমাকে হত্যা করা হয়েছে। তার মা-বাবা যতই চেষ্টা করে। তাকে ইসমাঈল নাম আত্মস্ত করাতে ততই তারা ব্যার্থ হয়। এমনকি তার মা-বাবা জানে না যে, তুরস্কে আবেদ সুৎযুলিমস নামের কোন ব্যক্তি আছে কি না। তো একজন একজন করে অনেক মানুষ এই কথা জেনে ফেলল। এবং এমনকি যারা আবেদ সুৎযুলিমস কে চিনত তারাও তাকে দেখতে আসল। এক পর্যায় তার এই অদ্ভুত কাণ্ড দেখে তার মামা অতিষ্ট হয়ে বলে ফেলল।
ইসমাঈল তুমি এগুলো কি শুরু করেছ। হ্যাঁ, তোমার এই দুষ্টামি আর ভালো লাগছে না। বন্ধ কর তোমার এই দুষ্টামি। তখন ইসমাঈল বলে উঠল। তুমি এখন আমার সাথে এমন করছ। যখন তুমি আমার ওখানে কাজ করতে তখন তোমার সাথে খুবই উত্তম ব্যবহার করতাম। তার মামা এই কথা শুনে একদম হতবাক হয়ে গেল। আসলেই তার মামা আবেদ সুৎযুলিমসের ওখানে কাজ করত।
তার মামা এই কথা শুনে খোজখবর নিতে শুরু করল। তখন সে দেখল সত্যিই আজ থেকে ৬ বছর পূর্বে আবেদ সুৎযিলমসকে অত্যন্ত নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়েছিল। যখন তাকে আবেদ সুৎযুলিমসের বাসায় নিয়ে যাওয়া হলো। তখন সে আবেদ সুৎযুলিমসের বাসার সব কিছু এমন ভাবে বলল যেন, সেই এই বাসা তৈরী করেছে। এবং এই বাসায় সে সারা জীবন অতিবাহিত করেছে। একসময় যখন সে বাড়িতে প্রবেশ করল তখন সে আবেদ সুৎযুলিমসের ১৭ বছরের মেয়ে গুলশিরীনকে চিনতে পারল। এবং খুব কষ্টের সাথে বুকে জড়িয়ে ধরে। বলতে লাগল আম্মু আম্মু তুমি এখন কেমন আছো আম্মু।
তারপর সে ঘড়ের ভিতর প্রবেশ করল, অতঃপর এক মহিলার দিকে ইশারা করে বলল, এ হলো আমার প্রথম স্ত্রী আর আমি তাকে এইজন্য তালাক দিয়েছিলাম যে, আমার দ্বীতিয়া স্ত্রী তাফহিমী এর থেকে বেশী সুন্দরী ছিল। আর এর কোন সন্তানও ছিল না। অতঃপর সে বলতে লাগল, সে দিন ছিল ৩১-ই জানুয়ারী ১৯৫৬ সাল যেদিন আমাকে হত্যা করা হয়েছিল।
তার কিছুদিন পূর্বে মোস্তফা রমযান নামক দুই ভাই এবং বেলাল নামক একজন লোককে নিয়ে আমার কাছে আসল এবং বলল, আমি যেন তাদের বন্দোবস্ত করে দেই। অতঃপর আমি তাদের আমার বাগানের কর্মচারী পদে নিয়োগ দিলাম। জুমার দিন রমযান আমাকে এই বলে আস্তাবলে নিয়ে গিয়েছিল যে, একটি ঘোড়া ভিষণ অসুস্থ। কিন্তু যখন আমি নুয়ে আমার ঘোড়াটিকে দেখতে গেলাম। তখনই সে আমার উপর হামলা করে। অতঃপর বাকি দুইজনও হামলা করে বসে। আমি তাদের হামলার টাল সামলাতে পারিনি।
অতঃপর প্রহরীদের অদূরে এক কবরের সামনে নিয়ে গিয়ে বলল, এই যে এই কবরে আমাকে দাফন করা হয়েছিল। আর এটা এমনই একটা বিষয় ছিল যে, কোন মানুষই এটাকে অস্বীকার করতে পারবে না। কারণ বাস্তবেই আবেদ সুৎযুলিমসকে ওখানে দাফন করা হয়েছিল।
ইয়ারগিল উইনিভার্সিটির এক ডাক্তার যিনি বিশেষ করে তার এইসব কাণ্ড কারখানার কথা শুনে তাকে দেখতে এসেছেন। তিনি বললেন, আমার কাছে ৪৪ টি প্রমাণ আছে এই চার বছরের শিশু ইসমাঈলই আবেদ সুৎযুলিমস। কিন্তু আমি আপনাদেরকে তার কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিতে পারব না। কারণ আমি এটা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারি না যে, একজন মানুষ মৃত্যুর পর পুনরায় জীবিত হতে পারে।”
তো আশা করি আপনারা সবাই বিষয়টা সম্পর্কে একটু হলেও বুঝতে পেরেছেন। আমি মুসলমান হিসাবে আমিও এটা বিশ্বাস করতে পারি না যে, একজন মানুষ মৃত্যুর পর পুনরায় জন্ম নিতে পারে। বাকিটা আল্লাহর ইচ্ছা, এখন অপেক্ষায় রয়েছি দেখি এর কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বাহির হয় কি না।
তো বন্ধুরা আবার দেখা হবে নেক্সট কোন আর্টিক্যেলে ততক্ষণ পর্যন্ত ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। এবং গ্রাথোর.কমের সাথেই থাকুন।






বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
বিকাশ; প্রযুক্তিতে একধাপ এগিয়ে। বিকাশ থেকে সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড বিল প্রদানের শর্তসমূহ।


বিকাশ; প্রযুক্তিতে একধাপ এগিয়ে। বিকাশ থেকে সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড বিল প্রদানের শর্তসমূহ জানতে আজকের পোষ্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
এই সেবাটি নেয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই এখানে বর্ণিত শর্তাদির সাথে সম্মত হতে হবে।
আপনার পিন এবং অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত করতে নিচের প্রাইভেসিগুলো দেখুন।
পিনের অপব্যবহারের ফলে ব্যবহারকারী তার বিকাশ অ্যাকাউন্টের পিন, বিকাশেড সর্বাধিক গোপনীয়তা, সুরক্ষা বজায় রাখার জন্য ব্যক্তিগতভাবে দায়বদ্ধ থাকবেন।
ব্যবহারকারীর অবহেলা, পিন গোপনীয়তা, বিকাশ অ্যাকাউন্টের গোপনীয়তা লঙ্ঘন ও কারও সাথে পিন শেয়ার করা উচিত নয়।
ব্যবহারকারী তার নিজের বা কোনও ব্যক্তির দ্বারা ব্যবহারকারীর অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের মাধ্যমে প্রভাবিত লেনদেনের দায় স্বীকার ও স্বীকৃতি দিতে সম্পূর্ণরূপে দায়বদ্ধ থাকবে।
টাকার পরিমাণ, কার্ড নম্বর ইত্যাদি প্রবেশের সময় ব্যবহারকারীর সচেতন হওয়া উচিত। বিকাশ কেবল একটি সুরক্ষিত লেনদেন প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করে। পরিষেবা ব্যবহারের ফলে উদ্ভূত কোনও মানবিক ত্রুটি, ভুল উপস্থাপনা বা প্রতারণামূলক কার্যকলাপের জন্য বিকাশ দায়বদ্ধ হবে না।
কার্ডধারীদের তথ্য সংরক্ষণ করাঃ
বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে সিটি ব্যাংক অ্যামেক্স কার্ডে ক্রেডিট কার্ড বিল প্রদানের সুবিধার্থে বিকাশ শেষে কেবলমাত্র অ্যামেক্স কার্ড নম্বরটি সংরক্ষণ করা যেতে পারে।
বিকাশ ব্যবহারকারীর তথ্য এবং তার লেনদেন সম্পর্কিত কঠোর গোপনীয়তা বজায় রাখবে। বিকাশের গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের উপর নজরদারি করার অধিকার থাকবে। নিম্নলিখিত যে কোনটির কাছে ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করতে পারে, যেমনঃ বিকাশের উপর এখতিয়ার থাকা কোনও নিয়ন্ত্রণকারী, তদারকি বা সরকারী কর্তৃপক্ষ।
উপরের যে কোন ব্যক্তির কাছে বিকাশ আইন অনুযায়ী তথ্য প্রকাশ করতে হবে। বিকাশের অনুমতিযোগ্য আউটসোর্স ফাংশন এবং ক্রিয়াকলাপ পরিচালনার উদ্দেশ্যে যে কোনও সংস্থা, পরিষেবা প্রদানকারী বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান।
অন্যান্য শর্তগুলোঃ
সিটি ব্যাংক অ্যামেক্স ক্রেডিট কার্ড বিল পেমেন্ট (সিসিবিপি) পরিষেবাটি কেবল বাংলাদেশ অংশের জন্য থাকবে।
অ্যামেক্স ক্রেডিট কার্ডের অর্থ প্রদানের আপডেট করতে সিটি ব্যাংক ৩ কার্যদিবস সময় নিতে পারে।






Arbin zara
January 18, 2021 at 5:27 pm
Good
rakib hassan
January 18, 2021 at 9:29 pm
Good