আপনি যদি টক্সিন রিমুভার ব্যবহার করতে চান। আর আপনার বয়স যদি ৩০ এর বেশি হয় এবং আপনার শরীরের ব্যথা, শরীরে জ্বালা পোড়া ও শরীরে ঝিনঝিন সমস্যায় দীর্ঘ দিন আক্রান্ত থাকেন সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই পায়ের তলায় এই টক্সিন রিমুভার লাগাতে হবে।
পায়ের তলায় বা উরুতে যেখানেই লাগান মা কেন লাগানোর আগে যেখানে আপনি সেখানে ভালোভাবে ঘসানি দিয়ে গরম পানিতে স্যাভলন বা ডেটল মিশিয়ে ভালোভাবে পরিস্কার করে শুকিয়ে নিবেন।
কোন প্রকার তেল বা ক্রীম জাতীয় কিছু লাগাবেন না। লাগালে সেটি ভালো ফল দেবে না। এবার নিয়ম অনুযায়ী টক্সিন রিমুভার লাগান। এমন ভাবে লাগান যাতে পায়ের তলা টক্সিন রিমুভার প্যাডের সাথে পুরোপুরি মিশে থাকে। বেশি ভালো হয় যদি রাতে ঘুমানোর কমপক্ষে ১ ঘন্টা আগে এটি লাগানো যায়। এটি লাগানোর পরে বিশেষ বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া হাটাহাটি না করাি উত্তম। আর বসে থাকলে পা দুটি চেষ্টা করবেন সোজা রাখতে। আরও বেশি ভালো ফলাফল পেতে জন্য কমপক্ষে ৮ ঘন্টা সময় ধরে এটি লাগিয়ে রাখবেন।
যদি আপনি আপনার দীর্ঘ দিনের পুরাতন সমস্যা দূর করতে চান তবে প্রথমে টানা দুই বক্স টক্সিন রিমুভার ব্যবহার করুন। শেষ হলে তার এক সপ্তাহ পরে আরো টানা দুই বক্স টক্সিন রিমুভার ব্যবহার করুন। আরও উত্তম ফলাফল পেতে একটানা অন্তত ২১ দিন টক্সিন রিমুভার ব্যবহার করুন।
দীর্ঘ দিনের খাবার দাবার ও জীবনযাত্রা সহ নানাবিধ সমস্যার কারনে আমাদের দেহে অনেক নিরব ঘাতক জীবানু আমাদের দেহে প্রবেশ করে। প্রাকৃতিক নিয়ম অনুযায়ী তা আবার দেহের বিভিন্ন মাধ্যম দিয়ে বেরও হয়ে যায়। আর কিছু কিছু জীবানু আমাদের দেহে লুকিয়ে বাসা বেধে থাকে। পরবর্তিতে এই জীবানুগুলোই শরীরে বিভিন্ন সৃস্যার সৃষ্টি করে।
তবে নিয়মিত টক্সিন রিমুভার ব্যবহার করলে একদম প্রথম দিকে শত ভাগ ফলাফল না পেলেও এর কাছাকাছি উপকার লাভ করবেন বলে আশা রাখা যায়। এটি প্রতি বছরে অন্তত তিন মাস পর পর দুই বক্স করে ব্যবহার করবেন। তবে বিশেষ করে মহিলারা পুরুষদের চেয়ে ভাল ফল পান। যারা সব সময় কোমর ব্যথা ও পায়ের পেশীর ব্যথায় ভোগেন তারা এটা নিয়ম করে নিয়মিত ব্যবহার করবেন।
যেহেতু টক্সিন রিমুভারটি নব্য প্রযুক্তির নতুন এক আবিষ্কার সেহেতু কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়া সহজেই ব্যবহার করা যায়। তাই টক্সিন রিমুভারের উপর আস্থা রেখে সকলেই এটি ব্যবহার করতে পারেন।
সবসময় ভাল থাকুন, সুস্থ্য থাকুন। আপনাদের সুস্থ্যতা কামনা করে শেষ করছি…