করোনাভাইরাস নামের ভাইরাসটি জীবদেহের অনেক ক্ষতি করে থাকে। বিভিন্ন জনের বিভিন্ন মতামতের ভিত্তিতে বলা যায় যে ভাইরাসটি জীব দেহের জন্য ক্ষতিকর।
বর্তমান বিশ্বে এ ভাইরাসটি যেন একটি আতঙ্কের নাম। প্রত্যেকটা দেশের ভাইরাস কে নিয়ে বিভিন্ন দেশ চিন্তিত এবং বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীগণ এটির ঔষধ বের করতে ব্যর্থ হয়েছেন। বিভিন্ন নমুনা পর্যবেক্ষণ করে বিভিন্নভাবে বিভিন্ন উপায় এ রোগের নিরাময়ের জন্য ঔষধ তৈরি করা সত্যিই অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়ে পড়েছে।
এই ভাইরাসটি কোন একটা প্রাণী থেকে মানুষের দেহে প্রবেশ করে। এরকম মতামত সত্যি আপনারা সবাই শুনেছেন। এটা পরিপূর্ণ পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে বের করা সম্ভব যেটি সত্যি প্রাণী থেকে মানুষের দেহে প্রবেশ করে কিনা?
আরও গভীরভাবে এ ভাইরাসটির দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে একজন থেকে আরেকজনের দেহে ছড়াতে ছড়াতে আবার নিজের জিনগত গঠনে পরিবর্তন আনছে। কিন্তু এ ভাইরাসটির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং প্রকৃতির সহ যাবতীয় সবকিছু জানার জন্য বিজ্ঞানীরা বিশদভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এখনো পর্যন্ত চলতেছে।
বর্তমানে বিভিন্ন বিজ্ঞানীগণ এবং বিভিন্ন জনমত পরিশেষে ধারণা করা হচ্ছে যে ইবুলার মতো প্রাণঘাতী ভাইরাসের মতোই করোনা ভাইরাস। বিশদভাবে গবেষণা করে এটি শেষ পর্যন্ত গ্রহণযোগ্য হয়েছে যে ইবুলার চেয়েও অনেক বেশী বিপদজনক এটি।
বিভিন্ন দেশের সুনামধন্য গবেষকদের মাধ্যমে কোন ভাইরাসের কিছু লক্ষণ ধরা পড়লেও এ রোগের ঔষধের কোন সমাধান আজ পর্যন্ত কেউ দিতে পারেনি যদিও এটির পর্যবেক্ষণ এবং নানা দিক বিবেচনা করে তারা তাদের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
করোনা ভাইরাস দিন দিন তার রূপ পাল্টে দেয়। যখন এটার প্রভাব বিস্তার স্বাভাবিকের চেয়ে কম হয় তখন সবাই ধারনা করে মনে হয় ভাইরাসের যাওয়ার পালা শুরু হয়েছে কিন্তু আর কি করার,দিনে দিনে এর বিস্তার আকার ধারণ করে বেড়েই চলছে। এতে মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই। তার বিস্তার রোধে অনেক সচেতনতা মূলক বার্তা দেওয়া হচ্ছে সরকার এবং অন্যান্য দায়িত্বপ্রাপ্ত মানুষদের কাছ থেকে যদিও আমরা এটাকে পুরোপুরি মানতে পারছিনা।
আমাদের জীবনকে বাঁচাতে আমাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে , নিজেকে সচেতন হতে হবে অন্যজনকেও সচেতন করতে হবে তাহলে কেবল এই মহামারী থেকে আমাদেরকে অনেকাংশে বের হওয়াটা সহজ হয়ে পড়বে।