আমাদের অতি প্রয়োজনীয় একটা জিনিস সে টা হলো মোবাইল ফোন । আজকাল দিনে দিনে বাড়ছে মোবাইল ফোনের চাহিদা। এখন সবার হাতে হাতে দেখা যাচ্ছে মোবাইল ফোন।সে আবার ট্যাস ফোন , আর আগের কেটে যাওয়া দিন গুলোতে ছিল বাটুন ফোন ।এই বাটুন ফোন গুলো আর দেখায় যায় না। এখন মানুষ কে আর মোবাইল ফোন টিপতে হচ্ছে না কিন্তু হাতের ছোঁয়ায় মোবাইল ফোন চলছে। এখন স্মার্ট ফোন ব্যবহার করছে কেন তার কয়েকটি বেপার বা সুবিধা পাচ্ছে সে জন্য স্মার্ট ফোন ব্যবহার করছে। সেই সুবিধা গুলো হচ্ছে মানুষ ঘরে বসে বিভিন্ন কাজ করছে।এক জায়গা থেকে আরেক জায়গার মানুষের সাথে কথা বলছে । আবার মানুষ এক দেশ থেকে আরেক দেশের মানুষের সাথে কথা বলছে পাশাপাশি সেই ছবি ও দেখতে পাচ্ছে । তাঁর পর মানুষ বিভিন্ন দিক দিয়ে কাজ করছে যেমন মোবাইল এ বিভিন্ন সাইটে থেকে টাকা উপার্জন করছে। এবং বিভিন্ন প্রকার সফটওয়্যার দিয়ে গেমস ডাউনলোড করে খেলছে এবং গান বাজনা করছে। তাঁর পর মোবাইলে ফেসবুক, ইন্টারনেট চালানো যাচ্ছে এর মাধ্যমে অনেক অপরিচিত মানুষের সাথে কথা বলে ভালো লাগে।আর ফেসবুকে অনেকে অনেক প্রকার ছবি ছেড়ে থাকে এবং সেই ছবি গুলো তে অনেকে অনেক প্রকার কমেন্ট করে থাকে এবং তাঁর পাশাপাশি লাইক করে থাকে। এবং বিভিন্ন ভাবে দেশের খবর পাওয়া যায় মোবাইল ফোনে ।এখন টাকা নেন দেন ও হচ্ছে মোবাইল ফোনে । বিভিন্ন জায়গা থেকে যেমন দেশের শেষ প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে আরেক জনের কাছে এক মিনিটের মধ্যে টাকা পাঠানো সম্ভব হচ্ছে শুধু মাত্র মোবাইল ফোন এর কারনে । মানুষ যদি কোথাও গিয়ে বিপদে পরে সেই কথা মোবাইল ফোন এর মাধ্যমে আরেক জনকে বলতে পারছে।মোবাইল ফোন এ কাজ করতে গেলে কিছু করতে হয় । যেমন মোবাইল ফোন এ চার্জ দিতে হয় । আর চার্জ যদি না দেওয়া হয় মোবাইল চলবে না। মোবাইল অফ হয়ে যাবে।তাঁর পাশাপাশি মোবাইল এ ইন্টারনেট এর কাজ করতে গেলে এম বি এর প্রয়োজন হয় । এম বি তুললে ফেসবুক ,ম্যাসেঞ্জার ,ও অন্যান্য সফটওয়্যার গুলো চালানো যায় । আগের মানুষেরা এগুলো চালাই নি এবং চালাতে পারেনি। আগের দিন গুলোতে মোবাইল ফোন ছিল না। যখন পৃথিবীতে আসে তখন মানুষ কিনতে লাগলো আর মানুষ এর হাতে আসতে অনেক সময় লেগে ছিল।তখন এখন কার মতো সবার হাতে মোবাইল ফোন ছিল না । ছিল প্রতিটি গ্রামে ২-৩টি । আবার কোন গ্রামে ছিল ও না। এই ঘটনা টি দেখা গেছে আজ থেকে প্রায় ১৫-২০ আগে ।
২০৫০ সালের মধ্যে কী কী ঘটতে চলেছে
হাই, আমি আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ভবিষ্যতের খবর যেগুলো আমরা জানতে পেরেছি আমাদের বিজ্ঞানীদের থেকে। আর বেশী কথা না...