আসসালামু আলাইকুম!
আমার প্রন প্রিয় বন্ধু পাঠকরা তোমরা সকলে
আসসালামু আলাইকুম, হে আমার সকল বন্ধুরা তোমরা কেমন আছো আশা করি, তোমরা সকলে আল্লাহ তায়ালা এর অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছো, আমিও তোমাদের দোয়ায় আল্লাহ তায়ালা এর অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছি। তো আজ আমার আলোচনা এর বিষয় হলো, আমাদের জীবন কীভাবে নদীর শ্রু তের মতো চলে যাচ্ছে, এই বিষয় এ আলোচনা।
জীবন চলে তার আপন গতিতে সে কারো জন্য অপেক্ষা করে না, সে কারো জন্য বসে থাকে না।
হে আমার বন্ধু জীবনের আরকটি নাম হলো সময়, আপনারা সকলে তো জানেন সময় কারো জন্যে বসে থাকে না, ঠিক তেমনি নদীর ডেও ও কারো জন্য অপেক্ষা করে না,
হে আমার ভাই তোমার জীবন থেকে একটি মিনিট চলে যাওয়া মানি, তোমার জীবনের একটি অংশ চলে যাওয়া, তোমার সময় যদি একবার হারিয়ে যায় তা কখনে ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়, তা-ই তোমাদের কে বলছি হে আমার আমাদের সকলের উচিত সময়ের প্রতি কঠিন ভাবে গুরুত্ব দেওয়া।
পৃথিবীতে যারাই বড় হয়েছে, তারা তাদের সময়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়ার কারনে, না হয় তুমি তাদের জীবনি পড়ে দেখ, তারা তাদের সময়কে কত মূল্যলায়ন করেছে, তারা কখনো আমাদের মতো ফেসবুকে এতো সময় নষ্ট করনি, তারা আমাদের মতো আড্ডা দিয়ে সময় নষ্ট করেননি, তারা তাদের সময়ের প্রতি খুব যত্নবান ছিলো, তাই তারা আজ এতো বড়ো হয়েছে।
আমারা যদি তাদের কে অনুসরণ করি তাহলে আমরা তাদের মতো বড় হতে পারবো, ইনশাআল্লাহ!
তো আসুন আমরা সকালে মিলে সময়ের প্রতি গুরুত্ব দেই, জীবন কে সুন্দর করি। দেশকে ভালো বাসি, সত্য মানুষদেরকে আপন করে নেই , মা বাবা কে ভালো বাসতে শিখি, নিজের ক্যেরিয়ারকে মজবুত করতে শিখি,
তবে হা আমরা মনে করা মানি, নিজের ক্যেরিয়ারকে মজবুত করা মানি, টাকা পয়শা অর্জন করা, সুন্দরী একজন মেয়েকে বিয়ে করা, ক্ষমতা অর্জন করা, শক্তি সঞ্চয় করা,
তা ভুল ভুল ভুল ভুল ভুল।
তা কখনো মেনে নেওয়া যায় না,
নিজের ক্যেরিয়ারকে মজবুত করা মানি হলো, আল্লাহ তায়ালা ও তার রাসূল সাঃ এর পরিচয় জানা এবং কোরআন হাদিস অনুযায়ী নিজের জীবন কে গড়ে তোলা, মানুষকে আল্লাহ তায়ালা এর দিকে আহ্বান করা, সমাজে নিজের ভদ্রতা বজায় রাখা । সকলের সাথে ভালো ব্যবহার করা,।
সকাল প্রকার গুনাহ থেকে বেছে থাকা, এক কথায় গুনাহ মুক্ত জীবন বানানো।
তো বন্ধু গন অবশেষে বলতে চাই হে আমার বন্ধুরা কথা গুলো যদি ভালো মনে হয়, তাহলে আমরা মানর চেষ্টা করবো।
আসসালামু আলাইকুম!
কেমন আছো, আশা করি তোমরা আল্লাহ তায়ালা এর মেহেরবানীতে অনেক অনেক ভালো আছো, আর তোমরা ভালো থাকো এটাই আমার কাম্য, আমিও তোমাদের দোয়ায় আল্লাহ তায়ালা এর অশেষ রহমতে অনেক অনেক অনেক ভালো আছি, আলহামদুলিল্লাহ। আর আমরা যেনো সব সময় যেনো ভালো থাকি এই জন্য আল্লাহ তায়ালা এর শুকরিয়া আদায় করবো ইনশাআল্লাহ।
আজ আমার আলোচনার বিষয় হলো হতশার হাত থেকে কীভাবে আমরা মুক্ত পাবো?
হে আমার বন্ধু, আমরা কোন একটা বিপদে পড়লে আমরা আল্লাহ তায়ালা এর কাছে, প্রর্থনা না করে, আমরা ভিবিন্ন পন্থা অবলম্বন করি, ফলে আমরা বিপদের হাত থেকে মুক্তি না পেলে আমরা আল্লাহ তায়ালার রহমত হতে নৈরাশ হয়ে যাই, অথবা আল্লাহ তায়ালা এর কাছে প্রার্থনা করার পর, বিপদ থেকে মুক্তি না পেলে আল্লাহ তায়ালা এর রহমত হতে নৈরাশ হয়ে যাই। হে আমার বন্ধু তোমার দোয়া কবুল হওয়ার জন্য প্রথম শর্ত হলো, তোমার পেটে হালাল খাবার ডুকানো, তুমি যদি হালাল খাবার না খাও, তাহলে তোমার দোয়া কবুল হবে না না না না না। এই জন্য তোমাকে আগে হালাল রিজিক উপার্জন করতে হবে। তুমি হালাল রিজিক উপর্জন করার পর ও যদি তেমার দোয়া কবুল না হয়, বুঝতে হবে আল্লাহ তায়ালা তোমাকে পরিক্ষা করছে, তুমি ধৈর্য ধারণ করতে থাকো দেখবে তুমি বিপদ থেকে মুক্তি পেয়ে গেছো।
দুস্ত হে! আল্লাহ তায়ালা প্রবিত্র মহা আল করআনে বলেছেন, তোমরা, “নামাজ এবং ধৈর্য এর মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা এর কাছে প্রর্থনা করো। হে আমার ভাই আল কোরআনে কথা তো চির সত্য তাকে মিথ্যা বলার কোন অবকাশ নেই, এবং তাকে সন্দেহ করার ও কোন সুযোগ নেই। তাই ভাই তোমাকে বলছি, তুমি আল করআনের মেনে চলো, দেখবে তুমি বিপদ হতে মুক্তি পেয়ে যাবে, আল্লাহ তায়ালা, আল কুরআনে আরো বলেছেন, “তোমরা আল্লাহ তায়ালা এর রহমত হতে নৈরাশ হইও না,” তাহলে ভাই আমাদের আর কি চিন্তা, আমরা যত বিপদে পরি না কেন আল্লাহ তায়ালা এর রহমত হতে নৈরাশ হবো না, কি আমরা কি মানতে পারবে, আসুন আমরা সকলে মিলে ওয়াদা কর আমরা আল্লাহ তায়ালা কে বেশি বেশি বেশি স্বরন করবো, ইনশাআল্লাহ।
হে আমার সকল বন্ধু, হাদীসে কুদসির মধ্যে এসেছে আল্লাহ তায়ালা যাকে বেশি মোহাব্বত করেন, তাকে বেশি বেশি আল্লাহ তায়ালা বিপদ দিয়ে থাকেন, তো বন্ধু গন বুঝতে হবে আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে পছন্দ করেন বিদায় আমাদেরকে বিপদ দিয়ে পরিক্ষা করে থাকেন, তো বন্ধু গন হতাশ হওয়ার কারণ নেই , আল্লাহ তায়ালা এর রহমত থেকে নৈরাশ হলে নিজের বুকামী ছারা আর কিছুই প্রকাশ পায় না, এি জন্য আমাদেরকে আল্লাহ তায়ালা কে বেশি বেশি স্বরন করতে, হবে। আল্লাহ তায়ালা এর বেশি বেশি জিকির করতে হবে, আল্লাহ তায়ালা এর রহমত থেকে নৈরাশ হওয়া যাবে না। এই বলে আজ আলোচনা শেষ করলাম আসসালামু আলাইকুম ।