Cheap price backlink from grathor: info@grathor.com

(পর্ব নাম্বার:২) কোন গুনাহের জন্য কী শাস্তি। মেরাজ রজনীতে রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সফরসঙ্গী ছিলেন হযরত জিবরাইল আ .।

সু’প্রিয় দর্শক, আসসালামু আলাইকুম!
কেমন আছেন আপনারা সবাই? আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।
আপনারা সকলে ইতিমধ্যে জেনে গেছেন আজকের পোস্টের ধারাবাহিক সম্পর্কে। তবে দর্শক আপনাদের বলে রাখা ভালো, যারা আগের পোস্টটি দেখতে পারেননী তাহারা পোস্টটি নিতে এখানে ক্লিক করুন

বিষয়: কোন গুনাহের জন্য কী শাস্তি।

:::::;::::::::::::::;::::::পএ নাম্বার:(২):::::::::::::::::::::::::::
রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন , যে আল্লাহ পা নিচের দিকে দিয়ে চালাতে পারেন , তিনি মাথা নিচের দিকে দিয়েও চালাতে পারেন ।

যাহােক , দুনিয়াতে যারা উল্টা চলেছে , কিয়ামতের দিন তাদেরকে ওই রকম উল্টা অবস্থায় উঠানাে হবে । যাতে তাকে দেখে সকলেই বুঝতে পারে , সে দুনিয়াতে উল্টা চলেছে । কিয়ামতের দিন তাদেরকে উঠানাে । হলে অব সবার । কারণ , দুনিয়াতে তারা অন্ধ ছিল অর্থাৎ , তারা ভাল জিনিস দেখতে পেত , তাদেরকে বােকা অবস্থায় উঠানাে হবে , কারণ , দুনিয়াতে তাদের মুখ দিয়ে ভাল কথা বের হত না । যেন দুনিয়াতে তারা বােবা , তাই বােবা করেই তাদেরকে উঠানাে হবে । তাদেরকে বধির করে উঠানাে হবে । কারণ , দুনিয়াতে তারা ভাল কথা শুনতে পায় না , এ হিসেবে তারা যেন । বধির । দেখা গেল , মাসের যে রকম অপরাধ , সে রকম শাস্তিই তাদেরকে দেয়া হবে । এসব শাস্তি কবর থেকে শুরু হবে , হাশরের ময়দানেও চলবে । এরপর বিচার হওয়ার পরে জাহান্নামের শাস্তি তাে আছেই । রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে আরাে দেখানাে হয়েছে , একদল লােক রক্তের পরিয়ায় হাবুডুবু খাচ্ছে , তাঁরে আসার চেষ্টা করছে । একপর্যায়ে যখন একেবারে তীরের নিকটে চলে আসছে , তখন তীরে লড়ানমান ফেরেশতা পাথর দ্বারা তাদের মুখে আঘাত করছে , ফলে ছিটকে দূরে চলে যাচ্ছে । পুনরায় তীরে আসার চেষ্টা করলে তাকে পূর্ববৎ আঘাত করে দূরে সরিয়ে দেয়া হচ্ছে । রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলা হল , এরা ছিল সুদখাের । মানুষের রক্ত পানি করে উপার্জিত টাকা – পয়সা এরা অবৈধভাবে গ্রহণ করত । দুনিয়াতে যেহেতু তারা মানুষের রক্ত খেত তাই রক্তের পরিষ্যায় তাদেরকে এভাবে শাস্তি দেশ মম । আমাদের সমাজে অনেক ব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে । যার শিকার বেশিরভাগ মানুষ । এসব ব্যাধির অন্যতম মুখ । এর ভয়াবহ পরিণতি সম্পর্কে এখানে কুরআন – হাদীসের একটি কাহিনী উল্লেখ করছি , যা প্রকৃতপক্ষে আমাদের জন্য শিক্ষনীয়

( পরবর্তি পোস্ট পেতে অপেক্ষা করুন)

আজ এই পযন্ত তবে জাবার আগে একটি কথা না বল্লেই নয়।
আপনারা যারা এখনো আমাদের কমেন্ট বক্স এ কমেন্ট করেননী তারা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন
আজকের পোস্ট আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে।
এবং অবশ্যই অন্যদের শেয়ার করে এটি পড়ার সুযোগ করে দিন। আল্লাহ হাফেজ।

Related Posts

5 Comments

Leave a Reply