লাইফস্টাইল
ব্যর্থতাকে এড়ানো যাবে না। বরং মেনে নেয়া শিখতে হবে


ব্যর্থতা আমাদের লাইফস্টাইলেরই অন্তর্গত। আমাদের জীবনে সফলতার বিপরীতে ব্যর্থতা আছে বলেই তার গুরুত্ব বেড়ে গেছে। যদি তুলনা করার জন্যে ব্যর্থতা না থাকতো, তাহলে মানুষ সফলতার পেছনে এতখানি ব্যস্ত হয়ে ছুটতো না!
এই ব্যর্থতাকে মেনে নিতে আমাদেরকে অনেকেই বলেছেন। বিখ্যাত মানুষেরা সফল হবার আগে ব্যর্থ হতে বলেন। কারণ ব্যর্থ না হলে কোথায় ভুল হচ্ছে বা ঘাটতি আছে সেটা শেখা যাবে না। কিন্তু এখানে একটা ব্যপার আছে। ছোটবেলা থেকেই আমাদের এমনভাবে বড় করা হয় যে, আমরা শুধু সফল হতেই শিখি। মুদ্রার উল্টো পিঠে ব্যর্থতাকে চিনতে পারি না। মেনে নিতে পারি না।
অনেকেই বলেন- সফল হবার পূর্বশর্ত হচ্ছে ব্যর্থ হতে হবে। একবার ব্যর্থ হওয়া মানে কাজ ছেড়ে দেয়া যাবে না। বরং আরও বেশি পরিশ্রম আর বুদ্ধি প্রয়োগ করতে হবে। লেগে থাকতে হবে। ধৈর্য্য ধরতে হবে। এই অসফলতা সবাইকেই ভোগ করতে হয়। এর উর্দ্ধে আমরা কেউ নই। একটা সময়ের পর মনে হবে এই ব্যর্থতা থেকে অনেক কিছু শিখেছি। একবারেই সফল হয়ে গেলে সমস্যা বা ঝামেলাগুলোর সাথে হয়তো পরিচয় ঘটতো না।
ব্যর্থতাকে এড়ানো যাবে না এটা ধ্রুব সত্য। কিন্তু হতাশ হলে বা থেমে গেলে চলবে না। সবসময় মুদ্রার অপর পিঠটা দেখার বা বোঝার চেষ্টা করতে হবে। জীবনধারণ করতে গিয়ে প্রতিটি জায়গায় কেউই কখনো সফল হতে পারে না! কিছু কিছু জায়গায় অথবা কিছু কিছু ক্ষেত্রে ব্যর্থতা থেকেই শিখতে হয়। এর মানে পিছিয়ে পড়া নয় বরং নতুন করে শেখার দ্বার উন্মুক্ত হওয়া।
কি করতে পারেন?
১। ব্যর্থ হলেও নিজেকে উৎসাহ দিন।
২। কিছুটা সময় নিয়ে আবার কাজে লেগে পড়ুন।
৩। লিপিবদ্ধ করতে পারেন ব্যর্থতার ঘটনাগুলো এবং তার কারণ খোঁজার চেষ্টা করুন।
৪। আশাহত হবেন না। অন্ধকার কাটিয়েই ভোর হয়। তেমনি ব্যর্থ হওয়া মানে আপনি সফলতার খুব কাছাকাছি আছেন।
মনস্তাত্বিক এক গবেষণায় দেখা গেছে- বর্তমানে মানুষ খুব বেশি বিচার করতে চায়। বিচারের মাপকাঠিও বদলে গেছে। এখন প্রতিযোগিতা এত বেশি যে, আরেকজনকে দমানোর জন্যে তার ব্যর্থতার ইতিহাস নিয়ে ঘাটাঘাটি করে। উৎসাহ দেয়ার বদলে নিরুৎসাহিত করছে।
আমাদের জীবনযাত্রা অনেক জটিল হয়ে গেছে একথা সত্য। আর সেইসাথে আমাদের চিন্তাধারাও বদলে যাচ্ছে। ব্যর্থতা আর হতাশার দুঃখ কাটাতে অনেকেই প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছেন সাময়িক প্রশান্তির জন্যে। কিন্তু স্থায়ী কোনো সমাধান বের করতে পারছেন না।
তাহলে উপায় কি? উপায় হলো- প্রতিদিনের কাজের তালিকা রাখুন আর নিজেকে নিজেই বিচার করুন। আপনার সীমাবদ্ধতাগুলো কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করুন। আর কোনো কাজে ব্যর্থ হলে তার কারণ খুঁজতে চেষ্টা করুন। দেখবেন অনেক কিছু শিখতে পারবেন। এরপর সফলতা অর্জন করাটা সহজ হয়ে যাবে।
আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।
লাইফস্টাইল
মনের মানুষের সাথে যখন বিয়ে হয়


আসসালামু ওয়ালাইকুম। আপনারা সবাই কেমন আছেন ? আশা করি আপনারা যে যেই অবস্থানে আছেন সুস্থ দেহে সুস্থ মনে বেশ ভালো আছেন । আমিও বেশ ভালো আছি । আপনারা যে যেই অবস্থানে আছেন সে সেই অবস্থানে থেকে সর্বদা সুস্থ দেহে সুস্থ মনে বেশ ভালো থাকুন এ প্রত্যাশাই ব্যক্ত করি সব সময়। মনের মানুষের সাথে যখন বিয়ে হয়…..
পৃথিবীতে সেই সব চাইতে সুখি যে একটা পারফেক্ট জীবন সাথী পেয়েছে। সব মানুষ এমন ভাগ্য নিয়ে জন্মায় না খুব সংখ্যা লঘু মনের মত জীবন সাথী পেয়ে থাকে। জীবনে চলার পথে যে মানুষ টা আপনার প্রেরনা সেই যদি আপনাকে না বোঝে তাহলে আপনি সবচেয়ে বেশি অসহায়।
জীবন টাকে সুন্দর করতে টাকা পয়সা, ধন সম্পদ এগুলো হয়তো আপনার শারীরিক চাহিদা মেটায় কিন্তু মনের চাহিদা একজন মনের মতো জীবন সাথীই মেটাতে পারে। জীবনে চরম মূহর্তে যে মানুষ টা আপনার পাশে থেকে আপনার অনুপ্রেরনা আপনার সুখের দিনের সাথী হওয়ার যোগ্যতা রাখে। কেউ একা ভালো ভাবে বাঁচতে পারে না জীবন টাকে সুন্দর করার জন্য প্রয়োজন একজন কেয়ারিং জীবন সাথী।
যে আপনাকে আপনার মতো করে বুঝবে,আপনার ভালো লাগা খারাপ লাগা গুলো নিয়ে চিন্তিত থাকবে, আপনার দুঃখে সমান ভাবে দুঃখী হবে, চারি দিকে যখন আপনাকে হতাশা ঘিরে ধরবে তখন ওই মানুষটাই আপনাকে নতুন করে বাঁচতে শেখাবে।
আপনার ছোট ছোট আবদার গুলোকে কে যে ভালোবেসে পুরোন করবে তাকে পেলই আপনি সুখি। জীবন সাথী খুজতে হলে তার সৌন্দর্য টাকে খোজা তবে সেটা মনে লুকিয়ে থাকা সুপ্ত সৌন্দর্য। যে মনের সৌন্দর্যের চেয়ে বাহিরের সৌন্দর্য প্রাধান্য দেয় সেই জীবনের খেলায় ঠকেছে।
বাহিরের সৌন্দর্য সুন্দর হলেই যে খারাপ হবে এমন নয় একজন মানুষ কালো হলেই যে সে ভালো মনের পারফেক্ট জীবন সাথী এমন টা নয় আবার বাহ্যিক চেহারা সাদা হলেই যে খারাপ মনের জীবন সাথী তাও নয়।যার মন মানসিকতা দৃষ্টি ভংগী সুন্দর সেই আসল সুন্দর। মনের মত জীবন সাথী না পেলে ছেলেরা যতটা অসহায় তার চেয়ে বহু গুন বেশি অসহায় হয় একটা মেয়ে।
আপনার জীবন সাথীর সাথে আপনার সম্পর্ক হওয়া উচিত হাত ও চোখের মত, হাত যখন ব্যাথা পায় তখন তার কষ্টটাকে কমানোর জন্য চোখতার অশ্রু ঝরায়,আবার চোখ যখন অশ্রু চলে নিজেকে ভাষায় তখন হাতিই সবার আগে তার অশ্রু মুছে দেয়।সারাদিনে কষ্ট গুলো হতাশা গুলো যার ভালোবাসার কাছে হার মানে সেই হলো আপনার জীবন সাথী।
স্বামী স্ত্রী সম্পর্কে ছোট ছোট জিনিস গুলো ভালো বাসা বৃদ্ধি করে যেমন বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় আপনার স্ত্রীর কপালে একটা ভালো বাসার ছোয়া দিন এটা আপনার সম্পর্কে আরো মজবুত করবে, তার সাথে একি থালায় খাবার খান, মাঝে মাঝে তাকে নিয়ে ঘুরতে যান।
এগুলো হলো সম্পর্কের ভিত্তি যা আপনার সাথে আপনার জীবন সাথীর সম্পর্ক টাকে আরো শক্তিশালী করবে।কাজের ফাকে যে সময়টুকু পাবেন তা আপনার জীবন সাথী কে দিন এতে আপনার প্রতি তার শ্রদ্ধা বাড়বে।আপনার জীবন সাথী কে কখনো অন্যের সামনে ছোট করবেন না কারণ মানুষ যাকে ভালোবাসে তার করা অপমান গুলো বেশি কাদায়।
মাঝে মাঝে তাকে আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী কিছু উপহার দিন ভালোবাসার মানুষের দেয়া ছোট জিনিস গুলোই অনেক মূল্যবান হয়ে থাকে। আপনার উপর রেগে বা অভিমান করে থাকলে তা ভাঙান কারণ রাগ অভিমান এগুলো সব চেয়ে কাছের মানুষের উপরি হয়। বাড়িতে ফেরার সময় আপনার জীবন সাথীর জন্য আপনি আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী কিছু নিয়ে যান এটা রাগ অভিমান ভাংতে ঔষুধ হিসেবে কাজ করে।
লাইফস্টাইল
Bangla Romantic Love Status 2021, বাংলা ভালোবাসার স্ট্যাটাস


আসসালামুআলাইকুম আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন।আমরা স্ট্যাটাস পড়তে অনেকে ভালোবাসি তার সাথে ফেসবুকে পোষ্ট করতেও।
সেক্ষেত্রে আজকের আর্টিকেলে আপনাদের জন্য থাকছে ২০২১সালের কয়েকটি সেরা রোমান্টিক স্ট্যাটাস।
বাংলা রোমান্টিক স্ট্যাটাস
**তোর জন্য আনতে পারি আকাশ ভরা তারা,
তোর জন্যই বাঁচতে পারি অক্সিজেন ছাড়া**
**আমার সমস্ত ভালোবাসা মুনাজাতে রয়েছো তুমি,
অথচ তোমার কিছু জুড়েই নেই আমি**
**তোমাকে ছোঁয়ার নেইতো আমার সাধ্য,
দেখতে পাওয়া সেইতো বড় ভাগ্য**
**তুমি কাছে থাকো আর না থাকো,
তোমার প্রতি ভালোবাসা চিরজীবন অটুট থাকবে**
**যদি তুমি বাসো ভালো, চাদের মত দেবো আলো,
যদি আমায় ভাবো আপন,হবো আমি তোমার মনের মত**
**জানো তোমাকে আমি এতটাই ভালোবাসি ,
যেমনভাবে ভালোবাসলে এই জীবনে আর কাওকে ভালোবাসা যাবে না**
**তোমার হাসির এতটাই দাম যে,
আমার হাজার কষ্টের মাঝে আমাকে খুশি রাখতে তোমার একটি হাসি যথেষ্ট**
**প্রতিদিন শুধু তোমাকেই ভালোবাসি,
কিন্তু এটা কোনো বাজে অভ্যাস নয়_
এটা হলো সত্যিকারের ভালোবাসা**
**চেহারার থেকে তোমার মন টাই আমার কাছে বেশি সুন্দর লাগে,
তাই তোমার সাথে জীবন টা কাটাতে চাই*
**একদিন তুমিও মিস করবে আমাকে_
যেমনটা এখন আমি তোমাকে করছি**
**আমি যদি কোনো ভুল করে থাকি কখনও _
তাহলে মেরো, বকা দিও ,যা ইচ্ছা করিও
কিন্তু প্লিজ আমাকে কখনও ছেরে যেও না**
**তোমার সাথে কথা বলে নিজের অভ্যাস টা এখন এমনভাবে রূপ নিয়েছে যে,
তুমি কথা না বললে সেটি আমার শ্বাসকষ্টে রূপ নেবে**
**তোমাকে ভালোবেসে প্রথম রাত জাগা শিখলাম,
তোমাকে ভালোবেসে প্রথম সপ্ন দেখতে শিখলাম,
তোমাকেই ভালোবাসে প্রথম কান্না করা শিখলাম,
তোমার ভালোবাসা তেই নতুন করে সব যেনো শিখলাম**
**এমনভাবে কি আমাকে ভালবাসতে পারো না?
যেমনভাবে ভালোবাসলে লোকে বলবে _
আমাদের ভালোবাসায় যেনো প্রকৃত প্রেমের সাক্ষী**
**তুমি শুধু আমাকে ভালোবেসে যাও_
আমি সবাইকে দেখিয়ে দেবো যে সত্যিকারের ভালোবাসা এখনও আছে**
**এমন একজন জীবনসঙ্গী সবার হওয়া উচিৎ_
যে আপনার কষ্ট তার কষ্ট মনে করে সহ্য করে যাবে**
**মেঘের খামে, আজ তোমার নামে_
উড়ো চিঠি পাঠিয়ে ছিলাম,
পড়ে নিও ,তুমি মিলিয়ে নিও_
খুব জাতনে তা আমি লিখেছিলাম**
**আমার মন তোমার ঐ মনের পাহাড়ায়_
বোকাসোকা হয়ে থাকছে আড়ালে,
ঘুম চলে যায় তোমার কাছে বেড়াতে
পারিনা তাকে কোনো ভাবে ফেরাতে**
**কেনো যে তোমার সাথে মনের এত টান_
কথা হয়নি দেখেছি শুধুই_তবু কিসের এত
অভিমান?**
**যা চাওয়ার চেয়ে নে_
যা বলার বলে নে_
যা হওয়ার হয়ে নে_ আজকে।।।
তাইতো প্রেমের নাম লিখেছি _আর তাতে তোর নাম লিখেছি মাঝরাতে বদনাম হয়েছে মন**
এই ছিল আজকের আর্টিকেলে আপনাদের জন্য ভালোবাসার কিছু স্ট্যাটাস। আসা করি অনেক ভালো লেগেছে। কেমন লেগেছে কমেন্ট করে জানান অবশ্যই। ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের শেয়ার করতে ভুলবেন না।
দেখা হবে আপনাদের সাথে পরের কোনো আর্টিকেলে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবসময় ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন যার যার অবস্থান থেকে।ধন্যবাদ
লাইফস্টাইল
ট্রাভেল ক্যাপশন বাংলা


সকলেই এক বাক্যে স্বীকার করে যে ভ্রমণ করা জীবনের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। সৃষ্টির আদিকাল থেকে মানুষ ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে। কিন্তু কেন মানুষ ভ্রমণ করতে এত পছন্দ করে?আরও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হল: কেন আমাদের আরও ভ্রমণ করা উচিত?
ভ্রমণের সুবিধাগুলি কেবলমাত্র এককালীন জিনিস নয়: ভ্রমণ আপনাকে শারীরিক এবং মানসিক দিক থেকে পরিবর্তন করে। কম সময় বা অর্থ ব্যয় একটি বৈধ অজুহাত নয়। আপনার যদি একটি পূর্ণকালীন চাকরী এবং পরিবার থাকে তবে আপনি সপ্তাহে বা ছুটিতে এমনকি একটি শিশুকে নিয়ে ভ্রমণ করতে পারেন।
দুঃখের সাথে বলতে গেলে,করোনার কারনে ২০২০ ভ্রমণের জন্য একটি কঠিন বছর ছিল। তবে এটি আপনাকে ২০২১ সালের ভ্রমণ পরিকল্পনা করতে নিরুৎসাহিত করবেন না!ভ্রমণের কিছু প্রধান সুবিধা রয়েছে।, আমার দৃঢ় বিশ্বাসের আপনি আরও কিছু নিজেকে খুঁজে পাবেন!
প্রতিবার ভ্রমণ করার সময় আলাদা আলাদা ভাষায় নতুন শব্দ বাছতে অভ্যস্ত হন এবং সেদিন ফেসবুকে এক ব্যক্তি পোষ্ট করে লিখেছেন,আপনি যদি ট্র্যাভেল জারগনের সাথে পরিচিত হওয়া শুরু করেন তাহলে দেখবেন আপনি আপনার মস্তিষ্কের সক্ষমতাও উন্নতি করতে পেরেছেন।
এমনকি “স্রেফ” ভাষাগুলির চেয়েও বেশি, ভ্রমণ আপনাকে নিজের সম্পর্কে শিখতে সহায়তা করে। আপনি চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতে দৌড়াতে পারেন যেখানে আপনার প্রয়োজন হতে হবে অন্যরকম চিন্তাভাবনা করা। আমি নিশ্চিত যে আপনি দক্ষতার একটি নতুন সেট বিকাশ করবেন যা আপনি সন্দেহ করেন নি যে আপনার মধ্যে রয়েছে।
Soikot Ali
January 18, 2021 at 8:26 am
Good
Mahin Fahim
January 18, 2021 at 2:35 pm
good
Nazmul Ahsan Shimanto
January 20, 2021 at 8:56 am
Good advice
Eshrad Ahmed
January 20, 2021 at 9:22 am
ধন্যবাদ আপনাদের মন্তব্যের জন্য
Maruf Ahmed
January 24, 2021 at 11:28 am
Good post.. I appreciate
Eshrad Ahmed
January 24, 2021 at 11:49 pm
thank you so much