স্ট্রোক এই নাম টার সাথে মোটামুটি আমরা সবাই পরিচিত। আজ আমি আপনাদের সাথে স্ট্রোক নিয়ে আলোচনা করবো,
স্ট্রোক হচ্ছে ভেইন এ রক্ত নালি ছিরে যাওয়া অথবা রক্ত নালি তে রক্ত জমাট বেধে বন্ধ হয়ে যাওয়া।
আপনারা হয়তো জানেন স্ট্রোক ওনেক কম হয়, কিন্তু না স্ট্রো প্রতি ৬ জন এর মধ্যে একজন এর হয়ে থাকে এবং সারা বিশ্বে মৃত্যুর সর্বচ্চ কারন হচ্ছে স্ট্রোক। প্রতিবন্ধি এবং ডিসএবিলিটি হওয়ার কারন হচ্ছে স্ট্রোক , আপনাদের ধারণা হতে পারে যে স্ট্রোক এর মনে হয় কোন চিকিৎসা নেয় এটি আপনাদের একটি ভুল কনসেপ্ট বরং এই ধরনের রুগী দের চিকিৎসা দ্রুত প্রয়োজন। আপনাদের সঠিক সময় সঠিক যায়গা থেকে চিকিৎসা নিতে হবে সেটা হতে পারে ফিজিশিয়ান, বিশেষজ্ঞ ডক্টর।
স্ট্রোক এর রুগী দের জন্য ফিজিওথেরাপি খুবই জরুরী এতে তাদের ইমপ্রুভমেন্ট তারা তারি হয়। এছারাও ওকিওপেশনাল থেরাপি, স্পিছ থেরাপি প্রয়োজন হতে পারে। আমাদের ওনেক এর আর ও একটি ভুল ধারণা রয়েছে সেটা হচ্ছে কিছু পেশেন্ট স্ট্রোক করার ৩ অথবা ৪ মাস হয়ে গেলে তারা ভাবে তাদের মনে হয় এখন ট্রিটমেন্ট করালে কোন লাভ হবে না এটাও একটি ভুল সিদ্ধান্ত, স্ট্রোক এর রুগী দের ৫ বছর পর্যন্ত ইমপ্রুভমেন্ট হয়। এর অর্থ হলো স্ট্রোক করার সময় কাল থেকে ৫ বছর এর পর্যন্ত এদের ইমপ্রুভমেন্ট হয়।
ওনেক এর ধারনা স্ট্রোক শুধু হার্টে হয়এটা ভুল ধারণা, স্ট্রোক হার্টে হলে হার্ট স্ট্রোক, আার ব্রেইন এ হলে ব্রেইন স্ট্রোক।
★যে খাবার খেলে স্ট্রোক হবে না!
যদের হাই প্রেশার, অতিরিক্ত ওজন কিংবা যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের স্ট্রোক এর ওনেক ঝুঁকি তাদের জন্য এই ৪ টি খাবার খুবি প্রয়োজন
১ঃ দৈই = কারন দৈই তে ওনেক জীবিত৷ ব্যাকটেরিয়া আছে যেগুল আমাদের পাকস্থলীর জন্য খুব উপকারী এবং হজমে অনেক সহযোগিতা করে
২ঃ কলা = যেটি আমাদের দেহে ভালো ব্যাকটেরিয়া গুলোর গ্রোথ বারায়
৩ঃ ভিটামিন-ডি = এটি খাওয়া খুব ই জরুরী তাই আমাদের ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার খেতে হবে
৪ঃ রোশন = রোশন এটা কম বেশি সবার বাসায় রয়েছে প্রতিদিন যদি কয়েক কোয়া রোশন খান তাহলে স্ট্রোক এর যুকি ২০% কমে যাবে
এই চারটি খাবার সবার জন্য খুবই জরুরী । স্ট্রোক এ আতংক নয় সচেতনতায় আমাদের স্ট্রোক থেকে বাঁচাতে পারে।