হস্তমৈথুন কি শরীরের পক্ষে স্বাস্থ্যকর নাকি অস্বাস্থ্যকর?
তাহলে প্রথমে আপনি আমায় এটা বলুন যে ড্রাগস কি শরীরের পক্ষে স্বাস্থ্যকর নাকি অস্বাস্থ্যকর? যখন ড্রাগস একটা নির্দিষ্ট লিমিটেড গ্রহণ করা হয় তখন সেটাকে মেডিসিন বলে। আর যখন লিমিটেড থেকে বেশি পরিমাণে নেওয়া হয় তখন সেটা মৃত্যুর কারণ হতে পারে। সাইনটিফিক রিসার্চজে এটা জানা গেছে খুব অল্প ড্রাগস যেমন হেরোইন আমাদের শরিলে যে রকম ক্যামিক্যাল পরিবর্তন ঘটায় হস্তমৈথুনের ফলে আমাদের একই রকম কেমিক্যাল চেঞ্জ করে।
তাই অনেকেই এটাকে হিরোইনের মতই মনে করেন। কেউ যদি একবার এই এডিকশনে ফেসে যায় তো সেখান থেকে বেরিয়ে আসার জন্য প্রচুর ইচ্ছা শক্তি প্রয়োজন হয়ে পড়ে। কারণ কি, এই এডিকশনটা ভীষণ শক্তিশালী। আমাদের সবসময় টেস্টোস্টেরন হরমোন ক্ষরিত হয় যেটা আমাদের উত্তেজনা তৈরি করার জন্য দায়ী তৈরি করার জন্য দায়ী।
আবার এই একই হরমন আমাদের শরিল গঠন করে।
তাই আপনি যদি নিজের দেহ থেকে এই হরমন বের করে দিতে থাকেন তবে তার জন্য আপনার শরীরের গঠন তৈরিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে।
এবার আশা মানষিক ব্যাপরে।
অত্যাধিক মাত্রায় পর্ন ভিডিও দেখলে বা হস্তমৈথুনের ফলে আমাদের মাথায় সব সময় সেক্স রিলেটেড চিন্তা ঘুড়াফেরা করতে শুরু করতে থাকে।
যার ফলে যে কোন রকম চিন্তা মাথায় চলে আসতে শুরু করে দেয়। আর পরে আমরা নিজেরাই ভাবি ইশ আমি কত বাজে হয়ে যাচ্ছি।
এবার আমি আপনাকে বলি, এটা নিয়ে এতো চিন্তা করার কোনো প্রয়োজন নেই। এরকম হচ্ছে কারণ আপনি সারাদিন ধরে শুধু আপনি এইসভ চিন্তাই করছেন। অন্য কোন বিষয় নিয়ে সারাদিন ভাবতে থাকুন, আপনার চারিদিকে সারাদিন ওই রিলেটেড জিনিসে আপনার চোখে পড়বে। যেমন একজন বিজনেসম্যান সবকিছুতেই দেখে সম্ভাবনা। একজন কবি সবকিছু তেই সাহিত্য দেখতে পায়। এরকমই আমরা যে জিনিসের ব্যাপারে সারাদিন ভাবতে থাকি আমরা আমাদের চারিদিকে সেই জিনিসটাই দেখতে পাই।
কারণ কেউই নিজের মস্তিষ্কের দাস হয়ে থাকতে পছন্দ করে না। তাই এই দাসত্ব থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া সম্ভব এটাই আজ আমি বেস্ট সেলিং বুক পাওয়ার অফিস থেকে আপনার সাথে শেয়ার করব।
আমারা মোবাইল ল্যাপটপ টা খুলে ভিডিওগুলো প্লে করি আর বাকিটা তো আপনি জানেন, যখনই আমরা এই রুটিন ফলো করতে শুরু করি এবং আমাদের ভেতর চেঞ্জ শুরু হয়ে যায় এবং জড়িত হতে শুরু করি এই এডিকশনে যেটা আমাদের ব্রেনের সার্কিট একটিভেট করে দেয় এবং আমরা একটা প্লিজারিং অনুভব করতে শুরু করি, এই ফিলিংস তাই আমাদের কাজ করে