আসসালামু আলাইকুম, হে আমার প্রিয় বন্ধরা তোমরা সকলে কেমন আছো আশা কি আল্লাহ তায়ালা এর অশেষ রহমতে ভালো আছো, আমি তোমাদের দোয়া আল্লাহ তায়ালা এর অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছি, তাই আসুন সকলে মিলে আল্লাহ তায়ালা এর শুকরিয়া আদায় করি, আলহামদুলিল্লাহ।
আজ আমার আলোচনার বিষয় হলো, মানুষ অন্যে কি করে তা জানার থেকে কীভাবে বিরত থাকবে?
আজ বর্তমানে মানুষের উন্যতির না হওয়া যত কারণ আছে তার মধ্য থেকে অন্যতম একটি কারণ হলো মানুষ নিজের ভুল না ধরে, অন্য একজন কি করে তা নিয়ে ব্যস্ত, এই জন মানুষের উন্যতি নাই।
অন্য একজনের ভালো দেখতে ভালো লাগে না এমন মানুষ অভাব নাই, এমন মানুষের উন্যতি ও নাই। তাই ভাই আমি তোমাদেকে বলতে চাই হে আমার ভাইয়েরা, আমাদের মধ্যে যাদের এই অসধ গুন আছে, আসুন আমরা সকলে মিলে এই খারাপ গুনটা ছেড়ে দেই, দেখবেন আমাদের জীবনে উন্যতি চলে আসবে,।
আমি আমার জীবনকে ব্যস্ত হতে হবে, আমার জীবনকে সুন্দর করতে হবে, আমার জীবনকে ইসলামের নিয়ম নিতি অনুযায়ী চালাতে হবে।তবে হা ভাই নিজের জীবনকে তো সুন্দর করতে হবেই, তার পরেও আমার ভাই বোনদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাচানোর জন্য চেষ্টা করতে হবে ।
আল্লাহ তায়ালা প্রবিত্র মহা আল কুরআনে বলেনঃ”তোমরা আগে নিজেদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাচাও তার পর তোমাদের পরিবারকে বাঁচাও ,।
এখন কথা হলো অন্যে কি দু’শ করে বা না তা আমার দেখার বিষয় নয় আমার, বিষয় হলো আমাকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাচানোর রাস্তা খুঁজে বের করতে হবে এবং আমার সকল বন্ধু বান্ধব, আত্নীয় সজন, পরা প্রতি বেশি, সারা বিশ্বের মানুষকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাচানোর জন্য চেষ্টা করতে হবে।
হে আমার মুসলিম ভাই, আমরা শুধু মনে করি আমাদের উপর দায়িত্ব এতোটুকুই শেষ, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া, রোজা রাখা,ছেলে সন্তানের কে মানুষ করা, আসলে ভাই আমাদে দায়িত্ব এতোটুকুই শেষ নয়, আমাদের আরো বহু দায়িত্ব রয়েছে, আপনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন, ঠিক কিন্তু আপনার পাশের বাড়ির লোকেরা নামাজ পড়ে না, তাদেরকে আপনি নামাজের দাওয়াত দেওয়া আপনার উপর কর্তব্য।
আপনি নামাজ পড়েন আপনার ছেলে নামাজ পড়ে না, আপনি যদি তাকে নামাজের দাওয়াত না থাকেন তাহলে আপনাকে তার জন্য, আল্লাহ তায়ালা এর কাছে জবাব দায়ী হতে হবে।
আপনি মানুষের খুজ খবর রাখবেন ঠিক এমন যেনো না হয়, আপনার মাঝে হাজারো দুষ, কিন্তু আপনি শুধু মানুষের দুষ ধরেন।