হয়ে গেল আজকে একটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনা।মর্মান্তিক কিশোরগঞ্জ থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয় গন্তব্যস্থলে পৌঁছে জাতিদের মৃত্যুর মিছিল শুরু হয়ে গেল। লঞ্চঘাটে পৌঁছানোর খানিকটা মাত্র আগে নেমে আসলো তাদের উপর চরম মরণব্যাধি আক্রমণ। বড় একটি লঞ্চে লঞ্চ থেকে ধাক্কা মেরে চলে যায় পানির গর্ব স্থলে। ঘটনাটি হয়েছে আজ সকাল 9 ঘটিকায়।কিশোরগঞ্জ থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে আসছে সেই ছোট্ট লঞ্চটি। যাত্রীবাহী লঞ্চ যাত্রীদের মিসিলে লঞ্চের ভিতর। ঢাকা অবস্থিত সেই বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে আজকে মৃত্যু হল এক ঝাঁক মানব জীবন। বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে এসে তাদের জীবন বিলিয়ে করে দিতে হলো নদীর সেই গর্ভ স্থলে।পৃথিবী এখন মর্মান্তিক বেদের মধ্যে নিয়োজিত সেই স্থান থেকে আজ আবার আমাদের মাতৃভূমিকে চরম লাশের মিছিল সেটা প্রতিটা মানুষের হৃদয়কে স্তম্ভিত করে দেওয়ার মতো ঘটনা।প্রতিটা মানুষেরই জীবিত থাকার একটি অধিকার আছে আর সেই অধিকারটা যদি কোন অসাধু ড্রাইভার অসাধু ব্যক্তি ইত্যাদি লোকের হাতে বিসর্জন দিতে হয় তাহলে মানুষের মৌলিক অধিকার গুলোর মধ্যেই ঘাটতি থেকে যায়।মানুষের বিশেষ বিশেষ কতগুলো মৌলিক অধিকার থাকে যেগুলো তাকে স্বাধীনভাবে পালন করার অধিকার একটি রাষ্ট্রের থাকা জরুরী সেই অধিকার গুলোর মধ্যে একটি হলো এবং প্রধান হলো বেঁচে থাকার স্বাধীনতা। কতটুকু পাচ্ছে সেই স্বাধীনতা বাংলার মানুষ। দুইটি যাত্রীবাহী লঞ্চ একসাথে আসছে এবং বিভিন্ন ধরনের প্রতিযোগিতার মধ্যে ছোট্ট এলাউন্স থেকে ধাক্কা মেরে চলিয়া যায় নদীর গর্ভে স্থলে। মানুষের রিতার হাওড়ার মধ্যে অন্য সকল সাধারণ জীবন হুমকির মুখে দাঁড়িয়ে যায়। এর থেকে বোঝা যায় মানুষের জীবন এখন মানুষের খেলনার একটি বাহন মাত্র।যখন যেটা ইচ্ছে হয় তখন সেটাই পরিণত করে নেয় যার সামর্থ্য আছে সে তাঁর সামর্থ্য অনুযায়ী ক্ষমতার অপব্যবহার করে পৃথিবী তথা মানুষকে ধ্বংস করে দেয়।কর্নার মৃত্যুর মিছিলের মধ্যে আজ আমরা দেখতে পাচ্ছি মৃত্যুর মিছিল একটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনা।
সিডরের মতো শক্তি নিয়ে উপকূলে ধেয়ে আসছে সুপার সাইক্লোন ‘আম্ফান’!
আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠকবৃন্দ! আপনারা শিরোনাম দেখে নিশ্চিয় বুঝে গেছেন যে আমি কিসের জন্য এই রিপোর্টটি লিখছি। হ্যাঁ, আপনারা হয়তো...