আজকে আমার লেখার স্লোগান “গাছ লাগান পরিবেশ বাঁচান”। আরে না তেমাদের ধক্কা দিবো না। জানি শিরোনাম এ লিখেছি আ্যলোভেরা সম্পর্কে বলব। তোমাদের মনে করে দেওয়ার জন্য গাছ কতটুকু জরূরী আমাদের বেঁচে থাকার জন্য তাই এই স্লোগানতা বললাম। চলো আ্যলোভেরার গুণাগুণ জেনে নি,
এর আগে বলো তো ঘর থেকে বাইরে যাওয়ার আগে মাক্স মুখে পড়েছো তো! আমি জানি অব্যশই মাক্স ব্যবহার করছো তোমরা।
অ্যালোভেরা হ’ল একটি স্টেমলেস বা খুব স্বল্প-কান্ডযুক্ত উদ্ভিদ যা ৬০-১০০ সেমি (২৪-৩৯ ইন) লম্বায় বৃদ্ধি পায়,অফসেট দ্বারা ছড়িয়ে।
পাতাগুলি ঘন এবং মাংসল, সবুজ থেকে ধূসর-সবুজ, কিছু বিভিন্ন ধরণের উপরের এবং নীচের স্টেম পৃষ্ঠগুলিতে সাদা ফলক দেখায়।পাতার মার্জিন সিরাট করা হয় এবং ছোট সাদা কাটাঁ রয়েছে।গ্রীষ্মে ফুলগুলি ৯০ সেন্টিমিটার (৩৫ ইঞ্চি) অবধি লম্বা শস্যমজরী উপর উৎপাদিত হয়,প্রতিটি ফুল অনেক লম্বা হয়।
অ্যালোভেরার পাতাগুলিতে সম্ভাব্য জৈব কার্যকারিতার জন্য অধ্যয়নের অধীনে ফাইটোকেমিক্যালস রয়েছে,পলিম্যানানস, অ্যানথ্রাকুইনোন সি-গ্লাইকোসাইডস, অ্যান্ট্রোনস এবং অন্যান্য অ্যানথ্রাকুইনোনস, যেমন এমোডিন এবং বিভিন্ন ল্যাকটিন উপস্থিত।
অ্যালোভেরা ত্বকের চিকিৎসায় জন্য প্রয়োজনীয় এক উপাদান।
অ্যালোভেরার ব্যবহারের প্রাথমিক রেকর্ডগুলি খ্রিস্টপূর্ব ১৬ তম শতাব্দী থেকে ইবার্স প্যাপিরাসগুলিতে উপস্থিত হয়।
আ্যলোভেরা জেল প্রাচীন কাল থেকে স্কিন এর জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত উপাদান। এটি রৌদে পোড়া দাগ,ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকাল আর রাতে এটি কাজল ব্যবহার করলে কাজল আরো ঘন হয়ে উঠে। চুলে আ্যলোভেরা ব্যবহার করা যায়। তারুণ্যতা ধরে রাখতে আ্যলোভেরা অনেক জরূরী। আ্যলোভেরা সান্স ক্রীম হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পার।
এছাড়াও আ্যলোভেরা খাওয়া যায়। আ্যলোভেরা ওজন কমাতে সাহায্য করে। ডায়বেটিস চিকিৎসায় আ্যলোভারা গুরুত্ব অপরিসীম। আ্যলোভারা গুণাগুণ তো বুঝতেই পারলে। এবার আ্যলোভেরার চারা লাগানো শুরু কর। এটি এত যত্ন করতে হয় না কিন্তু খেয়াল রাখবেন যাতে পানি জমা না থাকে।