তাও সে যাষ্ট এটা বলে নাই। সে এটা ও বলে যে আমি কী কী মেসেজ করছি। আমার বন্ধুরা জিঙ্গাস করে? সে মেসেজ করবে
নাম্বার কোথায় পাবে A বলে আমি কী জানি তোমার বন্ধুকে জিঙ্গাস করিয়।পরে আমি যখন স্কুলে যাই যাওয়র
আমার বন্ধুরা আমার দিকে কেমন করে তাকাচ্ছিল বললাম কী হয়েছে তখন বলল আচ্ছা এসব কররায় আর
আমাদের কে শুনাই নাই। আমি হাসলাম ।
কিন্তু পুরু টা শুনান পর এবাক হলাম। আর এনেক খারাপ ও লাগছিল। তখন তারা আমাকে জিঙ্গাস করল আমি A এর নাম্বার কোথায় পেলান। আমি সব বললাম।তবে এই সব শুনে আমার মেসেজ দেওয়া আর,ওর মেসেজ দায়া শুনে আমার এক বন্ধুর যেন অকেন কষ্ট হচ্ছিল But কেন? Pliz বুঝলে কমেন্ট কবেন। কেন না আমি তো বুঝি নাই।
পরে ঐ দিন ও আগের মত ক্লাসে বার বার তাকাথাম আর সে ও আগের মতই আমার দিকে বার বার তাকাত। কিন্তু সে কেন আমার বন্ধেুর কাছে বিচার দিল। আর যখন বিচার দিবার তখন কেনই বা মেমেজ দিলেন। তা ছাড়া আপনারা ভাবতে পারেন আমি হয়ত খারাখ কিছু বলেছি। আপনার কছম বলি নাই। Sorry । সত্যি আমি খালাপ কিছু বলি নাই । কিন্তু কেন এমন করল। হা যদি আ নিজে ওকে মেসেজ করতাম কারো কাচে থেকে ওর নাম্বার নিয়ে তাইলে টিক আছে ।
But প্রথমে মেসেজ তো সে দিয়েছে। জাক পরে আর আমি ওকে মেসেজ দেই নি। অনেক দিন পর আবর সে আমাকে মেসেজ করে। আর আমার আপুর বিষয়ে কিছু কথা জিঙ্গাস করে আমি উত্তর দিলাম তার পর অনেক্ষন কথা হল। পরের দিন আবার আমি মেসেজ করলাম। এটু সময় কথা হল পরে আর সে কথা বলে নি। পরের দিন আবার আমি ওকে মেসেজ দেই। সে কথা বলে নি। পরে আমি স্কুলে যাওয়ার পর A তার বান্ধবি আমাকে বলে গুলজার তুই A শুধু শুধু মেসেজ দিয়ে ডিস্টাব করিছ। তুাই আর ওকে মেরসজ দিছ না।
আমি বললাম এটা কী A বলেছে। সে বলল হে। পরে আমি ও বললামে ওকে। এদিকে স্কুলের কয়েকটা মে আমাকে A এর
নাম ধরে ডাক ছিল। একটা তো আমাকে রাস্তা-ঘাটে দেখলেই A এর নাম ধরে ডাকত। আস্তে আস্তে এই খবরটা আমার
গ্রামের কয়েক জন ও জেনে জায়,আর আমর আতিয় সজন ও টা জেনে যায়।
কিন্তু আতিয় সজন দের মাজে আমার বেয়েসের ওরা জেনেছে। বড় কেউ শুনে নাই। বাকীটা শুনবেন ‘’ এক সত্যিকার ভালোবাসার গল্প ৫’’’ এ (জাক এখন আমি আর A প্রতিদিন কথা বলি।এখন একজনে একদিন কথা না বললে আরেকজন,চিন্তয়া Whatsapp r sms দিয়ে মুবাইল লউড করিলাইন। )কী করে হঠাৎ এমন হল জানতে অপেক্ষা করুণ।