আউটসোর্সিং বর্তমানে সকলের কাছে স্বীকৃত পেশা হিসেবে গৃহীত হচ্ছে। তরুণ প্রজন্মের কাছে খুবই জনপ্রিয় পেশা হিসেবে আসন গ্রহণ করে নিয়েছে আউটসোর্সিং। আউটসোর্সিং যেহেতো নরমাল কাজের মতো ১০ থেকে ১২ ঘন্টা করতে হয়না তাই ছেলে বুড়ো সকলের কাছে আউটসোর্সিং এর জুড়ি নেই। আউটসোর্সিং ঘরে বসে নিজের পছন্দমতো সময়ে কাজ করা যায় বলে আজকাল শিক্ষার্থীরা এবং তরুণ পেশাজীবীরা এই পেশায় আগ্রহ দেখাচ্ছে সবচেয়ে বেশি। আউটসোর্সিং একটা বিশাল অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেখানে প্রতিটা কাজের জন্য বিড করতে হয়। বায়ারের নির্দিষ্ট টাইমের মধ্যে দিয়ে কাজ শেষ করতে হয়। কাজের মান সবসময় ভালো বা মোটামোটি মানের হতে হবে। কিন্তু একবার আপনার কাজের যদি খারাপ রিভিও পড়ে যায় তাহলে অনলাইন মার্লেটপ্লেসে টিকে থাকা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে। তাই জেনে বুঝে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বায়ারকে ভালো মানের কাজ উপহার দিতে হবে। এখন আসি আজকের বিষয় কন্টেন্ট রাইটিং নিয়ে। আউটসোর্সিং এর কতগুলো নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি আছে। এসব ক্যাটাগরিতে দক্ষতার ভিত্তিতে কাজ করে অনলাইনে আয় করা যায়। আউটসোর্সিং এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হলো দক্ষতা। অনেকেই অল্পদিনে শিখে ধর্য্য হারিয়ে ফেলেন,কোথায় গিয়ে কি করবেন তা ভেবে উঠার কুল ,কিনারা পান না। আমার আজকের লিখাটি শুধু তাদের জন্য। আপনি যদি বিগিনার হউন এবং অনলাইন মার্কেটপ্লেসে একদম নতুন হউন তাহলে আর্টিকেল রাইটিং বা কন্টেন্ট রাইটিং আপনার জন্য। আপনি যদি ইংরেজিতে ভালো মানের হউন তাহলে আজি শুরু করে দিতে পারেন আর্টিকেল রাইটিং বা কন্টেন্ট রাইটিং। এটি নিয়ে ভয় পাবার বা বিচলিত হবার কিছু নেই, খুব সহজ এবং তার জন্য ইংরেজিতে ভালো মানের দক্ষতা থাকতে হবে আপনার নখদর্পনে। চাহিদা এবং যোগ্যতা অনুযায়ী আপনি কন্টেন্ট রাইটিং পার্ট টাইম বা ফুলটাইম হিসেবে নিতে পারেন। অনলাইন মার্কেটপ্লেসে আপনি কাজ করার সম্পূর্ণ স্বাধীনতা পাবেন এবং আপনার পছন্দমতো সময় অনুযায়ী কাজ করতে পারবেন। বিগিনারদের জন্য প্রথম পছন্দ হতে পারে আর্টিকেল বা কন্টেন্ট রাইটিং। আজকাল অনেক শিক্ষার্থীরা তাদের নির্দিষ্ট সময় বাদে অবসর সময়ে কিছু না কিছু করতে চান। সেক্ষেত্রে কন্টেন্ট রাইটিং হতে পারে তাদের অনলাইন মার্কেটপ্লেসে প্রথম হাতেখড়ি। বিভিন্ন বিষয় অথবা যে কোনো একটি বিষয়ের উপর লিখালিখি করে হলো কন্টেন্ট রাইটিং। যেমন :বিভিন্ন লেকচার ,ফিদার,খবরের কাগজ ,ম্যাগাজিন ,অনলাইন ওয়েবসাইট ইত্যাদি কোনো নির্দিষ্ট কারো জন্য লিখালিখি করে হলো কন্টেন্ট রাইটিং। আপনার লিখা বা আর্টিকেল যদি কোথাও প্রকাশ হয় তাকে বলা হবে কন্টেন্ট। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন আস্তে পারে যে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং হিসেবে পার্ট টাইম হিসেবে কাজ করবেন নাকি ফুল টাইম। অনলাইন জগতে কন্টেন্ট রাইটিং এর চাহিদা প্রচুর। অনলাইন মার্কেটপ্লেস যত বড় হচ্চে ততই কন্টেন্ট রাইটারের চাহিদা বাড়ছে। আমাদের বাংলাদেশে কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে পার্ট টাইম ২ থেকে ৩ ঘন্টা কাজ করলে মাসে পাঁচ হাজার থেকে শুরু করে সাত হাজার পর্যন্ত যায় করা যায়। আর্টিকেলের মান ভালো হলে দশহাজার থেকে পনেরো হাজার টাকা যায় করা সম্ভব। এতক্ষন বললাম পার্ট টাইমের কথা এখন ফুল টাইমে আসি। আপনি যদি ফুল টাইমে হিসেবে কাজ করতে চান তাহলে তাহলে আপনার আয়ের পরিমান দাঁড়াতে পারে তাহলে আপনার আয়ের পরিমান পারে ২৫ooo হাজার থেকে ৩০ হাজার টাকা। এছাড়া আপনি যদি ফ্রীলেন্সার ,আপওয়ার্ক,ফাইবার এ আর্টিকেল রাইটার হিসেবে কাজ করতে চান তাহলে আপনি অনেক ভালো করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে অবসসই ইংরেজিতে ভালো মানের দক্ষ রাইটার হতে হবে। তার জন্য আপনি কোনো একজন আর্টিকেল রাইটার এর অধীনে কিছুদিন কাজ করে নিতে পারেন। এতে আপনার দক্ষতা বাড়বে এবং কাজ সম্পর্কে ধারণা হবে। আপনাকে একজন ভালো মানের কন্টেন্ট রাইটার হতে হলে অবশ্যই একজন সৃজনশীল মনোন এবং সততার অধিকারী হতে হবে। তাই সবসময় নিজের ক্রিয়েটিভিটি থেকে লিখার চেষ্টা করুন। অন্যের লেখা কপি পেস্ট করা থেকে বিরত থাকুন। আউটসোর্সিং এ কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে সিঁদুর সফল ক্যারিয়ার গড়ুন।
প্রতিদিন ২০০ টাকা ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট। qlinke সাইট থেকে ইনকাম করুন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য অনেক পদ্ধতি রয়েছে। তার মধ্যে অনেক জনপ্রিয় একটা পদ্ধতি হচ্ছে কপি...