হ্যলো বন্ধুরা সবাই ভালো আছো তো! কোভিড ১৯ এর ভাইরাস থেকে তারাতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবে আমদের বাংলাদেশ। ততদিন নিজের একটু যত্ন নাও।
যে প্রক্রিয়া আমাদের কেন্দ্রিক বা ভারসাম্যহীন করে রাখে আমাদের চোখের সাথে তেমন কিছু করার থাকে না একে সাধারণ ভাষায় মাথা ঘোরানো বলা হয়। এসময়ে আমারা চোখের সামনে অন্ধকার দেখি, চোখ মেলে থাকতে ইচ্ছা করে না। চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকলেও মনে হয়ে পুরো পৃথিবী যেন গুরছে। আমরা যখন একনাগাড়ে ঘুরতে থাকি তখন আমাদের মাথা ঘোরানো শুরু হয়। ছোট বাচ্চাদের খেলাধুলা করার সময় এমন অনেকবার ঘোরপাক করতে করতে মাথা ঘোরানো শুরু হয় তাদের।এতে বমি বমি ভাব লাগে,কিছু খেতে ইচ্ছা করেনা। ছোট বাচ্চাদে সহনীয় ক্ষমতা এজটু কম থাকে তাই এই ঘুরপাক করার পর তাদের মাথা ঘোরানোর স্থায়ীত্ব কাল বেশি হয়।
এসময় টক জাতীয় কিছু খেতে ভালো লাগে। আজকে আমি তোমাদের সাথে আলোচনা করব ঘুর্ণনের পর মাথা কেন ঘুরায়!
তাহলে শুরু করা যাক।
যে ৩ টি জিনিস এখানে মূল ভূমিকা পালন করে তা হলঃ১/ অভ্যন্তরীণ অংশে কানের তরল।
২/ছোট ছোট কোষগুলি এই অংশগুলির দেওয়ালে রেখাযুক্ত থাকে
৩/ স্নায়ু কোষগুলো
যখন আমাদের শরীর তরলটিকে স্লোসগুলি চারপাশে সরিয়ে নিয়ে যাই এবং ছোট চুলের কোষগুলি বাঁকিয়ে ফেলি তখন নমনকারী চুলের কোষগুলি স্নায়ু কোষগুলির সাথে সংযুক্ত থাকে।এই স্নায়ু কোষগুলি আমাদের মস্তিষ্কে বার্তা দেয়।
এইভাবে আমাদের কানের অভ্যন্তরীণ অংশগুলি এবং মস্তিষ্ক, আমাদের ভারসাম্য বোধ করার জন্য সিঙ্কে কাজ করে।
সুতরাং আপনি যখন স্পিনিংবা ঘোরা বন্ধ করেন তখন কী হয়?
যেহেতু কিছু সময়ের জন্য জড়তার কারণে তরলটি চলতে থাকে এটি আপনার মস্তিষ্ককে এমন ভাবনায় বিভ্রান্ত করে যে আমরা এখনও ঘুরছি। সুতরাং যদিও আমাদের শরীর থেমে গেছে, এটি মস্তিষ্কের সাথে সিঙ্কের বাইরে।
আর একারণে আমাদের মাথা ঘোরানো র কারণ।
অথচ পুরো পৃথিবী যে সূর্যের চরপাশে প্রতিনিয়ত ঘুরছে তা তো আমরা অনুভব করতে পারছি না। কী অদ্ভুত আমাদের শরীরে প্রত্যেকটি অঙ্গ।