চাঁদ রাতের রাণী এবং নক্ষত্রের আকাশের মধ্যে একটি জাঁকজমক পূর্ণ মুহূর্ত। চাঁদনী রাতে হাঁটা সত্যিই একটি সতেজ এবং আকর্ষণীয় অভিজ্ঞতা।
চাঁদের আলোয় রাতে ঘুরে বেড়ানো একাধিক উপায়ে আনন্দদায়ক এবং সুখকর। চাঁদনী রাতে হাঁটা কেবল ব্যস্ত দিনের ক্লান্তি এবং একঘেয়েমি দূর করে না বরং এটি আমাদের আত্মাকে উন্নত করে, আমাদের আত্মাকে প্রাণবন্ত করে এবং আমাদের মনকে সতেজ করে। চাঁদনী রাতে বায়ুমণ্ডল শান্তি ও নিস্তব্ধতা দ্বারা শাসিত হয় যদি আমরা গ্রামাঞ্চলের মধ্য দিয়ে হেঁটে যাই, যা কুয়াশা, কোলাহল এবং শহরের কোলাহল থেকে দূরে থাকে। তদুপরি, শীতল বাতাস এবং চাঁদের শীতল রশ্মি, প্রকৃতির প্রতিটি বস্তুকে চুম্বন করে, একটি মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপস্থাপন করে। চাঁদনী রাতে একজন সত্যিই রোমাঞ্চিত এবং স্বস্তি বোধ করে, একজন আনন্দের অনুভূতি অনুভব করে। যে
এখানে আছে মনের স্বাধীনতা, চিন্তা ও ধারণার স্বাধীনতা। একটি চাঁদনি রাত আমাদের হৃদয় এবং আত্মাকে আনন্দিত করে। চাঁদনী রাতের নিস্তব্ধ শান্ত পরিবেশ বা দূরের আকাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য একটি মনোরম দৃশ্য উপস্থাপন করে।
কবিতা: চাঁদনী রাত
আকাশে আজ চাঁদ উঠেছে, আজ চাঁদনী রাত।
হৃদয়ে আমার অথৈ ব্যথা আর আঘাত।
এমন রাতে প্রিয়া তুমি কাছে নেই।
ডাকোনি কাছে তুমি শুধু আমাকেই।
হৃদয় সে কত ব্যথা বোঝাবো কেমনে।
দিলেনা হৃদয় তুমি এই জীবনে
ঐ আকাশে চাঁদ উঠেছে হৃদয় আমার কত কেঁদেছে।
বেদনার অশ্রু জলে আমার শত রাত ভেসেছে।
ঝরেছে আমার হৃদয়ের ফুল।
ভেঙে গেছে হৃদয়ের দুই কুল।
হৃদয়ে হয়েছে আমার ব্যথার বর্ষণ।
দুটি হৃদয়ের আজও হয়নি আজও কথোপকথন।
হৃদয়ে আমার চাঁদ উঠেনি, হৃদয় আমার কভু হাসেনি।
জেনে রেখো মায়াবী রাত সে তো আমায় ভালোবাসেনি।
শত কষ্ট সইবো আমি তবুও ভালোবাসবো তোমায়।
না দিয়ে ভালোবাসা তুমি কাদিয়েছো আমায়।
হৃদয়ে তুমি সুখ আমায় নাইবা দিলে বিধি।
কষ্টে ঘেরা এই চাঁদনী রাতে, বলবো তবু মন প্রাণ জুড়ে আছো তুমি।
আসসালামু আলাইকুম। সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন। বাসা থেকে বাহিরে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করবেন।
আল্লাহ হাফেজ।