বিকাশ অ্যাপ বর্তমানে একটি বিক্ষাত বা সহজতর টাকা লেন্দেন মাধ্যম।সারাদেশ জুরে বিকাশ প্রায় প্রটিতি ঘরেই এখন ব্যবহৃত হচ্ছে।বিকাশ অ্যাপে অ্যাকাউন্ট খোলা যতটা সম্ভব তেমনি ব্যালেন্স চেক, ব্যালেন্স পারাপার রেফার করে টাকা ইনকাম সহ নানা ধরনের সুবিধা বিদ্যমান। বিকাশে টাকা যুক্ত করাও অনেক সহজ।বিকাশ অ্যাপ দিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলা সহজ ও অ্যাকাউন্ট খুললেই পাওয়া যাচ্ছে ২০০ টাকা পর্যন্ত বোনাসসহ আরও অনেক সুবিধা।
বিকাশঅ্যপে রেফার করলেই পাওয়াযাচ্ছে টাকা ইনকামের সুযোগ।তাই দেরি না করে বিকাশঅ্যপ ডাউনলোড করুন।তাছাড়া বিকাশ অ্যাপ দিয়ে বিভিন্ন রকম বিল যেমন: বিদ্যুৎ বিল,গ্যাস বিল,পানি বিলসহ আরও অনেক রকম বিল পরিশোধ করা হয়।বিকাশঅ্যপে অল্প খরছে টাকা জমা করা যায় এবং আরো অনেক রকম সুবিধা পাওয়া যায়।
এছাড়া বিকাশে মোবাইল রিচার্জ বিভিন্ন নাম্বারে যেমন: গ্রামীণ ফোন,এয়ারটেল, বাংলালিংক, স্কিটো ইত্যাদি নাম্বারে বিনা খরছে বিশেষ মুল্য ছারে ফ্লেক্সিলোড সহ শপিং করার সুযোগ রয়েছে।বিকাশঅ্যপ দিয়ে বিভিন্ন প্রতিসঠান থেকে পাওয়া টাকা তোলা যায়।বিকাশঅ্যপ সহজেই প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যায়।বিকাশঅ্যপ আমাদের বিভিন্ন কাজে ব্যাবহার হয়।বিকাশঅ্যপে বালেন্স চেক একদম সিম্পল।বিকাশঅ্যপে এখন নতুন আপডেট আসায় স্কান সহ বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে।
সামাজিক লেন্দেন ব্যবস্থার মদ্ধ্যে বিকাশ একটি বিশেষ লেন্দেন ব্যাবস্থা।এছাড়া বিকাশ নিয়ে যদি সাহায্য,তথ্য, লাগে তবে বিকাশ ১২১৬৭ আছে আমাদের সাথে সেবা দেওয়ার জন্য।টাকা তোলার ক্ষেত্রে বিকাশ অ্যাপ ক্যাশ আউট চার্জহলো ১.১৭ … সহজ ভাবে বললে আমারা যদি ১০০০ টাকা বিকাশ থেকে ক্যাশ আউট করতে চাই তাহলে আমার একাউন্টে অবশ্যই ১০১৭ টাকা ৫০ পয়সা থাকতে হবে। তাহলে আমি বিকাশ অ্যাপ।ব্যবহার করে ১০০০ টাকা ক্যাশ আউট করতে পারব। বরিশাল পটুয়াখালীসদরবিকাশবাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় মোবাইল ফোন ভিত্তিক টাকা স্থানান্তর সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান।
এটি বাংলাদেশের সবচাইতে বড় অর্থায়ন প্রতিষ্ঠান। এটি ব্যাঙ্ক একাউন্ট বিহীন ব্যক্তিদের আর্থিক সেবা প্রদানের লক্ষ্যে চালু করা হয়েছিল।অ্যাপ থেকে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারি মিনিটেই জাতীয় পরিচয়পত্রের ছবি তুলে। এখন থেকে যে কোন সময় যে কোন স্থান থেকে খুব সহজেই বিকাশ অ্যাপ দিয়ে ট্রেনের টিকেট কেনা যাবে। বিকাশ অ্যাপের মূল স্ক্রিনের টিকেট আইকন থেকে কয়েকটি ধাপেই এই টিকেট কেনা যাবে। টিকিট কিনতে অ্যাপের টিকেট আইকন থেকে ট্রেন নির্বাচন করতে হবে।
খানে বাংলাদেশ রেলওয়ের ‘ই-টিকেটিং সার্ভিস’ স্ক্রিন আসবে। সেখানেই ক্লিক করতে হবে।ছবি এবং লেখা সমৃদ্ধ এই অ্যাপে ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্স বা মৌখিক নির্দেশনার সুবিধা আছে। যে কোনো লেনদেনের জন্য কি পদক্ষেপ নিতে হবে তা সুনির্দিষ্ট ধাপে গ্রাহকের পছন্দ অনুযায়ী বাংলা বা ইংরেজি ভাষায় নির্দেশনা দেয় এই অ্যাপ। বিকাশ অ্যাপে নিরাপত্তাকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।