আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় পাঠক এবং পাঠিকাগণ। কেমন আছেন আপনারা সবাই? আশা করি আপনারা সবাই যে যার অবস্থানে ভালো থাকুন এবং সুস্থ থাকুন সেই কামনাই ব্যক্ত করি সব সময়।
নবম শ্রেণীর নবম সসপ্তাহের পর্দাথবিজ্ঞান এসাইনমেন্ট
প্রশ্ন:পদার্থবিজ্ঞানের ক্রমবিকাশ কিভাবে ঘটেছে তা নিয়ে প্রতিবেদন রচনা কর।
উত্তর:আধুনিক সভ্যতা হচ্ছে বিজ্ঞানের অবদান। বিজ্ঞানের এই অগ্রগতি এক দিনে হয় নি। ,শত শত বছর ধরে অসংখ্য এবং গবেষকের অক্লান্ত পরিশ্রমের একটু একটু করে আধুনিক বিজ্ঞানের বর্তমান অবস্থায় পৌঁছেছে। বিজ্ঞানের যে শাখায় পর্দাথ ও শক্তি নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে পদার্থবিজ্ঞান বলে। পর্যবেক্ষণ ,পরীক্ষণ ও বিশ্লেষণ এর আলোকে বস্তু ,শক্তির রূপান্তর ও সম্পর্ক উদ্ঘাটন এবং পরিমাণগত ভাবে তা প্রকাশ করে। .আর তা হচ্ছে পদার্থবিজ্ঞানের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
পদার্থবিজ্ঞানের পরিসর :
পদার্থবিজ্ঞান যেহেতু বিজ্ঞানের প্রাচীনতম শাখা এবং সবচেয়ে মৌলিক শাখা ,শুধু তাই নয় বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা কোনো না কোনোভাবে এই শাখাকে ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। তাই খুব স্বাভাবিকভাবেই পদার্থবিজ্ঞানের পরিসর অনেক বড় পদার্থবিজ্ঞান হচ্ছে বিজ্ঞানের একটি শাখা। কেননা এই নীতিগুলোই বিজ্ঞানের শাখাসমূহের ভিত্তি তৈরি করে। যার মূল নীতি হচ্ছে পরমাণুর গঠন থেকে শুরু করে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেন পর্যন্ত বিজ্ঞানের বিস্তৃত এলাকার মূল ভিত্তি। প্রকৌলশলসরার থেকে শুরু করে চিকিৎসা বিজ্ঞান ,জ্যেতির্বিজ্ঞান থেকে শুরু করে সমুদ্র বিজ্ঞান ,জীববিজ্ঞান থেকে শুরু করে মনোবিজ্ঞান সর্বত্র পদার্থবিজ্ঞানের পদ্ধতি যন্ত্রপাতির প্রভূত ব্যবহার হয়েছে।
পদার্থবিজ্ঞানকে নিম্নোক্ত শাখায় ভাগ করতে পারি :
বলবিজ্ঞান ,তাপবিজ্ঞান ,শব্দবিজ্ঞান ,আলোকবিজ্ঞান ,তাড়িত চৌম্বকবিজ্ঞান ,কঠিন অবস্থান পদার্থবিজ্ঞান ,পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞান ,নিউক্লীয় পদার্থবিজ্ঞান ,কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞান ,ইলেক্ট্রনিক্স ইত্যাদি।
পদার্থবিজ্ঞানেই ক্রমশ যেভাবে ঘটেছে :
আধুনিক সভ্যতা বিজ্ঞানের ফসল। বিজ্ঞানের এই অগ্রগ্রতির পেছনে রয়েছে বিজ্ঞানীদের অক্লান্ত পরিশ্রম ,নানা আবিষ্কার ও উদ্ভাবন। বিজ্ঞানের কোনো জাতীয় বা রাজনৈতিক শিমা নেই। বিজ্ঞানের উন্নতি ,সমৃদ্ধি ও কল্যাণ সকল জাতি সকল মমানুষের জন্য। প্রাচীনকাল থেকে বিজ্ঞানীরা বিজ্ঞানের উন্নয়নে অবদান রেখেছেন
প্রশ্ন:পদার্থবিজ্ঞানের ক্রমবিকাশ কিভাবে ঘটেছে তা নিয়ে প্রতিবেদন রচনা কর।
উত্তর:আধুনিক সভ্যতা হচ্ছে বিজ্ঞানের অবদান। বিজ্ঞানের এই অগ্রগতি এক দিনে হয় নি। ,শত শত বছর ধরে অসংখ্য এবং গবেষকের অক্লান্ত পরিশ্রমের একটু একটু করে আধুনিক বিজ্ঞানের বর্তমান অবস্থায় পৌঁছেছে। বিজ্ঞানের যে শাখায় পর্দাথ ও শক্তি নিয়ে আলোচনা করা হয় তাকে পদার্থবিজ্ঞান বলে। পর্যবেক্ষণ ,পরীক্ষণ ও বিশ্লেষণ এর আলোকে বস্তু ,শক্তির রূপান্তর ও সম্পর্ক উদ্ঘাটন এবং পরিমাণগত ভাবে তা প্রকাশ করে। .আর তা হচ্ছে পদার্থবিজ্ঞানের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
পদার্থবিজ্ঞানের পরিসর :
পদার্থবিজ্ঞান যেহেতু বিজ্ঞানের প্রাচীনতম শাখা এবং সবচেয়ে মৌলিক শাখা ,শুধু তাই নয় বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা কোনো না কোনোভাবে এই শাখাকে ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। তাই খুব স্বাভাবিকভাবেই পদার্থবিজ্ঞানের পরিসর অনেক বড় পদার্থবিজ্ঞান হচ্ছে বিজ্ঞানের একটি শাখা। কেননা এই নীতিগুলোই বিজ্ঞানের শাখাসমূহের ভিত্তি তৈরি করে। যার মূল নীতি হচ্ছে পরমাণুর গঠন থেকে শুরু করে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দেন পর্যন্ত বিজ্ঞানের বিস্তৃত এলাকার মূল ভিত্তি। প্রকৌলশলসরার থেকে শুরু করে চিকিৎসা বিজ্ঞান ,জ্যেতির্বিজ্ঞান থেকে শুরু করে সমুদ্র বিজ্ঞান ,জীববিজ্ঞান থেকে শুরু করে মনোবিজ্ঞান সর্বত্র পদার্থবিজ্ঞানের পদ্ধতি যন্ত্রপাতির প্রভূত ব্যবহার হয়েছে।
পদার্থবিজ্ঞানকে নিম্নোক্ত শাখায় ভাগ করতে পারি :
বলবিজ্ঞান ,তাপবিজ্ঞান ,শব্দবিজ্ঞান ,আলোকবিজ্ঞান ,তাড়িত চৌম্বকবিজ্ঞান ,কঠিন অবস্থান পদার্থবিজ্ঞান ,পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞান ,নিউক্লীয় পদার্থবিজ্ঞান ,কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞান ,ইলেক্ট্রনিক্স ইত্যাদি।
পদার্থবিজ্ঞানেই ক্রমশ যেভাবে ঘটেছে :
আধুনিক সভ্যতা বিজ্ঞানের ফসল। বিজ্ঞানের এই অগ্রগ্রতির পেছনে রয়েছে বিজ্ঞানীদের অক্লান্ত পরিশ্রম ,নানা আবিষ্কার ও উদ্ভাবন। বিজ্ঞানের কোনো জাতীয় বা রাজনৈতিক শিমা নেই। বিজ্ঞানের উন্নতি ,সমৃদ্ধি ও কল্যাণ সকল জাতি সকল মমানুষের জন্য। প্রাচীনকাল থেকে বিজ্ঞানীরা বিজ্ঞানের উন্নয়নে অবদান রেখেছেন