বিষয়:জীববিজ্ঞান
এসাইনমেন্ট নং :২
এসাইনমেন্টের শিরোনাম:উদ্ভিদকোষের মডেল
নবম শ্রেণীর ৯ম সপ্তাহের জীববিজ্ঞান
প্রশ্ন:,কাগজ সুতা ও রং ব্যবহার করে একটি আদর্শ উদ্ভিদকোষের মডেল তৈরী কর।
উত্তর:উদ্ভিদ ও প্রাণিকোষের পার্থক্য হলো এই যে:
উদ্ভিদকোষের বাইরে দুইটি জোর কোষপ্রাচীর এবং তার নিচে অবস্থিত প্লাজমামেমব্রেন নামক দুই পর্দা দ্বারা বেষ্টিত। কিন্ত প্রাণিকোষে কোন ধরণের কোষপ্রাচীন থাকেনা। কোষ শুধুমাত্র একটি সজীব মেমব্রেন দ্বারা আবৃত থাকে।
উদ্ভাদকোষে প্লাস্টিড থাকে ,প্লাস্টিডের ভেতরে থাকে ক্লোরোপ্লাস্ট। প্রাণিকোষে প্লাস্টিড থাকেনা তাই ক্লোরোপ্লাস্ট ও থাকে না। উদ্ভিদকোষে ক্লোরোপ্লাস্ট ক্লোরোফিল নামক সবুজ বর্ণকন্কা দ্বারা গঠিত ,যার কারণে এরা সবুজ। এই প্রক্রিয়ার সাহায্যে উদ্ভাদ সালোকসংশ্লেষণ প্রাক্রিয়ার সাহায্যে খাদ্য তৈরি করে। প্রাণিকোষে প্লাস্টিড নেই , তাই ক্লোরোফিল নেই। সুতরাং এরা অসুবুজ এবং খাদ্য তৈরী করতে পারেনা।
উদ্ভিদকোষে সাধারণটি কোষগহ্বর বড় থাকে তাই নিউক্লিয়াস আর কেন্দ্রে অবস্থান না করে সাইটোপ্লাজমের একপাশে অবস্থান করে। ক্কিন্তু প্রাণিকোষে গহ্বর থাকেনা বা থাকলেও ছোট। তাই নিউক্লিয়াসের সাইটোপ্লাজম ঠিক কেন্দ্রে অবস্থান করে। উদ্ভিদকোষে গলগিবস্তু অপেক্ষাকৃত ছোট ,তাই দেখা যায় না। তবে প্রাণিকোষে দৃশ্যমান বৃহৎ গলগিবস্তু দেখা যায়।
উদ্ভিদ ও প্রাণিকোষের মধ্যে অন্যান্য পার্থক্য :
১.উদ্ভিদকোষে বড় কোষপ্রাচীর থাকায় কোষের আকার পরিবর্তন হয় না। প্রাণিকোষে কোষপ্রাচীর থাকে না বলে কোষের আকার পরিবর্তন হয় না।
২.কোষবিভাজনে উদ্ভিদকোষে এসটির সৃষ্টি হয় না প্রাণিকোষে এস্টার রে সৃষ্টি হয়।
৩.সাইটোকাউনসিস এর সময় উদ্ভিদকোষের মাজখানে কোষপ্লেস্ট সৃষ্টি হয়। প্রাণিকোষের ক্ষেত্রে প্লাজমামেমব্রেন গর্তের ন্যায় ভিতরের দিকে ঢুকে যায় এবং একত্রে মিলিত হয়ে কোষ্ঠটি দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পরে।
৪.উদ্ভিদকোষের খাদ্যে স্টার্চ বা শ্বেতসার হিসাবে জমা হয়। আর প্রাণিকোষে খাদ্যে গ্লাইকলোজেন আকারে জমা হয়।
ধন্যবাদ সবাইকে। সামনে নতুন কোনো টপিক নিয়ে হাজির হবে আপনাদের সামনে।
মাস্ক পড়ুন
সুস্থ থাকুন
বিষয়:জীববিজ্ঞান
এসাইনমেন্ট নং :২
এসাইনমেন্টের শিরোনাম:উদ্ভিদকোষের মডেল
নবম শ্রেণীর ৯ম সপ্তাহের জীববিজ্ঞান
প্রশ্ন:,কাগজ সুতা ও রং ব্যবহার করে একটি আদর্শ উদ্ভিদকোষের মডেল তৈরী কর।
উত্তর:উদ্ভিদ ও প্রাণিকোষের পার্থক্য হলো এই যে:
উদ্ভিদকোষের বাইরে দুইটি জোর কোষপ্রাচীর এবং তার নিচে অবস্থিত প্লাজমামেমব্রেন নামক দুই পর্দা দ্বারা বেষ্টিত। কিন্ত প্রাণিকোষে কোন ধরণের কোষপ্রাচীন থাকেনা। কোষ শুধুমাত্র একটি সজীব মেমব্রেন দ্বারা আবৃত থাকে।
উদ্ভাদকোষে প্লাস্টিড থাকে ,প্লাস্টিডের ভেতরে থাকে ক্লোরোপ্লাস্ট। প্রাণিকোষে প্লাস্টিড থাকেনা তাই ক্লোরোপ্লাস্ট ও থাকে না। উদ্ভিদকোষে ক্লোরোপ্লাস্ট ক্লোরোফিল নামক সবুজ বর্ণকন্কা দ্বারা গঠিত ,যার কারণে এরা সবুজ। এই প্রক্রিয়ার সাহায্যে উদ্ভাদ সালোকসংশ্লেষণ প্রাক্রিয়ার সাহায্যে খাদ্য তৈরি করে। প্রাণিকোষে প্লাস্টিড নেই , তাই ক্লোরোফিল নেই। সুতরাং এরা অসুবুজ এবং খাদ্য তৈরী করতে পারেনা।
উদ্ভিদকোষে সাধারণটি কোষগহ্বর বড় থাকে তাই নিউক্লিয়াস আর কেন্দ্রে অবস্থান না করে সাইটোপ্লাজমের একপাশে অবস্থান করে। ক্কিন্তু প্রাণিকোষে গহ্বর থাকেনা বা থাকলেও ছোট। তাই নিউক্লিয়াসের সাইটোপ্লাজম ঠিক কেন্দ্রে অবস্থান করে। উদ্ভিদকোষে গলগিবস্তু অপেক্ষাকৃত ছোট ,তাই দেখা যায় না। তবে প্রাণিকোষে দৃশ্যমান বৃহৎ গলগিবস্তু দেখা যায়।
উদ্ভিদ ও প্রাণিকোষের মধ্যে অন্যান্য পার্থক্য :
১.উদ্ভিদকোষে বড় কোষপ্রাচীর থাকায় কোষের আকার পরিবর্তন হয় না। প্রাণিকোষে কোষপ্রাচীর থাকে না বলে কোষের আকার পরিবর্তন হয় না।
২.কোষবিভাজনে উদ্ভিদকোষে এসটির সৃষ্টি হয় না প্রাণিকোষে এস্টার রে সৃষ্টি হয়।
৩.সাইটোকাউনসিস এর সময় উদ্ভিদকোষের মাজখানে কোষপ্লেস্ট সৃষ্টি হয়। প্রাণিকোষের ক্ষেত্রে প্লাজমামেমব্রেন গর্তের ন্যায় ভিতরের দিকে ঢুকে যায় এবং একত্রে মিলিত হয়ে কোষ্ঠটি দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পরে।
৪.উদ্ভিদকোষের খাদ্যে স্টার্চ বা শ্বেতসার হিসাবে জমা হয়। আর প্রাণিকোষে খাদ্যে গ্লাইকলোজেন আকারে জমা হয়।
ধন্যবাদ সবাইকে। সামনে নতুন কোনো টপিক নিয়ে হাজির হবে আপনাদের সামনে।
মাস্ক পড়ুন
সুস্থ থাকুন