রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও রাষ্ট্র গঠনের উপাদান -এই শিরোনামে নিম্নের সংকেত অনুসরণ করে সর্বোচ্চ ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রবন্ধ লিখ।
শ্রেণী ৯ম
বিষয়:পৌরনীতি ও নাগরিকতা
এসাইনমেন্ট নং;০২
এসাইনমেন্টের শিরোনাম:রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও রাষ্ট্র গঠনের উপাদান
রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও রাষ্ট্র গঠনের উপাদান
সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হলো রাষ্ট্র। রাষ্ট্র হচ্ছে একটি রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান।সামাজিক ও রাজনৈতিক শৃঙ্খলা এবং সকল নাগরিকদের স্বার্থ রক্ষার্থে রাষ্ট্র নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে থাকে। অধ্যাপক গার্নার বলেন সুনির্দিষ্ট ভূখণ্ডে স্থায়িভাবে বসবাস করে ,সুসংগঠিত সরকারের প্রতি স্বভাবজাত ভাবে আনুগত্যশীল ,বহিঃশত্রুর নিয়ন্ত্রণ হতে মুক্ত স্বাধীন জনসমষ্টিকে রাষ্ট্র বলে। এটি সাধারণত একগুচ্ছ প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গড়ে উঠে।
রাষ্ট্রের উৎপত্তি সম্পর্কে মতবাদ
রাষ্ট্রের উৎপত্তি সম্পর্কে বিভিন্ন মতবাদ রয়েছে। যেমন:
১.বিধাতার সৃষ্টিমূলক মতবাদ
২.বল শক্তি প্রয়োগ মতবাদ
৩.৩.ঐতিহাসিক বা ববর্তনমূলক মতবাদ
৪.সামাজিক চুক্তি মতবাদ
৫.পিতৃতান্ত্রিক মতবাদ
৬.মাতৃতান্ত্রিক মতবাদ
উপরোক্ত মতবাদগুলো মধ্যে আমার দৃষ্টিতে অধিক গ্রহণযোগ্য মতবাদ হলো সামাজিক চুক্তি মতবাদ।
স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র বলতে বুঝায় একটি অবস্তুগত বৈধ সত্তা ,যা একটি কেন্দ্রীয় সরকার কতৃক শাসিত এবং যার একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে সার্বভৌম বিদ্যমান। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী একটি স্থায়ী জনগোষ্ঠির নির্দিষ্ট শিমা সরকার এবং ওপর কোন স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র এর সাথে সম্পর্ক যোগ্যতা থাকলে তাকে স্বাধীন স্বার্বভৌম রাষ্ট্র বলে। সাধারণ অর্থে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র বলা হয়। সাধারণ অর্থে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র অন্য কোনো শক্তি বা রাষ্ট্রে উপর নির্ভরশীল বা অন্য রাষ্ট্র দ্বারা প্রভাবিত নয়। রাষ্ট্রের অস্তিত্ব বিলুপ্তি একটি আইনগত প্রত্যয়।
রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও রাষ্ট্র গঠনের উপাদান -এই শিরোনামে নিম্নের সংকেত অনুসরণ করে সর্বোচ্চ ৩০০ শব্দের মধ্যে একটি প্রবন্ধ লিখ।
শ্রেণী ৯ম
বিষয়:পৌরনীতি ও নাগরিকতা
এসাইনমেন্ট নং;০২
এসাইনমেন্টের শিরোনাম:রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও রাষ্ট্র গঠনের উপাদান
রাষ্ট্রের উৎপত্তি ও রাষ্ট্র গঠনের উপাদান
সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হলো রাষ্ট্র। রাষ্ট্র হচ্ছে একটি রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান।সামাজিক ও রাজনৈতিক শৃঙ্খলা এবং সকল নাগরিকদের স্বার্থ রক্ষার্থে রাষ্ট্র নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে থাকে। অধ্যাপক গার্নার বলেন সুনির্দিষ্ট ভূখণ্ডে স্থায়িভাবে বসবাস করে ,সুসংগঠিত সরকারের প্রতি স্বভাবজাত ভাবে আনুগত্যশীল ,বহিঃশত্রুর নিয়ন্ত্রণ হতে মুক্ত স্বাধীন জনসমষ্টিকে রাষ্ট্র বলে। এটি সাধারণত একগুচ্ছ প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ে গড়ে উঠে।
রাষ্ট্রের উৎপত্তি সম্পর্কে মতবাদ
রাষ্ট্রের উৎপত্তি সম্পর্কে বিভিন্ন মতবাদ রয়েছে। যেমন:
১.বিধাতার সৃষ্টিমূলক মতবাদ
২.বল শক্তি প্রয়োগ মতবাদ
৩.৩.ঐতিহাসিক বা ববর্তনমূলক মতবাদ
৪.সামাজিক চুক্তি মতবাদ
৫.পিতৃতান্ত্রিক মতবাদ
৬.মাতৃতান্ত্রিক মতবাদ
উপরোক্ত মতবাদগুলো মধ্যে আমার দৃষ্টিতে অধিক গ্রহণযোগ্য মতবাদ হলো সামাজিক চুক্তি মতবাদ।
স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র বলতে বুঝায় একটি অবস্তুগত বৈধ সত্তা ,যা একটি কেন্দ্রীয় সরকার কতৃক শাসিত এবং যার একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ডে সার্বভৌম বিদ্যমান। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী একটি স্থায়ী জনগোষ্ঠির নির্দিষ্ট শিমা সরকার এবং ওপর কোন স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র এর সাথে সম্পর্ক যোগ্যতা থাকলে তাকে স্বাধীন স্বার্বভৌম রাষ্ট্র বলে। সাধারণ অর্থে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র বলা হয়। সাধারণ অর্থে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র অন্য কোনো শক্তি বা রাষ্ট্রে উপর নির্ভরশীল বা অন্য রাষ্ট্র দ্বারা প্রভাবিত নয়। রাষ্ট্রের অস্তিত্ব বিলুপ্তি একটি আইনগত প্রত্যয়।