বিসিএসসহ যেকোনো চাকুরির পরীক্ষায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে প্রশ্ন এসেই থাকে। তাই তার সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী প্রদান করা হলো। এগুলো সম্পর্কে জানা থাকলে আপনার পরীক্ষায় উত্তর দেওয়া অনেক সহজ হবে।
অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটির লেখক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটি প্রকাশিত হয় – ২০১২ সালে।
অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটির প্রকাশক – ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল)।
কারাগারের রোজনামচা বইটির লেখক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
রাজবন্দীর রোজনামচা নামক স্মৃতিকথামূলক গ্রন্থ লিখেছেন – শহীদুল্লাহ কায়সার।
কারাগারের রোজনামচা বইটি প্রকাশিত হয় – ২০১৭ সালে।
কারাগারের রোজনামচা বইটির প্রকাশক – বাংলা একাডেমি।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করেন – ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায়। এজন্যে ১৭ মার্চ জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
মুজিবুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের – আইন বিভাগের ছাত্র ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের – ইতিহাস বিভাগে বঙ্গবন্ধু চেয়ার অবস্থিত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিস্কৃত হন – ১৯৪৯ সালে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয় – ২০১০ সালে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে নির্বাচিত হন – ১৯৬৬ সালে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের মন্ত্রিসভায় -কৃষি, বন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম ছয় দফা দাবি ঘোষণা করেন – ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি।
পাকিস্তানের লাহোরে শেখ মুজিবুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে ছয় দফা ঘোষণা করেন – ২৩ মার্চ হাজার ১৯৬৬ সালে।
বাঙালির মুক্তির সনদ বলা হয় – ছয় দফা দাবিকে।
আগরতলা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয় – ১৯৬৮ সালের ৩ জানুয়ারী।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করা হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেওয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামী ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান।
আগরতলা মামলার মোট আসন সংখ্যা ৩৫ জন।
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয়েছিল – রাষ্ট্র বনাম শেখ মুজিবুর রহমান ও অন্যান্য শিরোনামে।
শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধিতে ভূষিত করেন – তৎকালীন ডাকসুর ভিপি তোফায়েল আহমেদ।
শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির জনক হিসেবে ঘোষনা করেন – আ. স. ম আব্দুর রব।
জাতির জনক ঘোষনা করা হয় – পল্টন ময়দানে।
শেখ মুজিবুর রহমানকে জাতির জনক ঘোষনা করা হয় – ৩ মার্চ, ১৯৭১ সালে।
মুজিবকে বাংলাদেশের জাতির পিতার স্বীকৃতি দেয় – ২০১১ সালে তৎকালীন পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে।
রাজনীতির কবি বা Poet of Politics উপাধিতে ভূষিত করে – যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত ম্যাগাজিন নিউজ উইক।
৭ মার্চের ভাষণ অনূদিত হয়েছে – ১২ টি ভাষায়।
৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে মেমোরি অফ দা ওয়ার্ল্ড হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে – ইউনেস্কো ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর।
শেখ মুজিবুর রহমানকে জুলিও কুরি পুরস্কার প্রদান করে – বিশ্ব শান্তি পরিষদ।
পূর্ব পাকিস্তানের নাম বাংলাদেশ করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
মুজিব স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ তথা ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে।
শেখ মুজিব বন্দি ছিলেন পাকিস্তানের – লায়ালপুরের মিয়ানওয়ালী কারাগারে।
শেখ মুজিব কে ধরার জন্য পরিচালিত অপারেশনের নাম ছিল – অপারেশন বিগ বার্ড।
শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি।
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি।
প্রথম রাষ্ট্রপতি – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
শেখ মুজিবুর রহমান জাদুঘর – ঢাকার ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে।
আমি হিমালয় দেখিনি কিন্তু শেখ মুজিবকে দেখেছি মুজিবুর রহমান সম্পর্কে উক্তি করেন – ফিদেল ক্যাস্ট্রো।
শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত আত্মজীবনী আরবি ভাষায় অনুবাদ করেন – ফিলিস্তিনের মো. দিবাজাহ।
অসমাপ্ত আত্মজীবনীর ইংরেজি নাম – The unfinished memoirs.