আজকের বিষয়ঃ ( বয়ফ্রেন্ড কে কি নামে ডাকা যায়, বয়ফ্রেন্ডের নিকনেম বাংলা ) পৃথিবীর একটি মধুর এবং পবিত্র একটি সম্পর্কের নাম হল ভালোবাসা। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি ভালোবাসা এবং প্রেমের আকর্ষণের তৈরী সৃষ্ট সম্পর্কের নাম হল ভালোবাসা।
প্রাপ্ত বয়স্ক তরুণ তরুণীর মধ্যে সম্পর্কের মধ্যে পূর্ণতা পায় তাদের মধুর এবং ভালোবাসার সম্পর্ক। ভালোবাসা হয় পবিত্র ,তাই ভালোবাসা দেখে না জাত, ধর্ম ,বর্ণ নির্বিশেষে হয় এই পবিত্র সম্পর্ক। ভালোবাসা মানে না কোন বাধা, মানে না কোন ধরণের সীমা। তাইতো ভালোবাসা আজও টিকে আছে যুগে যুগে,কালে কালে।
বয়ফ্রেন্ড কে কি নামে ডাকা যায়, বয়ফ্রেন্ডের নিকনেম বাংলা (১০ টি ডাক নাম)
ভালোবাসাময় এই মধুর সম্পর্কে একজন তরুণের প্রেমে পরে তার বিপরীত লিঙ্গের তরুণীর সাথে। সময়ের সাথে সাথে তাদের মধ্যে ভাবের আদান প্রদান হয়, বার্তা আলাপ হয়। ধীরে ধীরে তাদের এই প্রেমের সম্পর্ক গড়িয়ে যায় সময়ের তালে। একটি ভালোবাসার সম্পর্কের সূত্রপাত হয় একজন প্রেমিক এবং একজন প্রেমিকার মাধ্যমে।
আমরা সবসময় চাই আমাদের ভালোবাসার মানুষ আমাদের থাকুক, আমাদের ভালোবাসার মানুষ শুধুমাত্র আমাদের ভালোবাসুক। তাইতো আমরা ভালোবেসে সম্পর্কের বাড়তি খাতিরে আমাদের প্রেমিক কিংবা আমাদের বয়ফ্রেন্ডকে বিভিন্ন নামকরণের ভূষিত করে থাকি।
নিম্নে আমাদের ভালোবাসার মানুষ কিংবা আমাদের বয়ফ্রেন্ডকে আমরা কি ধরণের নাম এ ডাকতে পারি তার কিছু নমুনা আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল –
- My sweet summer mango .
- My special one .
- Mr.perfect one .
- Mr.lifeline.
- My sunshine.
- My pain healer.
- My love .
- My honey.
- love loveline.
- Mr .mental peace .
বয়ফ্রেন্ডকে হাসানোর কিছু উপায়
ভালোবাসা অদৃশ্য হলেও তার অনুভূতি দৃশ্যমান। তাই তো যুগে যুগে কালে কালে আমাদের সকলের জীবনে ভালোবাসা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করে। ভালোবাসা কখনো কোন বাধা মানে না, মানে না কোন ধরনের প্রতিকূলতা। তাই জীবন যুদ্ধে আমাদের সবার ক্ষেত্রে ভালোবাসা সবসময় জিতে যায়। আমাদের প্রিয়জন হয় আমাদের ভালোবাসার মানুষ।
আর আমাদের ভালোবাসার মানুষকে ভালোরাখা আমাদের দায়িত্ব। কারণ যখন দুইজন মানুষ একটি সম্পর্কে আবদ্ধ হয় তখন তাদের নিজেদের মধ্যে এক ধরণের সম্পর্কের সূত্রপাত হয়। তখনই পরস্পরকে ভালোরাখা, সবসময় সাহায্য করে, তার পাশে থাকা আমাদের নৈতিক একটিই দায়িত্ব।
আমাদের ভালোবাসার মানুষ যদি একজন পুরুষ হয় তখন ইংরেজিতে আমরা তাকে বয়ফ্রেন্ড হিসেবে সম্মোধন করে থাকি। আর এই বয়ফ্রেন্ডকে সবসময় হাসানো আমাদের নৈতিক দায়িত্বের মধ্যে পরে। কিভাবে আপনি হাসতে পারেন আপনার বয়ফ্রেন্ডকে চলুন জেনে নেওয়া যাক –
- ভালোবাসার মানুষ যদি মনক্ষুন্ন হয় তাকে হাসানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। তাই আপনার বয়ফ্রেন্ড যদি আপনার উপর মনখারাপ করে তখন আপনি তাকে জোকার সেজে হাসাতে পারেন।
- কখনো কখনো আপনার বয়ফ্রেন্ড যদি মন খারাপ করে,তখন আপনি তাকে তার পছন্দের কোন কাজ যা আপনি করতে অভ্যস্ত না এমন কোন কাজ করে হাসাতে পারেন।
- যদি আপনার বয়ফ্রেন্ড কখনো মনক্ষুণ্ন হয় তখন আপনি তাকে কোন ধরনের মজার কিংবা হাসির কৌতুক শুনিয়ে তাকে হাসতে পারেন।
- আপনার বয়ফ্রেন্ড যদি মনখারাপ হয় আপনি তার জন্য তার পছন্দের কোনো ধরণের খাবার তৈরী করে তাকে হাসাতে পারেন।
- আপনার বয়ফ্রেন্ড যদি কখনো কখনো কষ্ট পেয়ে থাকে তাহলে আপনি তার জন্য মজাদার কোন কাজ করে তাকে হাসতে পারেন।
- সফলতা সাফল্যের চাবিকাঠি। ধরুন আপনি কোন একটা কাজ করতে চাইছেন কিন্তু সফল হচ্ছেন না তাই বলে আপনি আর আপনার বয়ফ্রেন্ড হয়তো একটু কষ্টের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু হঠাৎ করে যদি আপনি সে কাজে সাফল্য পেয়ে জান তখন তার মাধ্যমে হাসি ফুটিয়ে নিতে পারেন আপনার বয়ফ্রেন্ডকে।
উপসংহার: আমাদের সকলের জীবনে ভালোবাসা প্রয়োজন। ভালোবাসা যেমন আমাদের সকলের জীবনে প্রয়োজন তেমনি ভালোবাসার মানুষকে ভালোরাখা আমাদের সকলের জীবনে প্রয়োজন ,তাই ভালোবাসার মানুষকে ভালো রাখা আমাদের সকলের একটি প্রধান দায়িত্ব হওয়া উচিত। তবেই ভালো থাকবে আমাদের ভালোবাসা ,টিকে থাকে আমাদের ভালোবাসার মানুষ। এমন সব দারুন দারুন পোস্ট পেতে Grathor এর Facebook Group এর সাথেই থাকুন।