বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলায় এই হরিণ ঘাটা দেখলেই মন প্রাণ জুড়িয়ে যায় সবুজ রঙের ছোঁয়া লেগেছে এই হরিণ ঘাটায়।
আজ থেকে প্রায় ২-৩ বছর আগে ঈদের দিন আমরা কিছু বন্ধু বান্ধব মিলে ঠিক করি হরিণ ঘাটা যাবো এবং পুরো হরিণ ঘাটা ঘুরে দেখবো।
যেমন কথা তেমনি কাজ ঈদের নামাজ শেষ করে সবাই এক জায়গায় হলাম প্রায় ৭ জন ছিলাম তো এখন আমরা কিসে করে যাবো এক পর্যায় আমাদের ভিতর থেকে একজন বললো মোটরসাইকেল করে যাই ওর কথায় সবাই একমত হই।
তার হরিণ ঘাটা গিয়ে গাড়ী থেকে নেমে সবাই হইচই করতে লাগলাম।
তারপর যখন হরিণ ঘাটা বনের মধ্যে যাওয়া ব্রিজ এ গেলাম তখন তো সবাই ছবি তুলতে ব্যাস্ত আসলে আমরা মুগ্ধ হই প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখে তারা আমরা প্রথম ৫ তলা টাওয়ার এ উঠি ।
উঠে যা দেখি তা দেখে আমি অবাক হয়ে য়াই এতো সুন্দর দৃশ্য আমি জীবনে ও দেখি নায় ওখানে বসে কিছু খন ছবি তুলি।
তারপর সবাই মিলে চিন্তা করি আজ বনের মধ্যে যাবো দেখবো সব শেষে কি আছে সবাই একমত হলাম তারপর বনে যাওয়ার ব্রিজ এ উঠে হাটতে থাকি অনেকে আমাদের বেশি দুরে যেতে নিষেধ করেছিলো কিন্তু আমরা থাবো না আমরা পুরো বল দেখবোই।
একসময় ব্রিজ শেষ সামনে বিজে মাটি তারপর কাঁদা মাটি তে হাটতে লাগলাম হাটতে হাটতে হরিণ এর পায়ের ছাপ দেখি দেখতে দেখতে সামনে বড় একটা খাল ওপার যাওয়ার রাস্তা নেই এখন কি করবো পাশে একটা ছইলা গাছ ছিলো সেটা একটু বাকানো ছিলো তাই সেটা দিয়ে পার হলাম।
কিছু দুর যাওয়া পরে দেখি একটা চর কোন গাছ পালা নেই ওখানে ওই গবির বনে দেখলাম এক জন লোক অনেক ছাগল কে গাস খাওয়াচ্ছে তাকে জিজ্ঞেস করলাম ওটা কি রকম চক কোন গাছ পালা নেই ওই বললো ওটা লালদিয়া র চর।
একরকম করতে করতে প্রায় বিকেলে কিছু খনের মধ্যে সন্দা হবে তাই ১২০০ টাকা দিয়ে একটা মাছের টলার বাড়া করি তারপর ওখানে থেকে চলে আসি।
ধন্যবাদ আপনাকে আমার সব লেখা গুলো মন দিয়ে পড়ার জন্য ইত্যাদি।