বাংলাদেশের নাটোর জেলার গুরুদাসপুর উপজেলা ধীরে ধীরে একটি মডেল উপজেলা তে পরিণত হতে চলেছে। এর অবশ্য বিশেষ কিছু কারণ রয়েছে ।
সততা , নিষ্ঠা এবং শিক্ষার ওপর ভিত্তি করে বর্তমানে 492 উপজেলার মধ্যে এটি বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ উপজেলায় পরিণত হতে চলেছে । সুতরাং আজ আমরা এই উপজেলাটি কে কেন্দ্র করে আজকে আমরা তিনটি চমকপ্রদ তথ্য উপস্থাপন করতে চলেছি । জানলে আপনি অবাক হতে বাধ্য হবেন ।
তো চলুন শুরু করা যাক…
স্কুল কেবিনেট নির্বাচন : বর্তমানে গুরুদাসপুরের সকল শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণতন্ত্রের মূল্যবোধ বোঝানোর জন্য চালু করা হয়েছে স্কুল কেবিনেট নির্বাচন ।যেখানে প্রত্যেকটি স্কুলের প্রতিটি ক্লাসের ক্লাস ক্যাপ্টেন ক্লাসের সকলের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়। তবে আপনার কাছে অবাক করার মত মনে হতে পারে ।কারণ বাংলাদেশের সকল অংশে এটি চালু রয়েছে ।
তবে সবচেয়ে অবাক করার মত ব্যপার হচ্ছে সেই স্কুল কেবিনেট নির্বাচন এবং আসল নির্বাচন এর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই । তবে জাতীয় নির্বাচনে অনেক সময় যেমন সহিংসতা দেখা যায় কিন্তু এখানে তেমনটা হয় না । খুবই সুশৃঙ্খল পরিবেশে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা তাদের নিজ নিজ প্রিয় প্রার্থীকে ভোট প্রদানের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করে ।
স্কুল কেবিনেট নির্বাচন এ নির্বাচন কমিশনার ,সহকারী নির্বাচন কমিশনা্র , প্রিজাইডিং অফিসার্ , সহকারি প্রিজাইডিং অফিসার এবং পোলিং অফিসার নির্ধারণ করা হয় ছাত্র-ছাত্রীদের ভেতর থেকে ।ভোট শুরু হওয়ার কিছুদিন আগে থেকে তাদেরকে প্রশিক্ষণ দিয়ে রাখা হয় । এছাড়া স্কুলের ক্যাম্পাসের ভেতরেই প্রার্থীরা তাদের প্রচার প্রচারণা চালায় ।
সকল দেওয়াল মানবতার দেওয়াল : গুরুদাসপুর উপজেলার প্রাণকেন্দ্র থানার মোড় থেকে শুরু করে উপজেলা চত্বর পর্যন্ত যে কয়েকটি দেওয়াল থাকুক না কেন সকল দেওয়ালকে মানবতার দেয়াল বলে অভিহিত করা হয়। প্রত্যেকটি দেওয়ালের সাথে কাপড়ের হ্যাংকার লাগানো থাকে । সেই খানে গুরুদাসপুরের উদার মানুষেরা অসহায়দের জন্য কাপড় চোপড় রেখে যায় । অনেক সময় অনেক নতুন কাপড় চোপড় দেখা যায় । যেগুলো পড়ে কতৃপক্ষ সংগ্রহ করে গরীবদের মাঝে দান করে।
গুরুদাসপুর উপজেলার সম্পর্কে সবচেয়ে চমকপ্রদ তথ্য এখন দেওয়ার পালা ।আমরা জানি যে আমাদের বাংলাদেশে বর্তমানে বাল্যবিবাহের চরম আঘাত দ্বারা আহত এবং এই বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ করার জন্য গুরুদাসপুরে চালু করা হয়েছে অভিনব এক উপায় । কোন খানে যদি বাল্যবিবাহ চলতে থাকে তাহলে সেই বাল্যবিবাহ যদি পুলিশকে ধরিয়ে দেওয়া যায় তাহলে সেই ব্যক্তির নাম – পরিচয় গোপন রেখে মোবাইল নাম্বারে নগদ 50 টাকা মোবাইল রিচার্জ দেওয়া হয় ।
শুনে অবাক লাগছে তাইনা…
তো আমিও আশা করি আপনাদের আর্টিকেলটি ভালো লেগেছে । যদি আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আর্টিকেলটি শেয়ার করতে ভুলবেন না ।আর্টিকেলটি শেয়ার করে আমাদের সাথেই থাকবেন ।
ধন্যবাদ…
নাইস
সবাই মিলে সচেতন হলে বাল্যবিবাহ ঠেকানোসম্ভব
Ha bangladesher gurudaspur ek matro upazilla jwkhane ballo bivaho 0%
Gd
Gd
hm
good post.
Ok
Kothai aita
নতুন সাইট ভালো ইনকাম ঘুরে আসার আমন্ত্রন রইলো রেজিস্টার করলেই পাবেন ২৩০ টাকা বোনাস ৩০০ টাকা হলে পেমেন্ট নিতে পারবেন । লিংক এ গিয়ে দেখে আসুন ভালো লাগলে করবেন । ধন্যবাদ
https://blog.jit.com.bd/earning-site-3778
nice post
wow