বর্তমান সময়ে আমাদের হাতে থাকা ফোন গুলো যেমন দিন দিন উন্নত হচ্ছে। ঠিক তেমনি,কিছু চমকৎকার অ্যাপের চাহিদা ও জনপ্রিয়তা বাড়ছে। আর অ্যাপ ছাড়া স্মার্টফোন যেন ভাবাই যায় না।
আর এরকম কিছু অ্যাপের চাহিদা সারাবিশ্বে রয়েছে। যেমন: ফেসবুকের কথায় আসি।এটি একটি বিশ্বের জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।যার ব্যবহারকারি প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে। বর্তমান এর সক্রিয় ব্যবহারকারি সংখ্যা ২৪৫কোটি ।
২০০৪ সালে ৪ ফেব্রুয়ারি এর পথ যাত্রা শুরু হয়।আর মার্কিন যুক্তরাষ্টে এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আবিষ্কৃত হয়। আর এখন সারা বিশ্বে এর ব্যবহারকারি ।
ফেসবুকের আওয়াতাধীন অ্যাপ মেসেঞ্জার ।এই অ্যাপ মেসেজিং হিসাবে পরিচিত।
এর আবিষ্কার হয়,২০১১ সালের ৯আগষ্ট ।
এখন পর্যন্ত ব্যবহারকারি বেড়েছে,২০০কোটি । মোট ১১১টি ভাষা আছে এখানে।সারা বিশ্ব ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
এছাড়াও আরো একটি ফেসবুক মালিকানাধীন অ্যাপ হলো, ইনন্টাগ্রাম।
এই মাধ্যম টি ব্যবহার হয় ভিডিও ও পিকচার শেয়ারের জন্য। বর্তমানে বেশ চমক এই অ্যাপের। এখন এর ব্যবহারকারি ছাড়িয়েছে প্রায় ২৫০ কোটি এবং ৩২টি ভাষা রয়েছে।
২০০৬ সালের ১০ অক্টোবর মাসে আবিষ্কৃত হয়।
এরপর স্ন্যাপচ্যাট কথা না বললেই নয়, মেসেজিং অ্যাপ হিসাবে এর চাহিদা বিশ্বজুরে।এই অ্যাপের যাত্রা শুরু হয় ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে আর ২২ টি ভাষায় সংগৃত অ্যাপটি। এর মোট সক্রিয় ইউজার ২১০ কোটি প্রায়।
ভিডিও, ছবি, বার্তা পাঠানো ও কলিং সুবিধা দিচ্ছে এমন আরো একটি যার নাম স্কাইপ।প্রায় ১০৮টি ভাষায় ব্যবহৃত অ্যাপটি । অল্প দিনে বিশ্বজুরে ব্যাপক পরিচিত।
যার বর্তমান ইউজার দাড়িয়েছে,১৪৩ কোটি।
অডিও, ভিডিও সহ মেসেজিং করা এবং বার্তা পাঠানো যায়। এমন একটি অ্যাপ যে টি ফেসবুকের মালিকাধীন ।যুক্তরাষ্ট্রের এর যাত্রা শুরু হয়।
জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম যার নাম হোয়াটস অ্যাপ। প্রতিদিন এর ব্যবহারকারি বাড়ছে,৫০কোটির ও বেশি সংখ্যক মানুষ।
২০০৯ সালের জানুয়ারিতে এর যাত্রা পথ শুরু হয়।
মজা মাস্তির দুনিয়াই বিশাল চমক নিয়ে আসে টিকটক।যার মাধ্যমে ভিডিও শেয়ারিং করা যায়। বিনোদনমুলক প্লার্টফম হিসেবে বিশেষ জনপ্রিয়তা পায় টিকটক। চীনে আবিষ্কার হয়, এই বিনোদন মাধ্যম টি। প্রায় ৪০ টি ভাষায় নির্মিত অ্যাপ টি।এর পথ যাত্র ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে। যার ইউজার বর্তমান ৫০ কোটি প্রায় ।
আমরা প্রতিনিয়ত স্মার্টফোনে ব্রাউজার ব্যবহার করি। এমন একটি ব্রাউজার যা আমরা সবাই করে থাকি। যার নাম ইউসি ব্রাউজার।গুগল ক্রোমের পর যার অবদান কল্পনা বিহীন।
২০০৪ সালে আবিস্কৃত হয়। দ্রুতগতির প্রযুক্তির দ্রুত অ্যাপ ইউসি। বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে সবার মাঝে,১৫ টি ভাষায় নির্মিত এই অ্যাপ।
ভিডিও শেয়ারিং এর জনপ্রিয় প্লার্টফম হলো ইউটিউব। সবচেয়ে বিশ্বখ্যাত পরিচিতি লাভ করে ইউটিউব। এখানে লাইভ স্কিমিং সহ টিভি দেখার সুবিধা পর্ষন্ত আছে।
এটি গুগলের মালিকাধীন। ২০০৫ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি এর আগমন হয়। ১৯০ কোটি ইউজার বর্তমান।
সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম ইউটিউব।
২৮০ শব্দের বার্তাকে আমরা সাধারণত বলি টুইটার। যার আর্বিভাব ঘটে ২০০৬ সালের ৩১ শে মার্চ। যার বর্তমান ব্যবহারকারি ৩২ কোটি ১০ লক্ষ। এখানে পোষ্ট করা সহ ছবি যুক্ত ও করতে পারি।
টুইটার অ্যাপ বেশ জনবহুল হয়ে দাড়িয়েছে।
তথ্য সংগ্রহ:নয়া দিগন্ত।