ছেলেটা প্রতিদিন মেয়েটাকে ফোন দেয়। মেয়েটাও মাঝে মাঝে ছেলেটাকে ফোন দেয় ভালো মন্দ জিঙ্গাসা করে তাদের মাঝে কম বেশি সব সময় জগরা হতো কিন্তু তাদের মাজে প্রচুর পরিমানে ভালোবাসা ছিলো। তারা ছেলেটা মেয়েটার সাথে এক দিন কথা না বলতে পারলে খুব কষ্ট পেতে ছেলেটা যে ভাবে হোক না কেনো টাকা জোগার করতো এবং মোবাইলে রির্চাজ করতো তারপর মেয়েটাকে ফোন দিতো। মেয়েটার সাথে কথা বলতে ধরলে ২-৩ ঘন্টা এক নাগারে কথা বলে ফোন কাঁটে না।ছেলেটা মেয়েটাকে খুব বেশি ভালোবেসে ছিলো। তাই তার সাথে কথা না বললে সে খুব কষ্ট পেতো তার জন্য সেনসব সময় কথা বলতো কিন্তু মেয়েটা হয় তো ছেলেটার ভালোবাসা বুঝে নাই।তার মাজে রোজ জগরা হলে কি হবে তাদের মাঝে ভালোবাসা ছিলো অনেক।ছেলেটা সব সময় মেয়েটার রাগ ভাঙ্গাতো এবং মুখে হাসি অনতো ছেলেটা সব সময় মেয়েটার কাছে বলতো তুমি একটা হাসি দাও তো। তোমার হাসিটা খুব সুন্দর জানো তোমার মতো তোমার হাসি টা সুন্দর এই কথা ছেলেটা মেয়েটাকে সব সময় বল।একদিন ছেলেটা ফোন দিল মেয়েটাকে কিন্তু মেয়েটা ফোন ধরল না ধরল তার বড় বোন। ছেলেটা তার বড় বোন কে বলল লিমা কোথায়। তার বড় বোন বলল লিমা বাইরে গেছে। বলছে আপনার কাছে কেন লিমার ফোন। তখন লিমার বড় বোন বলে এটাতো আমার কাছ থেকে ছয় মাস থেকে আছে। ছেলে তো এই কথা শুনে পুরো অবাক হয়ে থাকে।ছেলে বলতেছে আমি তো কালকে তার সাথে কথা বললাম আর আপনার কাছে ছয় মাস ধরে কিভাবে আছে। মেয়ের বড় বোন বলতেছি এবার বিয়ে হয়ে গেছে তুমি জানো না তাকে আর ফোন দিবা না। সে তোমার সাথে কথা বলতে চাই না তোমার সাথে কোন সম্পর্ক রাখতে চায় না। তারপর থেকে ছেলে প্রতিদিন লিমা এর নাম্বারে ফোন দেয় কিন্তু কেউ রিসিভ করেনা।আজ পর্যন্ত ছেলেটাকে লিমার ফোন দেয় নি কখনো। ছেলেটা আজও বুকভরা কষ্ট নিয়ে বেঁচে আছে।একমাত্র সেই বুঝে নিজের প্রিয়জনকে হারানোর ব্যাথা যেটা নিজের ভালোবাসার মানুষটির হারিয়েছে সে।
দৃষ্টিভ্রম হওয়া এক ভয়ংকর রাত ও পরেরদিন আসল কাহিনী উদঘাটন।
তখন ২০১৪ সালের মে মাস।এসএসসি পরীক্ষা শেষ করে চল্লিশ দিনের তাবলীগ জামাতে গিয়েছিলাম।১৫/১৬ দিন পর এক রাতের কথা।আমরা ৩ জন...