জোকস No 1…
স্বামী স্ত্রীর বিচার চলছে।
জর্জ : তোমার স্বামী কিভাবে হত্যা করেছো আর হত্যার সময় স্বামি কি বলেছিলো।
স্ত্রী : আমি ঘরের ভিতরে ছিলাম
জর্জ : তাহলে হত্যা হলো কিভাবে সে কি বলেছিল।
স্ত্রী :আমার হাত ঘড়ি কোথায় সায়লা?
জর্জ :বলল তাই তুমি তাকেই হত্যা করে দিলে স্ত্রী বলল আমার নাম পুষ্পিতা শায়লা নয়।।
জোকস No 2…
মফিজুল খুব ভীতু লোক, একজন একদিন সে কোন কারনে এক আত্মীয় বাড়িতে বেড়াতে গেলেও এবং আস্তে আস্তে তার অনেক রাত হয়ে গেলো তার বাড়ির একটু আগেই ছিল একটা কবরস্থান রাত হয়ে যাবার কারণে সে আসতে খুব ভয় পাচ্ছিল। কারন তার বাড়ির আগে একটা কবরস্থান আছে। সেখানে যদি ভূত দেখে সে যদি ভয় পাই, সে ভয়ে, ভয়ে আস্তে আস্তে কবরস্থানের পাশে এসে দেখল। কবরস্থানের পাশে বসে আছে একজন লোক সে খুশিমনে বাড়ির দিকে যেতে লাগল হঠাৎ মনে পড়লো এই লোকটা এত রাতে এখানে কি। তখন মফিজুল সেই লোকটিকে বলল ভাই আপনার জন্য আমি অনেক সাহস পেলাম। তা আপনি এখানে বসে এত রাতে কি করছেন তখন লোকটি বলল কবরের ভিতরে খুব গরম তাই বাইরে এসে একটু হাওয়া খাচ্ছি।।
জোকস No 3…
দুজন ফাঁসির আসামীকে ফাঁসি দেওয়ার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছিল। এবং প্রস্তুত করা হয়ে গেলে এক জনকে ফাঁসি দেওয়া হয়ে গেল ফাঁসি দেওয়ার পর তার লাশ টাকে পানিতে ভাসিয়ে দেয়া হলো।। তখন অন্য আরেকজন লোক খুব বেশি কান্নাকাটি করছিল তখন জজ সাহেব বললো কি ব্যাপার তোমার তো মৃত্যু দন্ড হয়ে গেছে তাহলে এত কান্নাকাটি করছ কেন তখন লোকটি বললো জজ সাহেব আমাকে ফাঁসি দিন সমস্যা নেই কিন্তু আমাকে ফাঁসি দেওয়ার পর নদীর জলে ফেলবেন না কারণ আমি সাঁতার জানিনা।।
জোকস No 4…
পল্টু একটা মেয়েকে ভালোবাসে সে কিছুতেই বলতে পারছে না। কিন্তু কিছুদিন পর তার জন্মদিন তাই তার জন্মদিনে তাকে উইশ করবে এবং সবার আগে বলে তাকে চমকে দেবে এবং ওইদিনই এসএমএস করে তাকে ভালোবাসার কথা বলে দিবে। ঠিক সেদিন পল্টু একটা এসএমএস করল আই লাভ ইউ জান কিন্তু হুট করেই সাথে সাথেই ফোনের আবার রিংটোন বেজে উঠলো পল্টু মনে করলো যে মেসেজের অ্যানসার দিচে। আনন্দে আটখানা হয়ে গেল সে ভাবল কাল সকালে দেখবে এসএমএস-এর রিপ্লাই টা এখন আর দেখবোনা। সকালে উঠেছে তার ফোনের এসএমএস চেক করে দেখলো sms এ লেখা আছে এস এম এস ফেইল্ড আপনার ব্যালেন্সে পর্যাপ্ত টাকা নাই।।