আশা করি সবাই ভালো আছেন।আমরা সারাদিন কাজের মধ্যে ব্যস্ত থাকি।ফলে শরিরের প্রতি নজর দেওয়ার সময় পাই না।কিন্তু বর্তমানে আমাদের শরিরের প্রতি খেয়াল না দেওয়ার কারনে অল্প বয়সে অনেক রুগের সম্মখীন হয়ে থাকি।তাই এতো কাজের মাঝে কিভাবে কম সময়ে শরিরকে আরও বেশি সতেজ আরও বেশি আরামদায়ক করা যায় সেই টা নিয়ে বলবো।ইতিমধ্যে আপনারা বুঝতে পেরে গিয়েছেন আমি মেডিটেশন নিয়ে কথা বলসি।আপনারা অনেকে মেডিটেশন করেন তাই এর উপকারীতা সম্পকে অনেক ভালো ভাবে জানেন।আমি নিজে প্রতিদিন সকালবেলা মেডিটেশন করে থাকি তাই এই মেডিটেশন করার ফলে আমি নিজে যেই উপকারীতা গুলো পেয়েছে তা আপনাদেরকে আজকে বলবো।প্রথমেই বলে রাখি মেডিটেশন করার উপযুক্ত সময় হছে সকালবেলা তার ফলে সকালবেলাটাও ভালো থাকে আর সারাদিন কাজ করার এর্নাজি পাই
১.মেডিটেশন করার ফলে মন ভালো থাকে। আপনি যদি অকারনে রেগে যান বা ছোট ছোট ভুলে ইমশনাল হয়ে পড়েন তাহলে মেডিটেশন অনেক উপকারি হবে আপনার জন্য এই মেডিটেশন।
২.মেডিটেশন করলে শরির ভালো থাকে।সুধোমাএ মন না আপনার শরির সুস্থ রাখার জন্যও মেডিটেশন অনেক উপকারি।আপনার যদি শাস্বকষ্ট থাকে তাহলে মেডিটেশন হলো সবথেকে উপকারী চিকিৎসা আপনার জন্য।
৩.ব্রেইনর ক্ষমতা তা বিকাস করে।
মেডিটেশন আপনার ব্রেইনের ক্ষমতা অনেক বেশি বারায়।মেডিটেশন করার ফলে আপনার ব্রেইন আগের থেকে অনেক সতেজ হবে। এবং ব্রেইন এর উপযুক্ত বিকাস ঘটবে।
৪.শরিরের একঘেয়েমি ভাব ধুর করে।
আপনার শরির যদি কাজ করতে গিয়ে সহজেই হতাশ হয়ে পড়ে, কাজ করতে গেলে ঘুম চলে আশে,কাজ করতে গেলে এর্নাজি হারিয়ে ফেলে তাহলে মেডিটেশন করুন যার ফলে এই রকম সমস্যা থেকে আপনি সহজেই মুক্তি পেতে পারবেন।
পরিশেষে বলতে চাই যারা প্রথিবীতে সাফল্য পেয়েছে তারা প্রতেকে মেডিটেশন করতো।আপনি সকালবেলা ঘুম থেকে ১০ থেকে ১৫ মিনিট মেডিটেশন করুন তাহলে এর উপকারীীতা সম্পকে আপনি সচেতন হতে পারবেন।