Cheap price backlink from grathor: info@grathor.com

স্ট্রোক কি? স্ট্রোক কেন হয়? কোন খাবার খেলে স্ট্রোক হবে না? স্ট্রোক হলে করনীয় কি?

স্ট্রোক   এই নাম টার সাথে মোটামুটি আমরা সবাই পরিচিত।  আজ আমি আপনাদের সাথে স্ট্রোক নিয়ে আলোচনা করবো,

স্ট্রোক হচ্ছে এ রক্ত নালি ছিরে যাওয়া অথবা  রক্ত নালি তে রক্ত জমাট বেধে বন্ধ হয়ে  যাওয়া।

আপনারা হয়তো জানেন স্ট্রোক ওনেক কম হয়, কিন্তু না     স্ট্রোক প্রতি ৬ জন এর মধ্যে একজন এর হয়ে থাকে  এবং সারা বিশ্বে মৃত্যুর সর্বচ্চ কারন হচ্ছে স্ট্রোক। প্রতিবন্ধি এবং শারীরিক অক্ষমতা   হওয়ার কারন হচ্ছে স্ট্রোক  , আপনাদের ধারণা হতে পারে যে স্ট্রোক এর মনে হয় কোন চিকিৎসা নেয়   এটি আপনাদের একটি ভুল ধারনা বরং এই ধরনের রুগী দের  চিকিৎসা দ্রুত প্রয়োজন। আপনাদের সঠিক সময় সঠিক যায়গা থেকে চিকিৎসা নিতে হবে   সেটা হতে পারে ফিজিশিয়ান, বিশেষজ্ঞ ডক্টর।

স্ট্রোক এর রুগী দের জন্য ফিজিওথেরাপি খুবই জরুরী এতে তারা তারি সুস্থ  হয়।   আমাদের ওনেক এর আর ও একটি ভুল ধারণা রয়েছে সেটা হচ্ছে কিছু রুগি স্ট্রোক করার ৩ অথবাল৪ মাস হয়ে গেলে তারা ভাবে তাদের মনে হয় এখন চিকিৎসা  করালে কোন উপকার হবে না এটাও একটি ভুল সিদ্ধান্ত, স্ট্রোক এর রুগী দের ৫ বছর পর্যন্ত চিকিৎসা নিলে ভালো হয়।  এর অর্থ হলো স্ট্রোক করার সময় কাল থেকে ৫ বছর এর পর্যন্ত এদের  আরোগ্য লাভ করার সম্ভাবনা রয়েছে

ওনেক এর ধারনা স্ট্রোক শুধু হার্টে হয়এটা ভুল ধারণা,  স্ট্রোক হার্টে হলে হার্ট স্ট্রোক, আার ব্রেইন এ হলে ব্রেইন  স্ট্রোক।

★যে খাবার খেলে স্ট্রোক হবে না!

যদের উচ্চ রক্তচাপ  ,  অতিরিক্ত ওজন কিংবা যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে  তাদের স্ট্রোক এর ওনেক ঝুঁকি রয়েছ তাদের জন্য এই ৪ টি খাবার খুবি প্রয়োজন

১ঃ দৈই = কারন দৈই তে ওনেক জীবিত৷    ব্যাকটেরিয়া  আছে যেগুল আমাদের পাকস্থলীর    জন্য খুব উপকারী এবং হজমে অনেক সহযোগিতা করে

২ঃ  কলা = যেটি আমাদের দেহে ভালো ব্যাকটেরিয়া গুলোর বংস বিস্তার  বারায়

৩ঃ ভিটামিন-ডি = এটি খাওয়া খুব ই জরুরী    তাই আমাদের ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার খেতে হবে

৪ঃ রোশন = রোশন এটা কম বেশি সবার বাসায় রয়েছে     প্রতিদিন যদি কয়েক কোয়া রোশন খান তাহলে স্ট্রোক এর যুকি ২০% কমে যাবে

এই চারটি খাবার সবার জন্য খুবই জরুরী ।

★আসুন জেনে নি ব্রেইন স্ট্রোক এর লক্ষন গুলি কিকি!      হাত পা ওপশ ওপশ ভাব, জুতার ফিতা বাধতে সমস্যা, বেসামাল হাঁটা চলা, ঘারে ও মাথা  ব্যাথা, বমি, মুখ বেঁকে যাওয়া,  সংঙ্গা হারা,

  • হ্রদযন্ত্রের    ধমনিতে  রক্ত চলাচল বন্ধ হলে হার্ট অ্যাটাক

এবং মস্তিস্কে রক্ত জমাট বাঁধা হচ্ছে ব্রেইন স্ট্রোক কোন ধমনি আচংকা  ছিরে গেলে মস্তিস্ক রক্ত খরন হয়   এটিই হচ্ছে ব্রেইন স্ট্রোক    এর মূল কারণ

  1. চীনের অধ্যাপকরা বলেছেন-
    স্ট্রোক অাজ অকালে কেড়ে নিচ্ছে মানুষের প্রান৷ যদি দেখেন কারো স্ট্রোক হচ্ছে তাহলে রোগীকে বাঁচানোর জন্য আপনাকে জরুরীভিত্তিতে নিম্নলিখিত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে একজন মানুষের জরুরী ভিত্তিতে প্রাথমিক চিকিৎসা এবং বিশ্রামের প্রয়োজন হয়।
    যদি স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগী দেখেন তবে তাকে তাৎক্ষনিক সরানো যাবে না কারন মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বিস্ফোরিত হতে পারে, এটা ভাল হবে যদি আপনার বাড়ীতে পিচকারি সুই থাকে, অথবা সেলাই সুই থাকলেও চলবে, আপনি কয়েক সেকেন্ডের জন্য আগুনের শিখার উপরে সুচটিকে গরম করে নেবেন যাতে করে এটি জীবাণুমুক্ত হয়৷
    তারপর রোগীর হাতের ১০ আঙ্গুলের ডগার নরম অংশে ছোট ক্ষত বা বিদ্ধ করতে এটি ব্যবহার করুন। এমনভাবে করুন যাতে প্রতিটি আঙুল থেকে রক্তপাত হয়, কোন অভিজ্ঞতা বা পূর্ববর্তী জ্ঞানের প্রয়োজন নেই। কেবলমাত্র নিশ্চিত করুন যে আঙ্গুল থেকে যথেষ্ট পরিমাণে রক্তপাত হচ্ছে কি না। এবার ১০ আঙ্গুলের রক্তপাত চলাকালীন, কয়েক মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন দেখবেন ধীরে ধীরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠছে।
    যদি আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বিকৃত হয় তাহলে তার কানে ম্যাসেজ করুন। এমনভাবে তার কান ম্যাসেজ করুন যাতে ম্যাসেজের ফলে তার কান লাল হয়ে যায় এবং এর অর্থ হচ্ছে কানে রক্ত পৌঁছেছে। তারপর প্রতিটি কান থেকে দুইফোঁটা রক্ত পড়ার জন্য প্রতিটি কানের নরম অংশে সুচ ফুটান। কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন দেখবেন মুখ আর বিকৃত হবে না। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে রোগীর অবস্থা একটু স্বাভাবিক হলে যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি করান।
    জীবন বাঁচাতে রক্তক্ষয়ের এই পদ্ধতি চীনে প্রথাগতভাবে চিকিৎসার অংশ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এই পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগ, ১০০% কার্যকরী হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে।

Related Posts

8 Comments

Leave a Reply

Press OK to receive new updates from Firstsheba OK No