এই বছরের প্রথম সূর্যগ্রহণ দেখা মিলবে আগামী একুশে জুন অর্থাৎ রবিবার।
এই সূর্যগ্রহণ টি কোন সাধারন সূর্যগ্রহণ খন্ড গ্রাস বা পূর্ণগ্রাস নয় এটা একটি বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ।
এর আগে গেল মাসে একটি চন্দ্রগ্রহণে হয়েছিল সেটা সহজে হয়তো অনেক দেশ থেকে দেখা যায় নি শুধুমাত্র দুরভিক্ষন দেখা গিয়েছিল কারণ এই চন্দগ্রহণ টা খুবই গভীরতা হয়েছিল এবং খুব ক্ষুদ্র ছিল তাই সেটা দেখা যায়নি খালি চোখে।
আগামী একুশে জুন অর্থাৎ রবিবারে যে সূর্যগ্রহণ টা আসতে চলেছে সেটা কোন সাধারণ সূর্যগ্রহণ না এটা একটা বড় আকারের সূর্যগ্রহণ এই সূর্যগ্রহণ কে রিং অফ ফায়ার বলে অভিহিত করা হয়েছে।
এই সূর্যগ্রহণ টি সবথেকে বেশি ভালো দেখা যাবে ভারতের যশিমঠ শহর থেকে এই শহর থেকে একমাত্র পরিষ্কারভাবে দেখা যাবে এই সূর্যগ্রহণ কি এই সূর্যগ্রহণ টি প্রথমে শুরু হবে কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের একটি শহর থেকে।
বিজ্ঞানীরা বলেছে এই সূর্যগ্রহণ টা যেন খালি চোখে না দেখা হয় কারণ এতে চোখের ক্ষতি হতে পারে
তাছাড়া বিজ্ঞানীরা বলেছে যদি এই সূর্যগ্রহণ এর দিকে আপনার তাকানোর ইচ্ছে থাকে তাহলে আপনি চোখে সানগ্লাস পড়ে নিবেন অথবা এক্সরে পেপার চোখের উপরে দিয়ে নিবেন!
কারণ তারা আরও বলেছে যে আপনি যদি খালি তোকে এই দিকে তাকান তাহলে আপনার চোখের জ্যোতি পুরো নষ্ট হয়ে যেতে পারে এমনকি আপনি অন্ধ হয়ে যেতে পারেন”!
তবে এই সূর্যগ্রহণ টি বাংলাদেশ থেকেও সম্পন্ন ভাবে দেখা যাবে বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী কিছু কিছু বিভাগের ক্ষেত্রে তারতম্য ঘটতে পারে তবে বাংলাদেশ সময় অনুযায়ী 11 টা 30 মি: থেকে 2:30 অথবা 50 মিনিটের কাছাকাছি সময় পর্যন্ত এই সূর্যগ্রহণ থাকতে পারে!
তবে এই সূর্যগ্রহণ থেকে রিং অফ ফায়ার বলার মূল কারণ হলো : এই সূর্য গ্রহণের মাঝখানে কিছু থাকবে না অর্থাৎ সূর্যের মাঝখানে কিছু থাকবে না চারিদিকে শুধু আগুনের মত থাকবে , অর্থাৎ আগুন লাগায় দিলে একটা রিংয়ে যেমন দেখা যায় চারিপাশে আগুন তাকে মাঝখানে অর্থাৎ একটু ফাঁকা তাই সূর্যগ্রহণ কে রিং অফ ফায়ার বলে অভিহিত করা হয়েছে।