প্রশ্ন:বর্তমানে তোমার পরিবারে যে সকল সদস্য রয়েছেন তারা বিকাশের কে কোন পর্যায়ে অবস্থান করছে তা শনাক্ত কর এবং তাদের বৈশিষ্টগুলো বর্ণনা কর।
উত্তর:মানুষের শারীরিক বিকাশ অত্যন্ত একটি জটিল প্রক্রিয়া। মানুষের পরিপক্কতা এবং অভিজ্ঞতার উন্নয়নে মানব বিকাশজনিত পরিবর্তন হতে পারে। মানব বিকাশের পর্যায়গুলো হলো জৈবিক ,শারীরিক ,মানসিক এবং সামাজিক। পরিবর্তনের মাধ্যমে মানুষের শারিরীক বিকাশ ঘটে।
আমার পরিবারে আমার মা বাবা ,ভাই আর আমি সহ মোট চারজন সদস্য আছে। আমার পরিবারের সদস্যরা বিকাশের যে যে পর্যায়ে আছে তাদের বৈশিষ্টগুলো এবং বিকাশের স্তরগুলো নিম্নে চোখ আকারে বর্ণনা করা হলো:
১.মা ও বাবার বয়স ৪০ থেকে ৫০ এর মধ্যে। তারা দুজন মধ্যবয়স্ক। বিকাশের এ পর্যায়ে দৈহিক আকার ও আয়তনের পরিবর্তন ঘটে। আচরণ ,দক্ষতা ও কর্মক্ষমতা কমতে থাকে ,চিন্তাশক্তি ও স্বরণশক্তি কমতে থাকে।
২.ভাই এর বয়স ১৮ বছর। যা কৈশোরকালের মধ্যে পরে। এ পযায়ে হরমোনগত অনেক পরিবর্তন ঘটে। ফলে দৈহিক আকার আয়তন ক্রমবর্ধমান থাকে দেহ গঠিত হতে থাকে ,আচরণ ,দক্ষতা ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে থাকে। এ বয়সে চিন্তাশক্তি ও স্নরণশক্তি বৃদ্ধি পে। বিমূর্ত বিষয়ে চিন্তা করতে পারে অর্থাৎ যে বিষয়ে চোখে দেখা যায় না যেমন ,স্নেহ ,ভালোবাসা ইত্যাদি বিষয়গুলো বুঝতে পারে।
৩.আমি ৬ থেকে ১১ বয়স বছর বয়সে মধ্যে বয়স। এটি বিকাশের প্রারম্ভিক স্তরগুলোর একটি,তাই এ পর্যায়ে বিকাশের বৈশিষ্টগুলো ধীরে ধীরে অর্জিত হতে থাকে। আচরণগত দক্ষতা শিখতে শুরু হয় ,কর্মক্ষমতা তৈরী হতে থাকে ,বুঝার ক্ষমতা যুক্তিপূর্ণ চিন্তাভাবনা তৈরী হয় ধীরে ধীরে ,দৈহিক বৃদ্ধি ঘটতে পারে।
উপসংহার:
উপরোক্ত তথ্যমতে এবং আমার সদস্যদের আচার আচরণ দেখে আমি বুঝতে পারি যে ,তারা সবাই তাদের পর্যায় অনুযায়ী যথাযথ আচরণ করছে। মানব বিকাশের পর্যায়ের কয়েকটি বিশেষ তত্ত্ব রক্ষা যে ,পর্যায়গুলো নির্বিচার করে
প্রশ্ন:বর্তমানে তোমার পরিবারে যে সকল সদস্য রয়েছেন তারা বিকাশের কে কোন পর্যায়ে অবস্থান করছে তা শনাক্ত কর এবং তাদের বৈশিষ্টগুলো বর্ণনা কর।
উত্তর:মানুষের শারীরিক বিকাশ অত্যন্ত একটি জটিল প্রক্রিয়া। মানুষের পরিপক্কতা এবং অভিজ্ঞতার উন্নয়নে মানব বিকাশজনিত পরিবর্তন হতে পারে। মানব বিকাশের পর্যায়গুলো হলো জৈবিক ,শারীরিক ,মানসিক এবং সামাজিক। পরিবর্তনের মাধ্যমে মানুষের শারিরীক বিকাশ ঘটে।
আমার পরিবারে আমার মা বাবা ,ভাই আর আমি সহ মোট চারজন সদস্য আছে। আমার পরিবারের সদস্যরা বিকাশের যে যে পর্যায়ে আছে তাদের বৈশিষ্টগুলো এবং বিকাশের স্তরগুলো নিম্নে চোখ আকারে বর্ণনা করা হলো:
১.মা ও বাবার বয়স ৪০ থেকে ৫০ এর মধ্যে। তারা দুজন মধ্যবয়স্ক। বিকাশের এ পর্যায়ে দৈহিক আকার ও আয়তনের পরিবর্তন ঘটে। আচরণ ,দক্ষতা ও কর্মক্ষমতা কমতে থাকে ,চিন্তাশক্তি ও স্বরণশক্তি কমতে থাকে।
২.ভাই এর বয়স ১৮ বছর। যা কৈশোরকালের মধ্যে পরে। এ পযায়ে হরমোনগত অনেক পরিবর্তন ঘটে। ফলে দৈহিক আকার আয়তন ক্রমবর্ধমান থাকে দেহ গঠিত হতে থাকে ,আচরণ ,দক্ষতা ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে থাকে। এ বয়সে চিন্তাশক্তি ও স্নরণশক্তি বৃদ্ধি পে। বিমূর্ত বিষয়ে চিন্তা করতে পারে অর্থাৎ যে বিষয়ে চোখে দেখা যায় না যেমন ,স্নেহ ,ভালোবাসা ইত্যাদি বিষয়গুলো বুঝতে পারে।
৩.আমি ৬ থেকে ১১ বয়স বছর বয়সে মধ্যে বয়স। এটি বিকাশের প্রারম্ভিক স্তরগুলোর একটি,তাই এ পর্যায়ে বিকাশের বৈশিষ্টগুলো ধীরে ধীরে অর্জিত হতে থাকে। আচরণগত দক্ষতা শিখতে শুরু হয় ,কর্মক্ষমতা তৈরী হতে থাকে ,বুঝার ক্ষমতা যুক্তিপূর্ণ চিন্তাভাবনা তৈরী হয় ধীরে ধীরে ,দৈহিক বৃদ্ধি ঘটতে পারে।
উপসংহার:
উপরোক্ত তথ্যমতে এবং আমার সদস্যদের আচার আচরণ দেখে আমি বুঝতে পারি যে ,তারা সবাই তাদের পর্যায় অনুযায়ী যথাযথ আচরণ করছে। মানব বিকাশের পর্যায়ের কয়েকটি বিশেষ তত্ত্ব রক্ষা যে ,পর্যায়গুলো নির্বিচার করে