আসসালামু আলাইকুম, সবাই কেমন আছেন? আজকে আমি এই পোস্ট এ অষ্টম শ্রেণির ৬ষ্ঠ সপ্তাহ এর গার্হস্থ্য বিজ্ঞান এ্যাসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন ও একটি নমুনা উত্তর লিখে দিব। উত্তরটি হুবুহু না লিখে ধারণা নিয়ে লিখবে। পোস্ট টি ভালো লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবে।
এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ-
১। শিশুর বয়সের উপর ভিত্তি করে শিশুকালের
বিভিন্ন নামকরণ করা হয়েছে। নিম্নোক্ত ছকে নাম
অনুযায়ী শিশুকালের বয়সসীমা এবং তাদের
শিশুকালের নাম
বয়স সীমা বৈশিষ্ট্য-
১/নবজাতক
২. অতি শৈশবকাল
৩. প্রারম্ভিক শৈশব
৪/মধ্য শৈশব
তুমি কী সৰ বয়সের শিশুর সাথে একই ধরনের
আচরণ করবে? যুক্তি দিয়ে বােঝাও।
বিকাশের নমুনায় কতগুলাে ধাপ বা পর্যায় আছে জন্মমুহূর্ত হতে পরিণতি লাভ পর্যন্ত সময়কে বয়স ও বৈশিষ্ট্যের
ভিত্তিতে কতগুলাে স্বাপে বিভক্ত করা হয়েছে।
প্রত্যেক থাপের যেমন নিজস্ব বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে তেমনি বিভিন্ন খাপের বিকাশমূলক কাজও ভিন্ন রকম।
মনােবিজ্ঞানীগণ বিভিন্ন বয়সের বৈশিষ্ট্য ও বিকাশমূলক পরিবর্তনের ধারা অনুযায়ী জন্মমুহূর্ত থেকে বয়ঃসন্ধিক্ষণ
পর্যন্ত এবং মৃত্যু পর্যন্ত বয়সকে কতগুলাে ভাগে বিভক্ত করেছেন:
শিশুর বয়স এর উপর ভিত্তি করে শিশুকালের বিভিন্ন নামকরণ করা হয়েছে। নিম্নে বয়স
অনুযায়ী বয়সসীমা এবং
শিশুকালের
বৈশিষ্ট্য দেওয়া হলো-
বি:দ্র : দুঃখিত আমি ছক দিতে পারিনি,তোমরা ছক আকারে খাতায় লিখবে।
শিশুকালের নাম-
১/নবজাতক-
বয়সসীমা-
ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর থেকে এক সপ্তাহ বা ১৫দিন
দিন পর্যন্ত।
বৈশিষ্ট্য-
১/প্রতিদিন ১৩ থেকে ১৮ দিন পর্যন্ত ঘুমায়।
২/ দুই থেকে তিন ঘন্টা পরপর ঘুম থেকে জেগে উঠে।
৩/হঠাৎ কোনো শব্দ শুনে জেগে উঠে।
২/
শিশুকালের বৈশিষ্ট্য-
অতি শৈশব কাল-
বয়সসীমা-
২সপ্তাহ থেকে ২ বছর-
বৈশিষ্ট্য-
১/শিশুর বিকাশ দূরন্ত ভাবে বাড়ে।
২/শিশু হাটতে পারে।
৩/শিশু কথা বলতে পারে।
৩/শিশুকালের বৈশিষ্ট্য-
প্রারম্ভিক শৈশব কাল
বয়সসীমা-
২ বছর থেকে ৬ বছর
বৈশিষ্ট্য-
১/শিশুর প্রচুর পরিমাণে কথা বলে।
২/শিশু অনেক কিছু শিখতে চায়।
৩/স্কুলে যাওয়া শুরু করে।
৪/শিশুকালের বৈশিষ্ট্য-
মধ্য শৈশব-
বয়সসীমা-
৬ থেকে ১০ বছর
বৈশিষ্ট্য-
১/শিশু শারীরিক গতি ধীর গতিতে চলে।
২/শিশু দক্ষ হয়ে উঠে।
৩/শিশুর নিজ কাজ নিজে করতে চায়।
সব বয়সের শিশুর সাথে একই ধরনের আচরণ করবে। কারন বিভিন্ন বয়সের শিশুর সাথে শিশুর মধ্যে চারিত্রিক
বৈশিষ্ট্য পার্থক্য থাকলেও সকলেই শিশু।
যেকোন বয়সের শিশু হােক না কেন তাদের সাথে আমি যদি ভাল আচরণ করে তাহলে তা ছােট হােক বা বড়
হােক সকলের সাথে ভালাে আচরণ করবে।
কিন্তু আমরা যদি কম বয়সী শিশুদের সাথে খুব ভালাে ব্যবহার করি কিন্তু বেশি বয়সের শিশুদের তেমন আচারণ
না করি, আর বড় শিশুরা ভুল করলে তা শুধৱেনা দিয়ে শাসন করি।
তাহলে তাদের মন মানসিকতা ভেগে যাবে, যায় ফলে নদের নানা রকমের বিপদেৱৰা খারাপজাজে জরিয়ে
পরবে।
তাই আমাদের সকলের উচিত সজনা শিশুদের সাথে ভালাে আচরণ প্রদশণ করা।
আজকের শিশু আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তাহলে সব শিশুরা একদিন দেশের নাম সারা বিশ্বে উজ্জ্বল করবে।
ধন্যবাদ।