- ব্রাকের প্রতিষ্ঠাতা প্রয়াত স্যার ফজলে হাসান আবেদের মরদেহ ঘিরে রোববার ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে ব্যতিক্রমী এক পরিবেশ তৈরি হয়েছিল।
চিন্তাধারা ও মতবাদের গভীর বিভাজনের এই সময়ে নানা মতাদর্শের মানুষজন তার প্রতি শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানাতে এক জায়গায় এসেছিলেন।
সকাল দশটার দিকে সাদা ফুলে সাজানো একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে তার মরদেহ নিয়ে আসার আগেই ঢাকার আর্মি স্টেডিয়াম মানুষজন জড়ো হতে থাকেন। হাতে করে ফুল নিয়ে এসেছিলেন প্রায় সবাই।
দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল, দেশি ও বিদেশি উন্নয়ন সংস্থার নেতৃবৃন্দ, শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, ব্যবসায়ী – সকল ধরনের মানুষ উপস্থিত হয়েছিলেন। সবাই তাকে ‘আবেদ ভাই’ বলে তাকে সম্বোধন করছিলেন।
Image copyrightGETTY IMAGESবিভিন্ন স্তরের হাজার হাজার মানুষজন তাকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
Image captionবিভিন্ন স্তরের হাজার হাজার মানুষজন তাকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
উন্নয়ন খাতে তার সমসাময়িক আরেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনুস তাকে স্মরণ করে বলেন, “মানুষের জীবন পরিবর্তনে যত কিছু লাগে, প্রত্যেক কাজে তিনি শরীক হয়েছেন। শুধু কয়েকটা ছোটখাটো দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য নয়, সকল মানুষের কাছে পৌঁছানোর চেষ্টা করে গেছেন, এবং তিনি সফল হয়েছেন।”ড. ইউনুস মনে করেন বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষের প্রায় সবাই কোন না ভাবেই স্যার আবেদের সঙ্গে জড়িত।
“তার প্রতিষ্ঠানের কর্মসূচী, তার প্রতিষ্ঠান যে সেবা দেয় কোন না কোন ভাবে আমরা সবাই তার সাথে জড়িত।”
বিখ্যাত “ডিবাইড এন্ড রুল” এর ইতিহাস
বিখ্যাত ডিভাইড এন্ড রুল উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের প্রক্রিয়া শুরু হয় ব্রিটিশ শাসনামলে। ব্রিটিশ সরকার উপমহাদেশে তাদের শাসনকে চিরস্থায়ী করার...