আমি যখন ক্লাস ফাইভে পড়ি তো একদিন ক্লাসে একটি নতুন মেয়ের আগমন ঘটে তো প্রথম দেখাতেই ওকে আমার ভালো লেগে যায়। ওর নাম জানতে পারলাম মেম হাজিরা নেওয়ার সময়। ওর নাম হচ্ছে মোছাঃ বর্ণী খাতুন।তো সেই সময় বুঝতাম না ভালোবাসা কি শুধু এইটুকুই বুঝতাম ওকে আমার ভালো লাগত।তাই নতুন নতুন জামা কাপড় পড়ে স্কুলে যেতাম।মাঝে মাঝে ওর দিকে তাকিয়ে মুসকি মুসকি হাসতাম।টিফিনের সময় বর্ণী যখন ওর বান্দবীদের সঙ্গে খেলা করত এই ধর গোল্লাছুট, কিতকিত,এক কা দুককা ও মাঝে মধ্যে একটু জোরে জোরেই হাসত তখন সেই হাসি তে মুগদ্ধ হতাম।যাইহোক এর পর আমাদের বিদায় অনুষ্ঠান হয়ে গেল পি এস সি পরীক্ষা দিয়ে তো ক্লাস সিক্সে ভর্তি হওয়ার পালা তো আমাদের বেলায় নাকি আবার ভর্তি পরীক্ষা দিতে হবে।যথারীতি ভর্তি পরীক্ষা দিতে গেলাম দেখি একটা বড় রুমে সবাই গিয়ে ঢুকতেছে আমি ও গেলাম সবার পিছন পিছন তো বসে গল্প করতেছি এখনো খাতা দেয়নি।আমি খুজতেছি বর্ণী কোথায় সেই সময় দেখি পেস্ট কালারের জামা পরে একটি নতুন মেয়ে অনেকেই নতুন কিন্তু আমার দৃষ্টি কারল ওই মেয়েটা শুধু দেখলাম ওর পাশে বসা মেয়েটার সঙ্গে হেসে হেসে কথা বলতেছে।ওদিকে আর মন না দিয়ে বর্ণীকে খুজতে লাগলাম ও সামনের দিকে বসেছে।অবশেষে খুজেপেলাম, লাল জামা পরে এসেছে।স্যার চলে আসল ,একটা নির্বচনি প্রশ্নের শিট দিল, তো স্যার বলেদিলেন সঠিক উওরে টিক দিতে হবে।তাই করলাম পরীক্ষা শেষ হয়েগেল ১২ টার মধ্যে বাহিরে এসে শুনি রেজাল্ট আজকেই দিবে তাও আবার বিকেলে।মেম যাদের বাড়ি কাছে তাদের খেয়ে আসতে বললেন আমাদের বাড়ি যেহেতু কাছে সেহেতু খেয়ে আসলাম।কিছুক্ষণ মাঠের মধ্যে বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করছি আর ভাবতেছি রেজাল্ট কবে দিবে।সেই মেম রেজাল্ট শিট নিয়ে বাহিরে আসল ।সবাই কে ডাকতেছে তো আমরা সবাই অফিস কক্ষের সামনে জরো হয়েছি।রেজাল্টের শোনার জন্য উদগ্ৰীব হয়ে আছি।প্রথমে ‘ক’ শাখার রেজাল্ট দিচ্ছে ১রোল হয়েছে নাকি মারফিয়া এটা তো অপরিচিত নাম চিনলাম না সে ওখানে উপস্থিত ছিলনা যদিও বা সবাই ওকে দেখতে চাচ্ছিল যাই হোক আমি চাচ্ছিলাম আমরা যেন একই শাখাতে পড়ি তারপর চতুর্থ নাম্বারে আসল আমার নাম আর ষষ্ঠ নাম্বারে আসল বর্ণীর রোল আমি খুব খুশি কারণ একই শাখাতে পড়েছি।জানুয়ারির এক তারিখে বই পেলাম তার পরদিন থেকেই ক্লাস শুরু তো ক্লাসে গেলাম তো দেখি সেই মেয়েটাও আমাদের শাখাতে যথারীতি ক্লাস শুরু মেম প্রথমেই হাজিরা নিচ্ছে তো প্রথম দিন তাই নাম ও তার সঙ্গে রোল বলে দিচ্ছে যে মারফিয়া এক রোল তখন দেখি সেই মেয়েটা যাকে পরিক্ষার হলে দেখেছিলাম।পরে শুনলাম ও নাকি রিপন স্যারের মেয়ে।ওকেও ভালো লাগত কিন্তু বর্ণীর মত না।তখনো বুঝতাম না ভালোবাসা কি।সেই সময় আরো অনেককেই ভালো লাগত কিন্তু বর্ণীর মত না।আজ এ পর্যন্তই।বাকি অংশ খুব শীঘ্রই আসবে ইনশাআল্লাহ।
এডস দেখে ইনকাম করার উপাই!
এডস দেখে আয় করুন এই কোরাইন্টাইনে আপনারা অনেকে আউটসোরসিং এ ইনকাম করতে বিভিন্ন সাইটে ঘুরছেন কিন্তু কোন ভাবে আয় করতেপারছেন...