আসসালামুআলাইকু।
আশাকরি সবাই ভাল আছেন,,,,,,,,,,,,
আজকে আমি বলতে চাচ্ছি নারী জাতী এহতো অপমানিত কেন?
আজ নারী জাতী সে তার দায়িত্বকে ছেড়ে দিছে তাই তারা আজ এতো অপমানি, নারীজাতী হচ্ছে ঘরের সুভা। তারা তাদের নিজ ঘরকে ছেড়ে তারা বাহিরে বাহিরে বেপর্দা হরে ঘুরছে, অথচ আমরা যদি চিনের দিকে থাকায়, তহলে দেখবেন তারা পর্দাকে নিষেধ করছিল, এখন আল্লাহ তাদের জন্য মাক্স আবশ্যক করে দিছে।। অন্য দিকে থাকালে দেখতে পাই, ২০২০ সাল শুরু হতেই যত গুলা ধর্ষন হয়ছে তা রেকর্ড হয়ে গেছে।বাংলাদেশে কেন এতো ধর্ষণের শিকার হচ্ছে? এই সব বেপর্দা আর বেহাইয়া পনা বেরে যাওয়ার জন্য গঠতেছে, আমরা যদি আমাদের মা বোনকে পর্দায় রাখতাম, তাহলে আর আমাদের মা বোনকে তার শিকার হতে হতো না।আর একজন মেয়ে যখন বেপর্দা হয়ে একা একা রাত্রে হটে যাবে, তখন তো দুষ্ট লোকেরা তার সুযোগ খুঁজবে। আমরা যদি তাদেরকে সেই সুযোগ না দেয় তাহলে কি তারা সেই সুযোগ কখন পাবে? তারা তো চায় যে কখন সে সুযোগটা পাবে। তারা তো শিকারীর মত উত পেতে থাকে, যখন সে তার শিকার পেয়ে যায়, তখনেই সে শিকার করে বসে।আমরা যদি সবাই এই বিষয়ে সতর্ক থাকতাম তাহলে আর আমাদেরকে এতো ধর্ষণের শিকার হতে হতো ।। আমরা সতর্ক হয়ে যায় দেখবেন তারা এমনিই লেজ গুটিয়ে চলে যাবে। আর এই পর্দা করা হচ্ছে ফরজ, আর যে ফরজকে ত্যাগ করে তার কবিরা গুনাহ হয়।নামাজ যেমনিভাবে ফর, তেমনিভাবে পর্দা করাও ফরজ। আর ফরজ ত্যাগকারীর জন্য অনেক শাস্তির কথা বলা হয়ছে। আর এই বিষয়ে কুরআন – হাদিসে অনেক বর্ণনা রয়েছে। এই পর্দার বিধান তেমনিভাবে মহিলাদের উপর ফরজ, তেমনিভাবে পুরুষের উপরও ফরজ। পুরুষরা তেমনিভাবে বেগানা মহিলাদেরকে দেখ জায়েয নাই, তেমনিভাবে মহিলারাও গাইরে মাহরাম ( অর্থাৎ যেই পুরুষদের সামনে ঐ মহিলার যাওয়া নিষেধ) পুরুষকে দেখতে পারবে না। “””””” হাদিস শরিফে আসছে,,,,,,, একবার হুজুর সাঃ তাঁর স্ত্রীদের বসে ছিলেন, তখন একজন সাহাবী আসলেন। তিনি ছিলেন অন্ধ। যখন ঐ সাহাবী ঘরে আসার অনুমতি চাইলেন তখন হুজুর সঃ তার স্ত্রীদেরকে ভিতরে যাওয়ার জন্য বললেন। স্ত্রীরা বললো, হুজুর সাঃ সে তো অন্ধ, আমাদেরকে সে দেখতে পারবে না। আমরা এখানেই বসে থাকি। হুজুর সাঃ বললেন, তোমাদেরকে সে দেখতে পারবে না ঠিক। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখবে। পুরুষ মহিলাকে তেমনিভাবে দেখতে পারবে না ,, তেমনিভাবে মহিলা ও পুরুষকে দেখতে পারবে না,,,,,,,,,হুজুর সাঃ এর প্রতিটি কথা তিনি নিজে থেকে বলেন না, আল্লাহ তায়ালা তাঁকে সব জানিয়ে দেন।
আসলে আমরা যদি ইসলামের প্রতিটি নিয়ম – কানুন মেনে চলতে পারতাম তাহলে আর আমাদের এই অবস্থা দেখতে হতো না। এতো মায়ের কান্না দেখতে হতো না।
আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঐ চৌদ্দশত বছর আগেই তিনি আল্লাহ তাঁকে জানিয়ে দিছিলেন যে, এমন একটা অবস্থার সম্মুখীন হতে হবে, তাই তিনি আগে থেকেই এই বিধান করে করে গেছেন। আর আল্লাহ ও তার নবীর কথা যারা মানে না, তাদের অবস্থা এমনেই হবে।
আসেন আমরা পর্দার গুরুত্ব দেয়, তাহলেই আমাদের সমাজ আর এমন তাকবে না।
আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন,,,আমিন।,।।।
শুভ কামনা রইলো সবার জন্য
লেখকের এই প্রথম নিজের হাতে লিখে কোনো লেখা পুষ্ট করা।
….লেখক…..
জিয়াদ হাসাান