আসসালামুওয়ালাইকুম বন্ধুরা। কেমন আছেন আপনারা সবাই?
রাত জাগা আমাদের একটি অসুখে দাড়িয়ে গেছে।কারনে অকারনে আমরা রাত জাগতে খুবই পছন্দ করি ইদানিং কালে। তবে অনেক পেছনে তাকিয়ে দেখলে দেখা যাবে আমাদের নানা দাদা দের আমলে মানুষের এত বিনোদনের মাধ্যমও ছিল না তারা এত রাতও জাগতোওনা।তাদের শরীরও ঠিক থাকত।রাত জাগলে কি কি ধরনের অসুবিধা হয় তা আপনারা সকলেই জানেন সেই কথা নিয়ে নতুন করে কেচ্ছা কাহিনি বলার শখ আমার হয়নি।অনেকে বলবে জ্ঞান দিতে এসেছি। আসলে তা নয়, আজকে আমি কথা বলব কি করলে ধীরেধীরে আপনাদের রাত জাগার অভ্যাসটা চলে যাবে তা নিয়ে।
অতিরিক্ত রায় জাগার অভ্যাস তো আপনাদের একদিনে হয়নি তেমন একদিনে যাবেও না অভ্যাসটা। ধীরে ধীরে চলে যাবে। নিয়মিত কিছু নিয়ম অনুসরন করলে।
প্রতিদিন গোসল করুন প্রয়োজনের চেয়ে বেশি সময় ধরে মাথায় পানি দিন। এতে করে মাথা ঠান্ডা থাকবে।ঘুম ভালো হবে।
নিয়মিত কাজ করুন সারাদিন শুয়ে বসে না থেকে হাটাচলা করুন। শরীরে ক্লান্তি আসতে দিন। শরীরকে বিশ্রামের জন্য কিছুটা উৎসুক হতে দিন
নিয়মিত খাবার খান রাতে ঘুমোনোর আগে হালকা কুছু হলেও খাওয়া দাওয়া করুন খালি পেটে ঘুমবেন না কখনোই।
রাতে ঘুমনোর আগে এক পৃষ্ঠা হলেও বই পড়ার অভ্যাস করুন। একটি ভালো বই এর নাম বলতে পারি ‘দ্যা পাওয়ার অব পজিটিভ থিংকিং’
সমস্ত দুশ্চিন্তা বাহিরে রেখে ঘরে আসুন।
আর সর্বশেষ টিপস যদি উপরের কোনো কিছুতেই কাজ না হয় তাহলে একদিন সারা রাত জেগে জেগেই কাটিয়ে দিন। তার পরে সকাল হলে যে যে যার যার মতো প্রার্থনা করে দিন টা শুরু করুন সকাল সকাল গোসল দিন, এর পরে সারাদিনের কাজ কর্ম স্বাভাবিক ভাবে করুন। অনেক ঘুম আসতে পারে তবে আপনাকে যেটা করতে হবে একদমই ঘুমনো যাবেনা। আপনি সারাদিন পরে রাতের যে সময়টায় ঘুমোতে যান সেই সময় টায় বিছানে গিয়ে রুমের লাইট অফ করে চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকুন, ক্লান্ত শরীরে অবসাদ কখন ঘুম নিয়ে আসবে তা বুঝতেই পারবেন না।
আশা করি টিপস গুলো আপনাদের ভালো লেগেছে।
ধন্যবাদ বন্ধুরা।
গুগোল লেন্স মাল্টি-সার্চ ব্যবহার করে সার্চ করবেন কীভাবে এবং কেন?
গুগোল আমাদের নিকট অতি প্রয়োজনীয় একটি নাম। এটি শুধু সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে আমাদের কাছে পরিচিত নয়। এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের...