গল্প তো অনেক হয়,কিন্তু অদ্ভুত ধরনের গল্প খুব কমই হয়।যে গল্পে ভালো লাগা,খারাপ কিছু সময়,কিছু অজানা তথ্য সব কিছু মিলিয়েই চমৎকার গল্প হয়।কিন্তু এই রকম গল্প খুব মানুষ ই বলতে পারে বা লিখতে পারে।
প্রাচীন কালের মানুষদের মতো কিছু গল্প কাহিনী সব ছেলে-মেয়েদেরই পছন্দ হয় না।খুব কম সংখ্যক মানুষের ই পছন্দ হয়।
তো গল্প প্রেমিকদের আজ আমি একটি গল্প লিখতে যাচ্ছি, আশা করি সবাই পড়বেন।
দেশের কোনো এক অজ পাড়ায় এক ছেলের জন্ম। সেই পাড়ায় মানুষের মতামতগুলো ছিল অন্য রকম।কারো সাথে কারো মিল নেই।এক গ্রামের সাথে অন্য গ্রামের কোনো মিল ছিল না।কেউ এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যেতে পারতো না।তো সেই গ্রামে একটি ছেলের জন্ম হয়, নাম তার আকাশ। সে অদ্ভুদ টাইপের তার গ্রামের কারো সাথেই তার মিল নেই। তার চিন্তা-ভাবনা অন্য রকম।সে চাই সবাই মিলেমিশে থাকবে।কিন্তু তার এই চিন্তা-ভাবনা শুধু তারই আর কেউ এটা নিয়ে ভাবে না।
তাই সে তার গ্রামের সমস্যা নিয়ে চিন্তা করতে লাগলো। কি কারোনে তার গ্রামের মধ্যে এই বিবাদ। এসব চিন্তা করতে করতেই নিলার সাথে দেখা।নিলা অন্য গ্রামে থাকে,তাই আকাশকে বলতে পারে না,সে কত টুকু আকাশকে ভালোবাসে।
আকাশ তার চাচাকে তাদের গ্রামের বিবাদ সম্পর্কে জানতে চায়।কিন্তু তার চাচা আরও রেগে যায়।তাই সে নিরুপায় হয়ে বাসা থেকে বের হয়ে,গ্রামের বৃদ্ধ লোকদের কাছে যায়।তার পর সে তার গ্রামের বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করে কি কারণে এমন হয়েছে,বৃদ্ধ সব কিছু বলে,কি কি কারণে বিবাদের সৃষ্টি হয়েছে।তখন সে নীলাদের বাড়িতে যায়।আর নীলার বাপকে বলে সব কিছু, তখন নীলার বাপ শুনে অবাক হয়ে যায়।
তখন নীলার বাপ তাকে বলে ঐ গোপন কথা কওকে না বলতে,কিন্তু আকাশ গ্রামের সব মানুষকে ডেকে একত্রিত করে আসল কাহিনী বলে দেয়।আর মানুষ জানতে পারে নীলার বাবার ষড়যন্ত্রের জন্য দুই গ্রামের মানুষের মধ্যে যত সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে।তাই এলাকার সকলে তাকে শাস্তি দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেয়। তখন আকাশ এসে সবাইকে বুঝাতে সক্ষম হয়, যে আপরাধীকে শাস্তি না দিয়ে,ক্ষমা করে দেওয়া উচিত। আকাশের কথা মতো সবাই তাকে মাফ করে দেয়।
তখন নীলার বাবা তার ভুল বুঝতে পারে।আর আকাশের সাথে নীলার বিবাহের জন্য প্রস্তাব দেয়।আর আকাশও রাজি হয়ে যায়।ফলে তাদের বিবাহে যায়।আর ঐ গ্রামের মানুষ সুখ-শান্তিতে দিন অতিবাহিত করে।তারপর থেকেই আকাশকে সেই দুই গ্রামের মন্ডল বানায়।আর আকাশও খুশি মনে মন্ডল হয়ে যায়। এক বছর পর আকাশের ঘরে একটি কন্যা সন্তান হয়।আর এভাবেই তাদের সুখের দিন অতিবাহিত হতে থাকে।
কাদেরকে বন্ধু বানাবো আমরা?
কাদের বন্ধু বানাবো? আমার সল্প দৈর্ঘ্যের জীবনের ক্ষুদ্র অবিজ্ঞতা থেকে আমি বলব, কাউকে বন্ধু নামে স্বীকৃতি দেয়ার পূর্বে তার পরিবার...