শিক্ষাজীবনকে বলা হয় সোনালি জীবন।এই শিক্ষাজীবনের উপর নির্ভর করে মানুষের কর্মজীবন।আমরা যদি এই শিক্ষাজীবনকে যথাযথ ব্যবহার করি তাহলে আমাদের কর্মজীবনটা হবে অনেক সর্মানীয় এবং আনন্দময়।আর আমরা যদি এই শিক্ষাজীবনকে যথাযথ ব্যবহার না করি তাহলে আমাদের কর্মময় জীবনটা মোটেও সুখকর হবে না।তাই আমার এই লেখাটা হলো,কি করে আপনারা শিক্ষাজীবনে সফল হতে পারবেন?এর জন্য আমি ৬ টি উপায় বলবো:
১.ছাত্রজীবনে আপনার একমাএ কাজ হলো শিক্ষা অর্জন করা।আর তার জন্য আপনাকে অবশ্যই বই পরতে হবে।আপনি নিজের ইচ্ছে মতো বই পড়তে পারেন,ফলে আপনি অনেক কিছু জানবেন এবং শিখবেন যার ফলে আপনি একজন শিক্ষিত লোক হতে পারবেন।
২.শুধু পাঠ্যবই পড়লেই হবে না,সব ধরনের বই পড়তে হবে।বর্তমান দেশে ছাএের অভাব নেই।ফলে এত ছাত্রছাএির মধ্যে নিজেকে টিকেয়ে রাখার জন্য শুধু পাঠ্যবই যথেষ্ট নই,তাই পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি বিভিন্ন গল্প,শিক্ষনিয় বই,আন্তর্জাতিক বই যথেষ্ট ধারণা থাকতে হবে।
৩.প্রতিদিন সংবাদপএ পড়তে হবে।একটা ছাত্র যে প্রতিদিন সংবাদপএ পরেন,সে জানেন সংবাদপএের উপকারিতা সম্পর্কে।তাই আপনি যদি প্রতিদিন সংবাদপএ পড়েন তাহলে আপণি দেশে কি ঘটছে,আন্তর্জাতিক খবর,খেলার খবর সবকিছু সম্পর্কে ধারণা থাকবে তাই আপনি যদি একজন ছাত্র হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই প্রতিদিন সংবাদ পএ পড়ুন।
৪.আপনাকে প্রতিদিন কিছু না কিছু শিখতে হবে।যদি আপনি প্রতিদিন কিছু শিক্ষার মধ্যে থাকেন তাহলে একটা সময়ের পর আপনি অনেক শিক্ষালাভ করতে পারেন।তাই অযথা সময় নষ্ট না করে সময়গুলো কাজে লাগানোর চেষ্টা করুন।
৫.আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।ছাত্রজীবনে আপনাকে প্রতিটি সময়কে মূল্য দিতে হবে।অবশ্যই আপনাকে প্রতিদিন কমপক্ষে দশ ঘন্টা সময় পড়াশোনার ক্ষেত্রে ব্যয় করতে হবে।
৬.প্রতিদিনের কাজ প্রতিদিন শেষ করতে হবে।যদি আপনার শিক্ষক বাড়িরকাজ দিয়ে থাকে তাহলে তা যথাযথ সময়ে শেষ করুন। যদি আজকের পড়া কালকের জন্য ফেলে রাখেন,তাহলে আপনার অনেক পড়া জমে যাবে।যা পরবর্তিতে শেষ করা অসম্ভব হয়ে পরবে।তাই আপনাকে প্রতিদিনের কাজ প্রতিদিন শেষ করতে হবে।
উপরের ৬ টি গুন যদি আপনি ছাত্রজীবনে প্রতিদিন পালন করতে পাড়েন তাহলে অবশ্যই কর্মজীবনে আপনি আনন্দের মধ্যে দিয়ে সময় কাটাতে পারবেন।এবং আপনি একজন শিক্ষিত মানুষ হতে পারবেন।